চোখ
হচ্ছে
শরীরের
সবচেয়ে
মূল্যবান অঙ্গ। দেখতে
না
পেলে
যেন
বেঁচে
থাকা
অর্থহীন। চোখ যার
নেই
সেই
জানে
চোখের
কত
দাম। তাই
নিয়মিত
চোখের
যত্ন
নেওয়া
আমাদের
দায়িত্ব হওয়া
উচিত। কিন্তু
আলাদা
করে
সত্যিই
কি
চোখের
কোন
যত্ন
নেয়ার
আছে?
আসুন
জেনে
নেই-
সুইমিংপুলে সাঁতার কাটার সময় জল-নিরোধক চশমা পরে নিন। এই বিশেষ চশমা পুলের পানি থেকে চোখকে সুরক্ষা দেয়। সুইমিংপুলের পানিতে ব্যবহূত হয় ক্লোরিন, যা চোখের জন্য সত্যিই ক্ষতিকর।
অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে, তাদের জন্য লবণ বিষ। চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয় লবণ। তাই লবণ খেতে হবে পরিমিত। অর্থাৎ তরকারির সঙ্গে যেটুকু লবণ থাকে সেটুকুই। বাড়তি লবণ একদম না।
প্রাত্যহিক ব্যায়াম ও হাঁটায় চোখের ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার কমে, যা গ্লুকোমা প্রতিরোধে সহায়ক। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব গ্লুকোমার রোগী সপ্তাহে অন্তত চার দিন ৪০ মিনিট করে হাঁটেন, তাদের ওষুধের ওপর নির্ভরতা কমে যায় অনেকখানি।
যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা টানা পড়াশোনা করেন, তারা প্রতি ৩০ মিনিট অন্তর চোখকে বিশ্রাম দিন। ৩০ মিনিট অন্তর মাত্র ৩০ সেকেন্ড বিশ্রামই চোখের জন্য যথেষ্ট।
মাছে থাকে উচ্চমাত্রার ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এটা প্রমাণিত যে, ড্রাই আই সিনড্রোম প্রতিরোধে মাছ ভারি কার্যকর। প্রতিদিন মাছ খাওয়া খুবই ভালো। সেটা সম্ভব না হলে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন মাছ খেতে হবে নিয়ম করে।
সুইমিংপুলে সাঁতার কাটার সময় জল-নিরোধক চশমা পরে নিন। এই বিশেষ চশমা পুলের পানি থেকে চোখকে সুরক্ষা দেয়। সুইমিংপুলের পানিতে ব্যবহূত হয় ক্লোরিন, যা চোখের জন্য সত্যিই ক্ষতিকর।
অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে, তাদের জন্য লবণ বিষ। চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয় লবণ। তাই লবণ খেতে হবে পরিমিত। অর্থাৎ তরকারির সঙ্গে যেটুকু লবণ থাকে সেটুকুই। বাড়তি লবণ একদম না।
প্রাত্যহিক ব্যায়াম ও হাঁটায় চোখের ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার কমে, যা গ্লুকোমা প্রতিরোধে সহায়ক। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব গ্লুকোমার রোগী সপ্তাহে অন্তত চার দিন ৪০ মিনিট করে হাঁটেন, তাদের ওষুধের ওপর নির্ভরতা কমে যায় অনেকখানি।
যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা টানা পড়াশোনা করেন, তারা প্রতি ৩০ মিনিট অন্তর চোখকে বিশ্রাম দিন। ৩০ মিনিট অন্তর মাত্র ৩০ সেকেন্ড বিশ্রামই চোখের জন্য যথেষ্ট।
মাছে থাকে উচ্চমাত্রার ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এটা প্রমাণিত যে, ড্রাই আই সিনড্রোম প্রতিরোধে মাছ ভারি কার্যকর। প্রতিদিন মাছ খাওয়া খুবই ভালো। সেটা সম্ভব না হলে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন মাছ খেতে হবে নিয়ম করে।
No comments:
Post a Comment
Thanks