বিজ্ঞান প্রতিদিন কত অদ্ভুত অদ্ভুত
তথ্য তুলে নিয়ে আসে। এবার
জানা গেল, মাথায় টাক
যাঁর, হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকিও নাকি তাঁর
বেশি! সম্প্রতি জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক
আমেরিকা ও ইউরোপের ৪০
হাজার মানুষের উপর প্রচালিত এক
গবেষণায় এমন তথ্য উঠে
এসেছে।।
আগে ডাক্তারা বলতেন, চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে, ধুমপান করা চলবে না, একটা বয়সের পর শুয়ে-বসে দিন কাটালে চলবে না, কায়িক পরিশ্রম করতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে, হাঁটতে হবে নিয়মিত। তবেই হৃদরোগ এড়াতে পারবেন।
সম্প্রতি জাপানের এই গবেষণা যা জানাচ্ছে সে অনুযায়ী এখন হয়ত ডাক্তাররা বলতে শুরু করবেন, ‘‘খবরদার, মাথায় টাক পড়তে দেবেন না যেন। কারন, টাক পড়লে যে আর রক্ষা নেই, মরতে হবে হৃদরোগে ভুগে।’’
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ ডায়াবেটিস অ্যান্ড মেটাবোলিক ডিজিজের গবেষণার ফলাফল বলছে, টেকো মাথার মানুষদের হৃদরোগ হয় বেশি। ওই ৪০ হাজার মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে কোনো না কোনো সময়ে জেনেছেন তাঁদের হৃদরোগ হয়েছে। তাঁদের নিয়ে কাজ করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন যে, টাকে থাকে মৃত্যুর ঝুঁকি। অবশ্য টাক মানেই বিপদ নয়। মাথার ঠিক মাঝখানের বড় একটা অংশের চুল যদি পড়ে গিয়ে তেলতেলে হয়ে যায় তাহলেই বিপদ। আর বিপদের শঙ্কা থাকে বয়স তিরিশের বেশি হলেই! অতএব এখন থেকে সাবধান হোন।
আগে ডাক্তারা বলতেন, চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে, ধুমপান করা চলবে না, একটা বয়সের পর শুয়ে-বসে দিন কাটালে চলবে না, কায়িক পরিশ্রম করতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে, হাঁটতে হবে নিয়মিত। তবেই হৃদরোগ এড়াতে পারবেন।
সম্প্রতি জাপানের এই গবেষণা যা জানাচ্ছে সে অনুযায়ী এখন হয়ত ডাক্তাররা বলতে শুরু করবেন, ‘‘খবরদার, মাথায় টাক পড়তে দেবেন না যেন। কারন, টাক পড়লে যে আর রক্ষা নেই, মরতে হবে হৃদরোগে ভুগে।’’
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ ডায়াবেটিস অ্যান্ড মেটাবোলিক ডিজিজের গবেষণার ফলাফল বলছে, টেকো মাথার মানুষদের হৃদরোগ হয় বেশি। ওই ৪০ হাজার মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে কোনো না কোনো সময়ে জেনেছেন তাঁদের হৃদরোগ হয়েছে। তাঁদের নিয়ে কাজ করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন যে, টাকে থাকে মৃত্যুর ঝুঁকি। অবশ্য টাক মানেই বিপদ নয়। মাথার ঠিক মাঝখানের বড় একটা অংশের চুল যদি পড়ে গিয়ে তেলতেলে হয়ে যায় তাহলেই বিপদ। আর বিপদের শঙ্কা থাকে বয়স তিরিশের বেশি হলেই! অতএব এখন থেকে সাবধান হোন।
No comments:
Post a Comment
Thanks