Sunday, November 30, 2014

Four easy lifestyle for your better life!


Just Small changes of your Lifestyle will change your life history. So bring these small meaningful changes in your lifestyle and see what a different it brings in your life.

01. Drink Water: It's no go sky-high science but we all know that our body is made of 60 percent water and drinking water helps support body functions like digestion, body temperature guideline. It also helps boost our metabolism and flushes the toxin out of our body. Drinking water mostly when we are working in air-conditioned offices is really important. So, keep a water bottle on your work desk and keep sipping water regularly.


02. Add more to yourself: Stagnation leads to negativity, boredom and mental fatigue. If you want to bring in basic changes in your lifestyle, add more to yourself. keep in mind just as your body needs to exercise, so does your brain. So, stimulate your mind by reading, writing and having conversations with people. Similarly, pick up a hobby like playing a musical instrument, learning a new language, photography, knitting, baking, cooking and take interest in your environment. Be an inquisitive observer of your surroundings.


03. Learn to Say No: You need not be a people pleaser. Remember that it's fine to say no. Set your boundaries. If you don't set your boundaries, people around you will take advantage of you and decide it for yourself. Saying no on a firm note is not disrespect. It will help you to lead a productive, stress-free life. Those who value you will respect your choices.



04. Cut down the excesses: We are living in an age of excesses. But consumerism is not the answer to your inner happiness. Keep in mind the age old saying, 'cut your coat according to your cloth.' Live a debt free life and find your true happiness in nurturing your own self rather than accumulating clothes, accessories and gadgets. Money can because you pressure and it's important to live within your means.

- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/40#sthash.lsYtLMl8.dpuf

Use Honey everyday for Glowing Skin


There are few things as enviable as a dewy, glowing skin complexion.
But is it only for those with good genes, good doctors or good wallets?  Is there a secret to how to make skin glow?
Well, the good news is that even if you’ve had skin problems in the past and don’t have tons of money to spend on “lotions and potions”, glowing skin is still possible for you.  How so?
Raw honey can be used, not just in our breakfast cereal or dessert, but also get glowing and younger looking skin. Abundant in antioxidants, honey is known to have antibacterial properties too. 

Here's how you can use honey for your skin every day.

-If you have an acne breakout, you can get rid of them using honey. Gently dab honey on the acne-affected area. You can also mix it with tea tree or lavender oil for an extra boost.

-Use a mix of honey and coconut/jojoba oil as a skin cleanser. It not only loosens the makeup but also acts as a moisturizer

-For dry skin, mix honey, vegetable oil and lemon juice and apply on the skin. Leave for 10 minutes and wash off.
Raw honey can be used, not just in our breakfast cereal or dessert, but also get glowing and younger looking glowing skin. Abundant in antioxidants, honey is known to have antibacterial properties too.

- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/293#sthash.lxuYxtq7.dpuf

শীতের রোগ প্রতিরোধে আপনার করণীয়!


শীতে অ্যালার্জি, এ্যাজমা ও শ্বাসকস্টে অনেকেই ভুগে থাকেন। এ সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য কিছু বিষয় পালন করা জরুরি। ওষুধ ছাড়া নিয়মতান্ত্রিকভাবে
জীবনযাপন করলে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এ রোগীদের চলাফেরা, ওঠাবসা, খাবার সব বিষয়ে সচেতন থাকতে হয়।
করণীয়
*ঘরে ও অফিসে কার্পেট ব্যবহার না করা।
*ধূমপান পরিহার করা।
*বাসায় কোনো পোষা প্রাণী না রাখা।
*মশার কয়েল বা স্প্রে করার সময় নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করা
*উচ্চ মাত্রার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
*ধুলাবালি থেকে দূরে রাখতে মুখে মাস্ক ব্যবহার করা।
*ঘর ঝাড়ু দেয়ার সময় নাকে-মুখে মাস্ক, তোয়ালে বা গামছা ব্যবহার করা।
*বিছানা বা কার্পেট, পুরনো বইপত্র অন্য
কাউকে দিয়ে ঝড়িয়ে নেয়া।
*টিভি, মশারি স্ট্যান্ড, সিলিং ফ্যানের ওপর জমে থাকা ধুলাবালি সপ্তাহে
একবার অন্য কাউকে দিয়ে পরিষ্কার করিয়ে নেয়া।
*বাস, মোটরগাড়ি বা যানবাহনের ধোঁয়া থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা বা
মাস্ক ব্যবহার করা।
*শীতবস্ত্র ধুয়ে ব্যবহার করা।
*লেপ ভালো করে রোদে শুকিয়ে ব্যবহার করা।
*শীতের সময় উলেন কাপড়ের পরিবর্তে সুতি/জিন্সের কাপড় ব্যবহার করা।
*পুরনো/বাক্সবন্দি জামা-কাপড় ধুয়ে রোদে ভালো করে শুকিয়ে ইস্ত্রি করে ব্যবহার করা।
*যে কোনো স্যাঁতস্যাঁতে স্থান এড়িয়ে চলা।
*হাঁটার সময় ঘাস পরিহার করা।
*ছোট বা বড় ফুল না ধরা গাছের নিচে/পাশে না বসা।
*রান্না করার সময় মশলার ঝাঁঝালো গন্ধ এড়াতে মাস্ক বা গামছা ব্যবহার করা।
*ফ্রিজে রাখা খাবার ভালো করে গরম খাওয়া।
*ঘরে ধূপ ব্যবহার না করা।
*বিছানার চাদর, বালিশের কভার এবং মশারি সপ্তাহে একবার ধুয়ে ফেলা।
*ঘর থেকে ছারপোকা, তেলাপোকা চিরতরে নির্মূল করা।
*ঠাণ্ডা পানি ও খাবার পরিহার করা।
যে খাবার পরিহার করা উচিত
*মাছ ইলিশ, চিংড়ি
*গরুর মাংস
*দুধ
*হাঁসের ডিম (সাদা অংশ)
*সবজি মিষ্টি কুমড়া, কচু, বেগুন
*ফল আপেল, কলা
করণীয়
*প্রতিদিন সকালে-বিকালে মুক্ত পরিবেশে ১০ মিনিট শ্বাসের ব্যায়াম করলে
উপকার পাওয়া যায়।
*সুযোগ পেলে জোরে জোরে শ্বাস টানা।
*শ্বাস গ্রহণের পর প্রায় ১৫ সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখার অভ্যাস করা।
*দুই ঠোঁট শিস দেয়ার ভঙ্গিতে এনে ধীরে ধীরে মুখ দিয়ে শ্বাস ত্যাগ করা।
*শ্বাসকষ্ট বেশি হলে ভেন্টোলিন/এ্যাজমাসল/সালটলিন ইনহেলার ২ হাফ করে ৫ মিনিট নেয়া।
*এতে শ্বাসকষ্ট না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
*সবসময় হাসি খুশি থাকলে ভালো।
*ভয়, হতাশা ও চিন্তাগ্রস্ত না হওয়া।
*ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ও পরামর্শ মেনে চলা।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/27/87512#sthash.k1T2JqMS.dpuf

বেশি দিন বাঁচতে জানুন কোমরের মাপ


দীর্ঘায়ু হতে চান সবাই। এ জন্য অনেকে পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলেন এবং ব্যায়াম করেন। দীর্ঘ জীবনের রহস্য জানতে বিশ্বের নানা প্রান্তে চলছে গবেষণা। অকাল মৃত্যুর জন্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হয় স্থূলতা বা মুটিয়ে যাওয়াকে। তবে ব্রিটেনের গবেষকরা বলছেন, মানুষের দীর্ঘায়ুর রহস্য লুকিয়ে আছে কোমরে। নতুন এক গবেষণায় তারা দেখেছেন, দীর্ঘায়ু পেতে কোমরকে রাখতে হবে স্বাভাবিক, অর্থাৎ দেহের উচ্চতার তুলনায় কোমরের ঘের বা পরিধি হবে অর্ধেকের কম।দীর্ঘায়ুর রহস্য কোমরে!


সিটি ইউনিভার্সিটি লন্ডনের গবেষকরা এই গবেষণা চালান। চিকিৎসাক্ষেত্রে ব্রিটেনের ২০ বছরের রেকর্ডগুলো পর্যালোচনা করা হয়েছে এ গবেষণায়। গবেষকরা বলছেন, ৩০ বছর বয়সী একজন পুরুষের উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি হলে তার কোমরের ঘের ৩৫ ইঞ্চির বেশি হওয়া উচিত নয়। তার কোমরের ঘের যদি ৪২ ইঞ্চি অর্থাৎ উচ্চতার ৬০ শতাংশ হয় তবে তার আয়ু কমবে ১ দশমিক ৭ বছর। অন্যদিকে ৩০ বছর বয়সী একজন নারীর উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি হলে তার কোমরের ঘের এর অর্ধেক (৩২ ইঞ্চি) না হয়ে ৩৮ ইঞ্চি (উচ্চতার তুলনায় ৬০ শতাংশ) হলে তার আয়ু কমবে ১ দশমিক ৪ শতাংশ। ৩০ বছর বয়সী গড় উচ্চতার একজন পুরুষের কোমর ৫৬ ইঞ্চি হলে আয়ু কমবে ২০ দশমিক ২ বছর। অন্যদিকে একই বয়সের একজন নারীর কোমর ৫১ ইঞ্চি হলে তার মৃত্যু হতে পারে স্বাভাবিকর চেয়ে ১০ দশমিক ৬ বছর আগে।


গবেষক ড. মার্গারেট আশওয়েল বলেন, তাদের গবেষণার তথ্য এতই যুক্তিসঙ্গত যে, বিশ্বে চিকিৎসাক্ষেত্রে এগুলো ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। 

- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/24/86935#sthash.zRtr7Vdb.dpuf

সুস্বাদু ফুলকপি যে দারুণ উপকারগুলো করে আপনার


শীতের অন্যতম মজার সবজি হল ফুলকপি। দারুণ মজার এই ফুলকপি আমাদের অনেকেরই খুব পছন্দের সবজি এবং এর স্বাস্থ্য গুনাগুণও অনেক। সবজি ভাজি থেকে শুরু করে মাছ ভুনা, সবজি খিচুড়ি, পাকোড়া, নুডল, সালাদ ইত্যাদি নানাবিধ খাবারে ফুলকপির ব্যবহার করে থাকি আমরা। শীতের এই মজাদার সবজি এখন অবশ্য শীত শুরু হওয়ার আগেই বাজারে পাওয়া যায়। তাই এই সময়টিতে ফুলকপির চাহিদাও থাকে অনেক। চলুন তাহলে আজ জেনে নিই এই মজাদার সবজির কিছু স্বাস্থ্য গুণাবলি সম্পর্কে।
১। ফুলকপি সম্পূর্ণ ফ্যাটমুক্ত ও সোডিয়াম মুক্ত একটি সবজি। ক্রুসীফেরাস জাতীয় সবজি যেমন ব্রকলি, বাঁধাকপি, ফুলকপি এগুলো আমাদের দেহে ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।
২। ফুলকপির পুষ্টিকর উপাদান যেমনঃ ভিটামিন B1 (থায়ামাইন), B2 , B3 থেকে (নিয়াসিন), B5 (pantothenic অ্যাসিড), বি 6 (পাইরিডক্সিন) এবং B9 (সবুজ শাকসজীতে প্রাপ্ত অ্যাসিড) এই সমস্ত ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ আমাদের দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ফুলকপিতে আরও আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি যা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
৩। ফুলকপির পটাশিয়াম উপাদান আমাদের দেহের মজবুত পেশি ও হাড় উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে।
৪। ফুলকপির আইসোথায়োসায়ানেট উপদান আমাদের দেহে ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি দমন করে।
৫। ফুলকপির শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহের ভিটামিন-সি ও ক্যারটিনয়েড উপদান আমাদের দেহকে র‍্যাডিকাল ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে।
৬। ফুলকপির নানা উপাদান আমাদের দেহে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দ্বারা সৃষ্ট রোগ কার্ডিওভাসকুলার এবং ক্যান্সার দমন করে থাকে। তাছাড়া ফুলকপি আমাদের দেহের ফুসফুস, স্তন, কোলন এবং আরও নানাবিধ ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।
৭। ফুলকপিতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-কে ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যা আমাদের দেহের জ্বালা-পোড়া, ব্যথা দূর করে। প্রতিদিন ফুলকপির ব্যবহারে আমাদের দেহের অতিরিক্ত ওজন সমস্যা, ডায়াবেটিস, পেটের সমস্যা, আলসারটিভ কোলাইটিস ইত্যাদি নানাবিধ সমস্যা দূর করে।
৮। ফুলকপি আমাদের দেহের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ সমস্যা হ্রাস করে এবং দেহের সঠিক রক্তসঞ্চালনের রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে।
৯। ফুলকপিতে আছে প্রচুর পরিমানে গ্লুকোসিনোলেট যা আমাদের দেহে ডিটক্সিফিকেশন সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে।
১০। ফুলকপির এলিসিন উপাদান আমাদের হার্টের সুরক্ষায় কাজ করে, স্ট্রোক হওয়ার সম্ভবনা রোধ করে, ফুলকপির ভিটামিন-সি আমাদের দেহের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
তথ্য সূত্রঃ healthdigezt.com


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/25/87224#sthash.oc8rzOAL.dpuf

প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস সমাধান করবে ১০ টি শারীরিক সমস্যা


 অনেকেই গাজর খেতে একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু গাজরের রয়েছে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ। আমাদের দেহের সুস্থতায় গাজর অনেক বেশি কার্যকরী। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়া উচতি সকলের। আর যদি গাজর একেবারেই খেতে না পারেন তবে খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ১ গ্লাস গাজরের জুস। এতে করে স্বাদ ও স্বাস্থ্য দুটোর প্রতিই বেশ ভালো নজর রাখা হবে। আজকে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে আপনি কতোটা উপকার পেতে পারেন।
ওজন কমায় গাজরের জুস
গাজরের জুসে অন্যান্য সকল জুসের তুলনায় ক্যালরি কম থাকে। তাই সকালে নাস্তায় কিংবা বিকেলে এক গ্লাস গাজরের জুস পান করেই দেখুন না। ওজন কতো দ্রুত কমে আসে।
লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
গাজরের জুস দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে সক্ষম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। সেই হিসেবে প্রতিদিন নিয়ম করে ১ গ্লাস গাজরের জুস দেহে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ করে এবং দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে।
দেহের বয়স বৃদ্ধিজনিত ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়
বয়স বেড়ে গেলে দেহের নানা অঙ্গে এবং বিশেষ করে হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা শুধু হয়। এই ধরণের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে গাজরের জুস। তাই প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস অবশ্যই পান করবেন।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
গাজরের জুসে বিদ্যমান ভিটামিন এ আমাদের চোখের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। এবং দেহে ভিটামিন এ জনিত নানা সমস্যার সমাধান করে।
দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায়
গাজরের জুসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
হজমশক্তি বাড়ায়
গাজর আমাদের দেহের টক্সিন দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী একটি খাদ্য। সেই সাথে এটি আমাদের পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করতেও সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের হজমশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
ত্বকের নানা সমস্যা সমাধান করে
গাজর আমাদের ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের ত্বককে বয়সের ছাপ থেকে মুক্ত রাখে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ব্রণের উপদ্রব কমায়।
ত্বকের কোষ ক্ষয় থেকে রক্ষা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের কোষের ক্ষয় রোধ করে এবং ত্বককে রাখে সুস্থ। একারণেই প্রতিদিন গাজরের জুস পান করলে ত্বকে বয়সের ছাপ আসে ধীরে।
ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে
গাজরের বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করতে সহায়তা করে। সেকারণে নানা ধরণের রোগ থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারি।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/26/87359#sthash.P0HNPx9l.dpuf

সহজ কিছু অভ্যাসের মাধ্যমে পুরুষদের শারিরীক সক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়!


অধিকাংশ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে। দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা যাচ্ছে ক্রমশ কমে। কাজেই যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে সচেতন হওয়া প্রয়োজন৷ জেনে নিতে পারেন কী করে এই চাহিদা ক্রমশ ক্ষয়মান হচ্ছে৷
হোম রেমেডি পুরুষের এই সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷ তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের মধ্যে এই অসুবিধা সবেমাত্র দেখা দিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে হোম রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোম রেমেডি দ্বারা চিকিৎসা করা যায় কিন্তু সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম ধাপের চিকিৎসাতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কি কি সামগ্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যবহারে কি উপকার হয়-
রসুন: যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷
আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷ এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন খুবই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ: কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কীভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখনো পর্যন্ত সঠিকভাবে জানা যায়নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এটির নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর: দেড়শো গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/24/87022#sthash.rSsSnUin.dpuf

গ্যাসটিক থেকে মুক্তির ১০ প্রাকৃতিক উপায়


প্রাত্যহিক জীবনে আমরা প্রত্যেকেই কম-বেশি অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটিতে ভুগী। পারিবারিক কোন অনুষ্ঠানে মিঠা-মণ্ডা খেয়েও এ সমস্যা হতে পারে, আবার চায়ের সঙ্গে সিঙ্গারা-সামুচা খেলেও আক্রান্ত করে এটি। আর আক্রান্ত হলে অ্যান্টাসিড খেয়ে এর থেকে পরিত্রাণ খুঁজি আমরা। কিন্তু আপনি কি জানেন, এর থেকে পরিত্রাণের জন্য চমৎকার সব প্রাকৃতিক বিকল্প আছে? যাতে নেই ওষুধের মতো কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এ রকম ১০টি প্রাকৃতিক উপায় তুলে ধরা হলো এখানে:


কলা: সহজলভ্য এ ফলটিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম। পটাশিয়াম একটি ক্ষরযুক্ত খনিজ পদার্থ যাতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পিএইচ ভ্যালু। যে খাবারে পিএইচ ভ্যালু যত কম, সেই খাবারে অ্যাসিডিটির মাত্রাও তত কম। এ কারণে কলা অ্যাসিডিটির একটি দুর্দান্ত প্রতিষেধক। তা ছাড়া এতে এমন সব উপাদান আছে যা পাকস্থলিকে প্রতিরক্ষা করে এবং অধিক শ্লেষ্মা তৈরিতে সাহায্য করে। এই শ্লেষ্মা পাকস্থলির ভেতরের ক্ষারকে সুরক্ষা করে। এ  ছাড়া অ্যাসিডিটির কারণে পাকস্থলির যে ক্ষতি হয় সে ক্ষতির মাত্রাকে হ্রাস করে। কলায় আছে অধিক হারে আঁশযুক্ত উপাদান যা হজমে সাহায্য করে এবং পুনরায় অ্যাসিডিটি সম্ভাবনা থাকে না। তবে ভাল ফল পেতে অধিক পাকা কলা খেতে হবে। কারণ কলা একটু বেশি পাকলে তাতে থাকে অধিক হারে পটাশিয়াম।



তুলশি: তুলশিতে রয়েছে যৌগ যা হজমে অত্যন্ত কার্যকরী। এটি পাকস্থলীতে অধিক হারে শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি থেকে নি:সৃত পিচ্ছিল পদার্থ তৈরি করে যা বায়ুনাশক হিসেবে কাজ করে। এতে আছে শক্তিশালী আলসাররোধী উপাদান। তুলসি পাতার রসে প্রচুর ক্লোরোফিল থাকায় নিয়মিত সেবনে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তাই প্রতিদিন খাওয়ার পর ৫/৬টি তুলসি পাতা খান।



ঠাণ্ডা দুধ: দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা অ্যাসিডিটি থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। ক্যালসিয়াম শরীরে অতিরিক্ত উৎপাদিত অ্যাসিড শুষে নেয়। কোন কারণে অ্যাসিডিটি সৃষ্টি হলে তাৎক্ষণিকভাবে স্বস্তি দেবে আপনাকে। তবে তা পান করতে হবে চিনি ছাড়াই। অ্যাসিডিটি রোধে আরো বেশি কার্যকরী ফল পেতে এক গ্লাস দুধ এক চামচ ঘি সহযোগে পান করুন।



মৌরি: মৌরি বায়ু নিঃসারক খনিজ লবণসমৃদ্ধ একটি বীজ। প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সভ্যতায় মৌরিকে ওষুধ ও খাবার হিসেবে গ্রহণ করা হতো। পুষ্টি ও ওষধি গুণে সমৃদ্ধ এই বীজে রয়েছে অনেক গুনাগুন। এর মধ্যে হজমে সহযোগিতা অন্যতম। এ কারণে রেস্টুরেন্টে খাওয়ার পর মৌরি দেওয়া হয়। খাবার পর নিয়মিত খেলে বীজটি আপনাকে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেবে। এতে কপার, আয়রন, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, জিংক ও ম্যাগনেসিয়াম প্রচুর পরিমাণে আছে। ৪/৫ গ্রাম মৌরি চূর্ণ করে দিনে দু’বার খাবারের পর সেবন করলে অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।



জিরা: জিরা মুখের লালা উৎপাদনে সাহায্য করে যা হজম প্রক্রিয়া ও বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র মতে, পাকস্থলি কোন কারণে উদ্দিপ্ত হলে তা শীতল করতে সাহায্য করে এটি। এ ছাড়া পেটের আলসার দূর করতেও কাজ করে জিরা। আপনার পেটে যখনই বায়ুর উদ্রেক হবে তখনই কয়েকটি জিরা চিবিয়ে অথবা পানিতে সেদ্ধ করে পানিসহ খেয়ে ফেলুন- অ্যাসিডিটি থাকবে না।



লবঙ্গ: ভারতীয় উপমহাদেশের খাবারে দীর্ঘদিন ধরে লবঙ্গ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। লবঙ্গ থেকে উৎপাদিত তেলের মূল উপাদান ইউজেনল” (Eugenol) নামের যৌগ। যৌগটি একটি অন্যতম বায়ুনাশকারী উপাদান। পাকস্থলীর রস-ক্রিয়ায় ভূমিকা রেখে খাদ্যনালীকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে এটি। খাবার হজমেও রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তবে অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটিতে লবঙ্গ একটি ভাল উপাদান। খাওয়ার পর দুপুরে ও রাতে একটি করে লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।



এলাচ: সুগন্ধিযুক্ত এ মসলায় রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এটি খাবার হজমে সাহায্য করে। পাকস্থলিতে এক ধরনের পিচ্ছিল আবরণ তৈরি করে অ্যাসিডিটির প্রভাব থেকে রক্ষা করে। ছোট এলাচের দুইটি দানা গুঁড়ো করে পানিতে ফুটিয়ে তা ঠাণ্ডা হলে পান করুন, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন।



পুদিনা পাতা: প্রধানত খাবার সুশোভিত করতে ব্যবহৃত হয় এটি। তবে দীর্ঘদিন ধরে মুখের বিশুদ্ধিকারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ ছাড়া অ্যাসিডিটির চিকিৎসায় আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে পাতাটি ব্যবহৃত হয়। পেটে বায়ু জমলে কিংবা কোষ্ঠবদ্ধতায় অরুচি আসলে পুদিনার সরবত ( পুদিনার রস ২ চা চামচ, সামান্য লবণ, কাগজি লেবুর রস ৮/১০ ফোটা, হালকা গরম পানি পোয়া খানিক একত্রে মিশিয়ে) দিনে দুই বার ৫/৭ দিন খেলে অরুচিতে উপকার পাওয়া যায়। পুদিনা পাতা বেটে পানিতে গুলে শরবত করা যায়। সে ক্ষেত্রে কাঁচা পাতা ৮/১০ গ্রাম নিতে হবে।



আদা: উপমহাদেশে রান্নার কাজে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আদা। এটি  মুখের লালা বা স্যালাইভা উৎপাদন করে। এই লালা খাবার হজমে সাহায্য করে। আদা চিবিয়ে কিংবা লবণ-পানির সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়। কোষ্ঠবদ্ধতা দূর হয় এবং অ্যাসিডিটি রোধ করে। কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে অসুবিধা হলে কিছুটা আদা পানিতে সিদ্ধ করে পান করলেও উপকার পাওয়া যায়।



আমলকি: প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে দেখতে লোভনীয় এ ফলটিতে। এ ছাড়া এতে রয়েছে খনিজ, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি। আমলকি নানাভাবে খাওয়া যায়। আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে। এ ছাড়া পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারি। তবে অ্যাসিডিটির সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করে এটি। প্রতিদিন এক চা চামচ আমলকির গুঁড়ো দুইবার খেলে অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটি থাকবে না।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/23/86661#sthash.htHLjl1h.dpuf

স্লিম থাকতে প্রয়োজনীয় ৭ বীজ


সুস্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কিন্তু অসুস্থ্যতা মানুষের সে সুখ কেড়ে নেয়। অপরিসীম চাহিদার দুনিয়ায় কোনো কিছুর অভাব না থাকলেও অসুস্থ্যতা জীবনকে বিষাদে ভরিয়ে দেয়। তাই স্বাস্থ্যের সুস্থ্যতা বজায় রাখা সবারই কাম্য। নিয়ম মেনে পরিমাণমতো খাবার খেলে স্লিম হয়ে সুস্থ্য থাকা খুবই সহজ। আসুন আজ জেনে নেয়া যাক স্লিম থাকতে অতি প্রয়োজনীয় সাতটি বীজ সম্পর্কে।


ডালিমের বীজ
ডালিমের বীজে রয়েছে অনেক গুণ। হৃদরোগ থেকে মুক্তি এবং দীর্ঘ যৌনজীনে সুখ লাভ করতে এর জুড়ি নেই। ডালিমের বীজে কোনো ক্যালরি নেই। তবে এতে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি। যা শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।


তুলসীর বীজ
তুলসীর বীজে আছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম। দুই চামচ তুলসী বীজে যে ক্যালরি রয়েছে তা এক স্লাইস পনিরের সমান। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন সকালে দুধের সঙ্গে তুলসী বীজ মিশিয়ে খেলে পুরুষের বীর্য বৃদ্ধি পায়।


কুমড়ার বীজ
কুমড়ার বীজে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন। দুর্বল ও ক্ষীনকায় মানুষের জন্য এটি বলবৃদ্ধিকারক হিসেবেও বেশ পরিচিত।


তিল
হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে তিলের ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করার মতো। তিলে আছে লিনোলেনিক এসিড, ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড নামেও পরিচিত। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।


তিসি বীজ
তিসি বীজে আছে ক্যান্সার রোধকারী উপাদান। এতে আছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। যাদের শরীরে অতিরিক্ত ঘাম হয় তাদের জন্য এটি উপকারী ভূমিকা রাখে। এছাড়া এটি হাড়ের ব্যথায়ও খুব উপকারী।


অঙ্কুরিত গম
যাদের হজমের গণ্ডগোল আছে তারা অঙ্কুরিত গম খেতে পারেন নিয়মিত। অঙ্কুরিত গমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই ও খাদ্য আঁশ। এতে হজমশক্তি বাড়িয়ে তোলে।


সূর্যমুখী ফুলের বীজ
এতে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম। এছাড়া ভিটামিন এ, বি, ডি, ই, কে এবং প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন রয়েছে। ভিটামিন ই আপনার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। আয়োডিন গলগণ্ড রোগের থেকে বাঁচায়। ভিটামিন এ রাতকানা রোগ থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন বি মুখে জিহ্বায় ঘা রোধ করে, ভিটামিন ডি হাড়ের গঠন বজায় রাখে এবং ভিটামিন কে স্কার্ভি নামক রোগ থেকে বাঁচায়।


তাই দেহের পূর্ণ গঠন নিশ্চিত করতে ও স্লিম থাকতে অবশ্যই এই উপকারী বীজ খেতে হবে। এক্ষেত্রে তিল, তিসি ও সুর্যমূখীর তেল তরকারীতে নিয়মিত খাওয়া যায়। অন্যান্য বীজ সপ্তাহে দুয়েকদিন করে নিয়মিত খেতে পারেন।

- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/26/87335#sthash.rQzOFH5L.dpuf

এলার্জিজনিত হাঁচি-কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা


আপনি যদি এলার্জিজনিত হাঁচি-কাশির রোগী হয়ে থাকেন, তবে এই ঘরোয়া ব্যবস্থাপত্রটি বিশেষ ফলপ্রদ।
পাঁচ গ্রাম মেথি বীজ ও ৫টি গোলমরিচ আধাগুঁড়ো করে ১২০ মিলিলিটার পানিতে সেদ্ধ করে ছেঁকে নিন এবং ১ চামচ চিনি বা মধু যোগ করুন।
আর যদি এলার্জিজনিত হাঁপানিতে ভুগতে থাকেন তবে শুধু ছয় গ্রাম মেথি বীজ ১২০ মিলিলিটার পানিতে সেদ্ধ করে ছেঁকে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে প্রথম এক সপ্তাহ সকাল ও সন্ধ্যা দুইবার এবং তারপর দিনে একবার করে সেবন করুন।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/23/86645#sthash.NJv2fEem.dpuf

পেটের মেদ কমাতে রাত ৮ টার পড়ে ভারী খাবার খাবেন না



মেদ ভুঁড়ি কি করি’ সমস্যায় অনেকেই ফেঁসে গিয়েছেন। আর সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবলম্বন করছেন বিভিন্ন পদ্ধতি। মেদ ভুঁড়ি নিয়ে যারা মহা বিপদে আছেন তারা খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারবেন এই সমস্যা থেকে। এমনকি মাত্র ৭ দিনেও বেশ কিছুটা কমানো সম্ভব পেটের মেদ।
যেসব খাবার শরীরের মেদ বাড়ায় যেমন অ্যালকোহল, চিনি, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি মাছ, মুরগী ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রক্রিয়াজাত খাবার ও চিনি শরীরকে মেদ বহুল করে তোলে এবং তলপেট, উরু, নিতম্বে মেদ জমে যায়। তাই খাবার গ্রহণের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। আসুন জেনে নেয়া যাক ওজন কমানোর ডায়েট প্ল্যান।
ক্যাফেইন, চিনি, অ্যালকোহল ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। এসব খাবার শরীরে সহজেই মেদ জমিয়ে দেয়।
খাবার তালিকা থেকে নিজের প্রিয় খাবার গুলো বাদ না দিয়ে সপ্তাহে এক দিন খান। সপ্তাহে একদিন কেক কিংবা চকলেট খেলে পুরো সপ্তাহ ডায়েটের বিরক্তি ও একঘেয়েমি কেটে যাবে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে মেটাবলিজম।
মেদ কমাতে মাছের তেল খান। মাছের তেল অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে ফেলে এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সরবরাহ করে।
নিয়মিত সকালের নাস্তা করুন। ঘুম থেকে ওঠার ১ ঘন্টার মধ্যেই সকালের নাস্তা সেরে ফেলুন। যদি সকালে নাস্তা করার একেবারেই সময় না পান, তাহলেও কিছু ফল ও বাদাম অথবা একটি ডিম সেদ্ধ খেয়ে নিন।
রাত ৮ টার পড়ে ভারী খাবার খাবেন না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ৪ ঘন্টা আগে ভারী খাবার খেয়ে নেয়া ভালো। রাতে খেয়েই ঘুমিয়ে পড়লে হজমে সমস্যা হয় এবং মেদ বাড়ে।
ওজন কমাতে ৭ দিনের ডায়েট প্ল্যান
 
১ম দিন: কলা ছাড়া যে কোনো ফল যত ইচ্ছা খান। সব ধরণের খাবার বাদ দিয়ে প্রথম দিন শুধু ফল খেতে হবে।
২য় দিন: দ্বিতীয় দিন খাবেন শাক সবজি। আলু ছাড়া যে কোনো শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খান। তবে তেল দিয়ে রান্না না করে সালাদ অথবা সেদ্ধ করে খাওয়ার চেষ্টা করুন। তেল যদি ব্যবহার করতেই হয় তাহলে অল্প পরিমাণে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
৩য় দিন: তৃতীয় দিন কলা খাবেন না। কলা ছাড়া যে কোনো ফল ও শাক সবজি ইচ্ছে তত খেতে পারেন। তবে অন্য কোনো খাবার খাওয়া যাবেনা।
৪র্থ দিন: চতুর্থ দিন হলো কলা খাওয়ার দিন। এই দিন আপনি ৮টি মাঝারি আকারের কলা ও তিন গ্লাস(২০০মিলি) দুধ খাবেন। তবে অন্য কিছু খাওয়া যাবে না।
৫ম দিন: পঞ্চম দিন মাংস খেতে পারবেন। অল্প পরিমাণে মুরগীর মাংস খান এবং ৬টি টমেটো খান।
৬ষ্ঠ দিন: ষষ্ঠ দিন ইচ্ছে মতো মুরগীর মাংস খান এবং আলু বাদে অন্যান্য শাকসবজি খান।
৭ম দিন: ডায়েটের শেষ দিন অর্থাৎ সপ্তম দিন বাদামি চাল, চর্বি ছাড়া মাংস, ফলের রস এবং সব রকমের শাক-সবজি গ্রহন করুন। কিছু সাবধানতা-
মাসে একবারের বেশি এই ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা উচিত নয়। অন্য কোনো অসুখ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে ডায়েট অনুসরণ করবেন না। ডায়েটের পাশাপাশি সারাদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। ওজনের আধিক্যের ওপরে ভিত্তি করবে ওজন কমার বিষয়টি। যার ওজন অধিক, তার ক্ষেত্রে কমবেও অধিক। তবে কমপক্ষে ৩ পাউন্ড হতে ১০ পাউন্ড পর্যন্ত কমে থাকে।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/25/87145#sthash.4MP1B256.dpuf

যে কারণে খাওয়ার মাঝে পানি পান ক্ষতিকর!


আমরা সাধারণত খাবার সাজিয়ে পাশে গ্লাস ভর্তি পানি নিয়ে খেতে বসি। খাবার খেতে খেতেই মাঝখানে ঢক ঢক গিলে ফেলি গ্লাস দুই পানি। এটা কি ঠিক? অবশ্যই আমাদের দিনে যথেষ্ট পরিমান পানি পান করা উচিত। তাই বলে খাবার খেতে খেতে পানি পান করা ঠিক নয়।


কেন?



কারণ, আমরা যখন খাবার খাই তখন পাকস্থলী থেকে পাচক রস নির্গত হয়। পাচক রস খাদ্যকে ভেঙ্গে ফেলে আর হজম হতে সহায়তা করে। কিন্তু পানি খেলে রসটা পাতলা হয়ে যায় এবং এটি কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই খাওয়ার মাঝখানে প্রচুর পরিমান পানি খাওয়া কখনো ঠিক না।



আবার অনেকেই মনে করেন, পানি তার খাবারটিকে গলায় আটকে যেতে দেয় না, বরং ভেতরে যেতে সাহায্য করে। কিন্তু আসলে কি তাই?



আসলে সেটাও ঠিক না। কারণ, খাবার খাওয়ার সময় মুখের ভেতর লালা নিঃসৃত হয়ে খাদ্যটাকে নরম করে, পিচ্ছিল করে খাবার ভেতরে নিতে সাহায্য করে।



আমরা খাবার খাওয়ার সময় অনেকেই দ্রুত খাই। এটা ঠিক না। খাবার ধীরে ধীরে গ্রহণ করা উচিত। সবচেয়ে ভালো খাওয়ার শুরুর ৫-১০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া। কম লবণসমৃদ্ধ খাওয়ার পরামর্শও ডাক্তাররা দিয়ে থাকেন। খাওয়ার মাঝে এক-দুই চুমুক পানি পান করা ক্ষতির নয় বলেই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তবে গ্লাস গ্লাস পানি পান নিষেধ করেছেন।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/23/86666#sthash.YRWAQpM2.dpuf

নারীর এইডসের ঝুঁকি কমায় পুরুষের খতনা


এইডসের ঝুঁকি কমাতে পুরুষদের খতনা করায় উৎসাহ জোগানো হচ্ছে বিশ্বব্যাপী৷ এতদিন ধারণা করা হচ্ছিল, খতনা করলে শুধু পুরুষদেরই এইডসের ঝুঁকি কমে৷ ভুল৷
খতনা করা পুরুষসঙ্গী নারীকেও প্রাণঘাতী রোগ থেকে দূরে রাখে৷ অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে শেষ হলো আন্তর্জাতিক এইডস সম্মেলন৷ ২০ দিনের এ সম্মেলনের শেষ দিনে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, খতনা করেছেন এমন পুরুষের সঙ্গে মিলনে নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে৷
এক দল গবেষকের তৈরি করা এই প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, দক্ষিণ অ্যামেরিকার কয়েকটি দেশে তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, যেসব নারী শুধু খতনা করা পুরুষদের যৌনসংসর্গে গিয়েছেন তাঁদের এইচআইভি সংক্রমণের হার যেসবনারী খতনা না করা পুরুষদের সঙ্গেও মিলিত হয়েছেন, তাঁদের তুলনায় কম৷ খতনা না করা পুরুষদের সঙ্গে মিলিত হলে নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ১৫ ভাগ বেড়ে যায় বলেও নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়৷
আন্তর্জাতিক এইডস সম্মেলনে ফরাসি গবেষক কেভিন জাঁ বলেন, ‘‘(খতনা করার ফলে এইডসের) ঝুঁকি হ্রাসের মাত্রা বেশ কম মনে হলেও শুরু হিসেবে এটা কিন্তু কম নয়৷''
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভি-র সংক্রমণ কমানোর লক্ষ্যে পুরুষদের খতনাকে উৎসাহিত করে আসছে৷ইসলাম এবং ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের মধ্যেএমনিতেই খতনার চল রয়েছে৷ অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মাঝেও পুরুষদের খতনার হার বাড়ছে৷ এইডস সম্মেলনে প্রকাশ করা নিবন্ধ অনুযায়ী খতনা করলে পুরুষের এইচআইভি সংক্রমণের আশঙ্কা ৫০ থেকে ৬০ ভাগ কমে৷ অন্যদিকে নারীর কমে শতকরা ১৫ ভাগ৷-ডিডাব্লিউ


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/23/86672#sthash.DHDVBW5u.dpuf

মিষ্টি খেলে কি ডায়বেটিস হয়?


মিষ্টি খেলেই মানুষ মোটা হয়ে যায় অথবা এর ফলে ডায়বেটিস হয় –অনেকের কাছেই এ সব তথ্য একেবারে ধ্রুব সত্য, যা আসলে কিন্তু মোটেই সত্যি নয়৷ এ রকমই মানুষের নানা অন্ধ বিশ্বাস নিয়েই কিছু তথ্য থাকছে আমাদের আজকের আয়োজনে।
ভুল সবই ভুল
চর্বি বা ফ্যাট খেলেই শরীর মোটা হয় বা মেদ জমে! এ কথা মোটেই সত্যি নয়। কারণ আমাদের শরীরের জন্য ভালো তেল বা চর্বি খুবই জরুরি। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে,দিনে আমরা কতটুকু চর্বি গ্রহণ করছি। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করলে মানুষ মোটা হতে পারে।
শুধু ব্যায়াম করলেই ওজন কমে না!
অনেকের ধারণা জিমে গেলে বা ব্যায়াম করলেই ‘স্লিম’হওয়া যায়, যা পুরোপুরি সত্যি নয়। ব্যায়াম, শরীরচর্চা বা খেলাধুলাকে বলা যেতে পারে ডায়েটিং-এর ছোট ভাই বা সুস্থ জীবনের একটা অংশ। নিয়মিত ধৈর্য্য ধরে ব্যায়াম করলে শীরের পেশিগুলো শক্ত ও টানটান হয়৷তবে কেউ যদি শুধু ব্যায়াম করে এবং তার সঙ্গে প্রচুর খায়,তাহলে কোনো ফল তো হয়ই না, বরং হতাশা বাড়ে।
ফল খেলে স্লিম হয়? ভুল ধারণা!
কলায় তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনি – সুক্রোজ, ফ্রুকটোজ ও গ্লুকোজ পাওয়া যায়। যার ফলে কলা খাওয়ার পর শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায়। কাজেই যারা ওজন কমাতে চান, তারা ফল নয়, বেশি করে সবজি খান।
ভুল ডায়েটিং!
অনেকেই ডায়েটিং বা ওজন কমানোর জন্য প্রোটিন ছাড়া খাবার খান৷ তাদের ধারণা, প্রোটিন শরীরকে মোটা করে। এ ধারণা কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল! হরমোন গঠন,প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো এবং রক্তকে পরিশোধন করতে প্রোটিনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ৷ কেউ খুব কম প্রোটিন গ্রহণ করলে, শরীর তখন তার পেশি থেকে তা পূরণ করে৷ কাজেই প্রোটিন খাওয়া চাই!
বিশেষজ্ঞের মতামত
জার্মানির হামবুর্গ শহরের পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ডা. মাটিয়াস রিডল বলেন, ‘‘যারা ফিট এবং সুন্দর স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চান, তাদের প্রথমে নিজের শরীর সম্পর্কে জানতে হবে। শরীর এবং মন কী চায় – সেটা বুঝে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং প্রয়োজনে খাওয়ার অভ্যাসের পরিবর্তনও করতে হবে।”


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/25/87202#sthash.rwS720Bb.dpuf

যেসব খাবার খেলে গর্ভকালীন সময়ে গর্ভপাত ঘটাতে পারে


মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত যে একজন মায়ের জন্য কতটা কষ্টকর তা যারা ভুক্তভোগী তাঁরাই বুঝতে পারেন। আসলে এই ব্যাপারটি বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। কিন্তু কিছু খাবার-দাবার রয়েছে যা মায়েদের গর্ভাবস্থায় একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয় এবং তাও অনেক সময় গর্ভপাতের প্রধান কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাহলে জেনে নেয়া যাক এমকিছু খাবারের কথা।
১। আনারসঃ
গর্ভবতী মায়েদের তাঁদের গর্ভের প্রথম তিন মাসে আনারস খাওয়া অবশ্যই উচিৎ নয়। এটি মায়ের ডায়রিয়া, এলার্জি থেকে শুরু করে গর্ভপাত পর্যন্ত ঘটাতে পারে। এর পেছনে কারন হলো আনারসে “ব্রোমেলাইন” নামক এক ধরনের উপাদান। তাই গর্ভকালীন সময়ে আনারস খাওয়া একেবারে বাদ দিতে হবে।
২। ক্যাফেইনঃ
অত্যধিক ক্যাফেইন মায়ের হার্ট রেট, ব্লাড প্রেশার বাড়ার সম্ভাবনা অনেক গুণে বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া এটি ইনসমনিয়া এবং মাথা ব্যাথার উদ্রেক করতে পারে। যার ফলে প্রিম্যাচিউর বেবি থেকে শুরু করে গর্ভপাত পর্যন্ত হতে পারে।
৩। অপাস্তুরিত দুধঃ
অপাস্তুরিত দুধে বিভিন্ন ধরণের ক্ষতিকর ব্যাকতেরিয়া থাকতে পারে যা মায়ের জন্য মারাতœক রকমের ক্ষতিকর।
৪। কাঁচা পেপেঃ
চিকিৎসকেরা গর্ভকালীন সময়ের প্রথম দিকে আনারসের মতো কাঁচা পেঁপেও খেতে মানা করে থাকেন। কারন এতে বিভিন্ন রকমের এনজাইম থাকে যা মিসক্যারিজ বা গর্ভপাতের সহায়ক হতে পারে।
৫। চিজ বা পনিরঃ
চিজ বা পনির গর্ভকালীন সময়ে এড়িয়ে চলা উচিত। কারন এতে বিভিন্ন রকম ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে এবং অনেক সময়ই পনির তৈরি হয় অপাস্তুরিত দুধ থেকে।


- See more at: http://eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2014/11/28/87709#sthash.FStcTelY.dpuf

How Is a Secured Loan Different From an Unsecured Loan?


When the need to borrow money arises, there are several choices to obtain the cash needed, including borrowing from family members, a cash advance on a credit card or a traditional loan from a bank or credit institution. Banks offer both secured and unsecured loans. It is important that borrowers understand the differences between secured loans and unsecured loans before signing any loan documentation. There are pros and cons to both types of loans.

Collateral

The main difference between a secured and unsecured loan is the collateralizing of the loan. With a secured loan, the bank will take possession of the title of the assets that are being used as collateral for the loan. This may include a home, car, investments or other assets that can be converted to cash. With an unsecured loan, there is no collateral provided for the loan. The bank does not gain access to any assets with an unsecured loan, which is generally lent on the strength of the borrower's good name and credit history.

Interest Rate

Because the bank is more at risk with an unsecured loan, the interest rates tend to be higher than with a secured loan. In some cases, the interest rates on an unsecured loan may be higher than that of your credit card. A typical unsecured loan will have a fixed interest rate. It is possible to have an unsecured line of credit, similar to a credit card, which will have a variable interest rate. Regardless, an unsecured loan’s interest rate will be higher than a secured loan where the bank has collateral to repossess if the borrower does not repay the loan.

Term

The term of an unsecured loan tends to be shorter than a secured loan. Again, this is to lessen the risk to the financial institution. Without collateral to mitigate the bank’s risk, the institution wants the money to be repaid as soon as possible. This same reasoning is also why unsecured loans are usually available in much lesser amounts than secured loans. Secured loans, particularly those secured with real estate, can have terms as long as 30 years.

Availability

Not everyone will qualify for an unsecured loan. Many banks will require an excellent credit score as well as an established relationship with the borrower before extending an unsecured loan. In fact, some banks refuse to lend money without collateral and will not even offer overdraft protection for a checking account unless it is tied to a savings account. With a secured loan, those with good credit will qualify and an existing relationship with that financial institution is usually not required.

Tax Implications

With a secured loan, it is possible to write-off the interest associated with the loan. This would hold true if the loan is secured with your primary home as collateral. However, you must also realize that you are putting your home at risk if you are unable to make the payments on the loan. With an unsecured loan, writing off the interest associated with the loan is not possible as it is not collateralized. However, you are also not risking your assets if you are unable to repay the loan.