Wednesday, September 10, 2014

যেসব কারণে বিয়ে করা উচিত

বিয়ে জীবনের একটি অপরিহার্য অংশই। তাই যতই না না বিয়ে ফুল ফুটলে ঠিকই সানাই বাঝবে। তাছাড়া বিয়ে করার ব্যাপারে প্রত্যেকটি ধর্মই সুন্দর ও পরিষ্কার করে বিধান দিয়েছে। তাই বিয়েকে না বলে দ্রুত প্রস্তুতি নেওয়ায় ভাল।

বিয়ের সুবিধা-অসুবিধা দুইই আছে। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, অবিবাহিতদের থেকে বিবাহিতরা সামাজিক জীবনে অনেক বেশি সুখী।বিবাহিত দম্পত্তির সন্তান মানসিক এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে অনেক বেশি ভালো থাকে।

এসব কারণ ছাড়াও এমন ১০টি কারণ আছে যার জন্য বিয়েটা করে ফেলা উচিত।

দীর্ঘ জীবন পেতে: বিবাহিতরা দীর্ঘ জীবন লাভ করেন।বিবাহিতরা তাদের সঙ্গীকে ভালোভাবেই দেখভাল করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন, আপনার সঙ্গীটি যেন আপনাকে বোঝে।

নিজেকে ভালো রাখতে: পরিসংখ্যান বলছে, বিবাহিত নারী-পুরুষ অধিক স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে থাকে। কিছু বিবাহিত মানুষ তাদের জীবনসঙ্গীর জন্য অনেক বাজে অভ্যাস ছেড়ে দেন। আপনার সঙ্গীকে ভালোবাসলে আপনিও তা ফেরত পাবেন।

যৌন রোগ ঝুঁকি কমাতে: বিবাহিত মানুষের একটি নিয়মিত এবং স্থিতিশীল যৌন জীবন থাকে। তারা সাধারণত অন্য যৌন সঙ্গী খোঁজেন না। এর ফলে যৌন রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়। যেসব দম্পত্তি একে অপরকে ভালোবাসেন এবং একে অপরের প্রতি অনুগত ও বিশ্বস্ত থাকেন অন্যদের তুলনায় যৌন রোগের ঝুঁকি তাদের অনেক কম।

সুস্বাস্থ্যের জন্য: বিবাহিত নারীরা অধিক স্বাস্থ্য সুবিধায় থাকেন। একটি ভাল যৌনজীবন সুখ এবং সন্তুষ্টি বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত, বিবাহিতরা কম বিষণ্নতায় ভোগেন।

স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে: শুধু বিবাহিত নারীরাই নন বিবাহিত পুরুষরাও শারিরীক ও মানসিকভাবে অবিবাহিতদের থেকে বেশি ভালো থাকেন।বিবাহিত পুরুষরা বেশি মাত্রায় ভালোবাসার প্রতি যত্মশীল হন।তাদের আবেগ অবিবাহিতদের তুলনায় বেশি। এটা পুরুষদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য ভালো। স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক ও অন্যান্য রোগ প্রবণতা বিবাহিতদের কম থাকে।

উপার্জন বাড়াতে: এটা সুস্পষ্ট দম্পতিরা ব্যাচেলরের চেয়ে বেশি টাকা ব্যয় করেন। আরও কেনার সামর্থ্য অর্জন করতে তারা আরও আয় বাড়াতে তৎপর থাকেন। বিবাহিতরা তাদের সঙ্গী এবং বাচ্চাদের জন্য ভালো কিছু করার তাগিদ থেকে আরও উপার্জনের প্রতি ঝোঁকেন।

বদ অভ্যাস ছাড়তে: বিবাহিতরা অধিকমাত্রায় দ্বায়িত্বশীল থাকেন।এজন্য খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করা তাদের জন্য আনেকটা সহজ হয়ে যায়। যদি সঙ্গী মদ এবং সিগারেট অপছন্দ করেন তবে তারা তা ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

বিবাহিত দম্পত্তিরা সন্তানকে বেশি সময় দিতে পারেন: বিবাহিত দম্পত্তিদের সন্তানরা সত্যিকারের পারিবারিক বন্ধনটা বুঝতে শেখে। সন্তানরা অনেক প্রতিকুল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে।এটা তাদের ব্যক্ত্যিত্বকে উন্নত করে এবং ভবিষ্যতে পারিবারিক জীবনেও তারা সুখী হয়।

জীবনে পূর্ণতা আনতে: বিবাহিতরা বেশি টাকা আয় করেন। এজন্য তারা সুন্দর জায়গায় সুন্দর বাড়িতে বসবাস করতে পারেন। এছাড়া তারা সন্তানদের ভ্রমণ, ভালো খাবার এবং ভালো স্কুলে পড়াতে পারেন।

আজীবন সঙ্গ পেতে: বিয়ে ছাড়া সারা জীবন কারো নিবিড় সঙ্গ পাওয়া সম্ভব না।সাধারণত সারা জীবন একসাথে থাকার প্রত্যয়ে মানুষ বিয়ে করে।

তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলেন? বিয়েটা করে ফেলায় ভাল। ভাল দেখে ভাল বংশের একটি সঙ্গি দেখে করে ফেলুন বিয়ে। - See more at: http://www.mtnews24.com/details.php?id=23274&page=8#sthash.Mn1GiiAs.dpufবিয়ে জীবনের একটি অপরিহার্য অংশই তাই যতই না না বিয়ে ফুল ফুটলে ঠিকই সানাই বাঝবে তাছাড়া বিয়ে করার ব্যাপারে প্রত্যেকটি ধর্মই সুন্দর পরিষ্কার করে বিধান দিয়েছে তাই বিয়েকে না বলে দ্রুত প্রস্তুতি নেওয়ায় ভাল

বিয়ের সুবিধা-অসুবিধা দুইই আছে। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, অবিবাহিতদের থেকে বিবাহিতরা সামাজিক জীবনে অনেক বেশি সুখী।বিবাহিত দম্পত্তির সন্তান মানসিক এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে অনেক বেশি ভালো থাকে।



এসব কারণ ছাড়াও এমন ১০টি কারণ আছে যার জন্য বিয়েটা করে ফেলা উচিত।

দীর্ঘ জীবন পেতে: বিবাহিতরা দীর্ঘ জীবন লাভ করেন।বিবাহিতরা তাদের সঙ্গীকে ভালোভাবেই দেখভাল করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন, আপনার সঙ্গীটি যেন আপনাকে বোঝে

নিজেকে ভালো রাখতে: পরিসংখ্যান বলছে, বিবাহিত নারী-পুরুষ অধিক স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে থাকে। কিছু বিবাহিত মানুষ তাদের জীবনসঙ্গীর জন্য অনেক বাজে অভ্যাস ছেড়ে দেন। আপনার সঙ্গীকে ভালোবাসলে আপনিও তা ফেরত পাবেন।

যৌন রোগ ঝুঁকি কমাতে: বিবাহিত মানুষের একটি নিয়মিত এবং স্থিতিশীল যৌন জীবন থাকে। তারা সাধারণত অন্য যৌন সঙ্গী খোঁজেন না। এর ফলে যৌন রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়। যেসব দম্পত্তি একে অপরকে ভালোবাসেন এবং একে অপরের প্রতি অনুগত বিশ্বস্ত থাকেন অন্যদের তুলনায় যৌন রোগের ঝুঁকি তাদের অনেক কম।

সুস্বাস্থ্যের জন্য: বিবাহিত নারীরা অধিক স্বাস্থ্য সুবিধায় থাকেন। একটি ভাল যৌনজীবন সুখ এবং সন্তুষ্টি বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় প্রমাণিত, বিবাহিতরা কম বিষণ্নতায় ভোগেন।

স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে: শুধু বিবাহিত নারীরাই নন বিবাহিত পুরুষরাও শারিরীক মানসিকভাবে অবিবাহিতদের থেকে বেশি ভালো থাকেন।বিবাহিত পুরুষরা বেশি মাত্রায় ভালোবাসার প্রতি যত্মশীল হন।তাদের আবেগ অবিবাহিতদের তুলনায় বেশি। এটা পুরুষদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের জন্য ভালো। স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক অন্যান্য রোগ প্রবণতা বিবাহিতদের কম থাকে।

উপার্জন বাড়াতে: এটা সুস্পষ্ট দম্পতিরা ব্যাচেলরের চেয়ে বেশি টাকা ব্যয় করেন। আরও কেনার সামর্থ্য অর্জন করতে তারা আরও আয় বাড়াতে তৎপর থাকেন। বিবাহিতরা তাদের সঙ্গী এবং বাচ্চাদের জন্য ভালো কিছু করার তাগিদ থেকে আরও উপার্জনের প্রতি ঝোঁকেন।

বদ অভ্যাস ছাড়তে: বিবাহিতরা অধিকমাত্রায় দ্বায়িত্বশীল থাকেন।এজন্য খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করা তাদের জন্য আনেকটা সহজ হয়ে যায়। যদি সঙ্গী মদ এবং সিগারেট অপছন্দ করেন তবে তারা তা ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

বিবাহিত দম্পত্তিরা সন্তানকে বেশি সময় দিতে পারেন: বিবাহিত দম্পত্তিদের সন্তানরা সত্যিকারের পারিবারিক বন্ধনটা বুঝতে শেখে। সন্তানরা অনেক প্রতিকুল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারে।এটা তাদের ব্যক্ত্যিত্বকে উন্নত করে এবং ভবিষ্যতে পারিবারিক জীবনেও তারা সুখী হয়।

জীবনে পূর্ণতা আনতে: বিবাহিতরা বেশি টাকা আয় করেন। এজন্য তারা সুন্দর জায়গায় সুন্দর বাড়িতে বসবাস করতে পারেন। এছাড়া তারা সন্তানদের ভ্রমণ, ভালো খাবার এবং ভালো স্কুলে পড়াতে পারেন।

আজীবন সঙ্গ পেতে: বিয়ে ছাড়া সারা জীবন কারো নিবিড় সঙ্গ পাওয়া সম্ভব না।সাধারণত সারা জীবন একসাথে থাকার প্রত্যয়ে মানুষ বিয়ে করে।

তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলেন? বিয়েটা করে ফেলায় ভাল। ভাল দেখে ভাল বংশের একটি সঙ্গি দেখে করে ফেলুন বিয়ে।

No comments:

Post a Comment

Thanks