একটি মানুষের ভালো থাকার প্রক্রিয়ায়
অর্থবহ ও গভীর সম্পর্ক
বড় ভূমিকা রাখে।
প্রতিটি মানুষই কারো না
কারো সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কে
জড়িয়ে আছেন। ওই
মানুষটি তার সারা জীবনের
সঙ্গী বা সঙ্গিনী।
তাদের নিয়ে আমাদের হৃদয়
যা বলে এবং মন
যা ভাবে তা অনুভব
করতে আমরা ভালোবাসি।
নতুন এক গবেষণায় দেখা
গেছে, একটি গভীর ও
স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক শুধু স্ট্রেস থেকে
মুক্তি ও পরিবেশে খাপ
খাওয়াতেই উদ্বুদ্ধ করে না, বরং
মানুষকে শেখা, উদ্ভাবন করা,
লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যাওয়া
এবং সৃষ্টিশীলতার চর্চাকে ত্বরান্বিত করে।
সান্তা বারবারার ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যান্সি কলিন্স এবং ব্রুক ফিনে অব কার্নেগি মেলন ইউনিভার্সিটির কয়েকজন গবেষক এ বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করেন।
গবেষকরা জানান, মানুষ ক্রমেই তার দৈনন্দিন জীবনযাপনকে উন্নত করতে চায়। এ ক্ষেত্রে বন্ধু, বাবা-মা, ভাইবোন, একজন প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে তার যে সম্পর্ক রয়েছে তা নানাভাবে কাজ করে। জীবন থেকে নানা কারণে বিক্ষিপ্ত মানুষকে আবার স্থিত হতে এসব সম্পর্কই প্রভাবকের কাজ করে। তাই মানুষের সঙ্গে মানুষের সামাজিক সম্পর্ককেই উন্নত জীবনের হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে এবং এর দ্বারাই আমাদের মৌলিক চাহিদা পূরণ হতে পারে।
গবেষক ফিনে বলেন, সম্পর্কের দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হলো, জীবনের বৈচিত্র্যহীন ও সামামাটা মুহূর্তে সম্পর্কই নতুন উদ্ভাবনে সৃষ্টিশীলতাকে জাগিয়ে তোলে।
গবেষকদের মতে, মানুষের উন্নতি লাভের এই প্রবণতার ফলে জীবন পাঁচটি দিক থেকে পুষ্টি লাভ করে। এগুলো হলো : সুখী হওয়া, তৃপ্তি পাওয়া, উদ্দেশ্য তৈরি হওয়া, জীবনের অর্থ খুঁজে পাওয়া এবং মানসিক শান্তি লাভ করা।
তবে যারা সম্পর্কের এই শক্তি নিয়ে এগিয়ে আসেন এবং অসচেতনভাবে ভালো না করে ক্ষতি করে ফেলেন, তখন ভিকটিম নিজেকে দুর্বল, অভাবগ্রস্ত, অযোগ্য এবং দোষী বলে অনুভব করতে পারে। তখন নিজেকে বাড়তি ঝামেলা বলে মনে হয়।
তাই কারো জন্যে আন্তরিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া সঙ্গী বা সঙ্গিনীর প্রয়োজন এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য স্পর্শকাতর বিষয়গুলোর ওপর নির্ভর করে।
সান্তা বারবারার ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যান্সি কলিন্স এবং ব্রুক ফিনে অব কার্নেগি মেলন ইউনিভার্সিটির কয়েকজন গবেষক এ বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করেন।
গবেষকরা জানান, মানুষ ক্রমেই তার দৈনন্দিন জীবনযাপনকে উন্নত করতে চায়। এ ক্ষেত্রে বন্ধু, বাবা-মা, ভাইবোন, একজন প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে তার যে সম্পর্ক রয়েছে তা নানাভাবে কাজ করে। জীবন থেকে নানা কারণে বিক্ষিপ্ত মানুষকে আবার স্থিত হতে এসব সম্পর্কই প্রভাবকের কাজ করে। তাই মানুষের সঙ্গে মানুষের সামাজিক সম্পর্ককেই উন্নত জীবনের হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে এবং এর দ্বারাই আমাদের মৌলিক চাহিদা পূরণ হতে পারে।
গবেষক ফিনে বলেন, সম্পর্কের দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হলো, জীবনের বৈচিত্র্যহীন ও সামামাটা মুহূর্তে সম্পর্কই নতুন উদ্ভাবনে সৃষ্টিশীলতাকে জাগিয়ে তোলে।
গবেষকদের মতে, মানুষের উন্নতি লাভের এই প্রবণতার ফলে জীবন পাঁচটি দিক থেকে পুষ্টি লাভ করে। এগুলো হলো : সুখী হওয়া, তৃপ্তি পাওয়া, উদ্দেশ্য তৈরি হওয়া, জীবনের অর্থ খুঁজে পাওয়া এবং মানসিক শান্তি লাভ করা।
তবে যারা সম্পর্কের এই শক্তি নিয়ে এগিয়ে আসেন এবং অসচেতনভাবে ভালো না করে ক্ষতি করে ফেলেন, তখন ভিকটিম নিজেকে দুর্বল, অভাবগ্রস্ত, অযোগ্য এবং দোষী বলে অনুভব করতে পারে। তখন নিজেকে বাড়তি ঝামেলা বলে মনে হয়।
তাই কারো জন্যে আন্তরিকতার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া সঙ্গী বা সঙ্গিনীর প্রয়োজন এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য স্পর্শকাতর বিষয়গুলোর ওপর নির্ভর করে।
এ
গবেষণা-সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি 'পারসোনালিটি অ্যান্ড সোশাল সাইকোলজি রিভিউ'
জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
No comments:
Post a Comment
Thanks