Thursday, September 29, 2016

একটু সতর্ক থাকলেই চিনতে পারবেন আসল-নকল স্যামসাং ফোনসেট



বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল মোবাইল ফোনসেটে সয়লাব। এসব হ্যান্ডসেট কিনে প্রতারিত হন ক্রেতারা। একটু সচেতন হলেই নকল হ্যান্ডসেট এড়িয়ে কেনা সম্ভব আসল হ্যান্ডসেট। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মধ্যে স্যামসাং হ্যান্ডসেটের চাহিদা রয়েছে। সে কারণে স্যামসাং-এর নামে অনেক স্মার্টফোন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যেগুলো প্রকৃত স্যামসাং ফোনসেট নয়। গ্রাহকদের পক্ষে বাজারে নকলের ভরাডুবিতে আসল-নকল চেনাটাই বেশ মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসল স্যামসাং-এর দাম নিয়ে নকল হ্যান্ডসেট কিনে ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন। 

কেনার সময় আসল-নকল স্যামসাং ফোনসেট চেনার বিষয়টি জানিয়েছেন স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্যাংওয়ান ইউন। স্যামসাং বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার স্যাংওয়ান ইউন বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, খোলা বাজার বা লোকাল দোকান থেকে হ্যান্ডসেট কিনলে এমন প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে স্যামসাং শোরুম থেকে ফোনসেট কিনলে হ্যান্ডসেট নিয়ে প্রতারিত হওয়ার সুযোগ নেই। তবুও আরও বেশি সতর্কতার জন্য স্যামসাং-এর আসল হ্যান্ডসেট চেনার উপায় জানা উচিত। 

স্যামসাং-এর আসল হ্যান্ডসেট চেনার কিছু উপায় আসল-নকল বোঝার জন্য আপনাকে স্যামসাং-এর আসল ফোনসেট সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এ ধারণাআপনি আপনার বন্ধু কিংবা পরিচিত কারও মোবাইল ফোনসেট দেখে নিতে পারেন। তবে যে পার্থক্যগুলো আপনার চোখে পড়বে, তার মধ্যে একটি হচ্ছে, নকল হ্যান্ডসেটের ডিসপ্লে খুবই নিম্নমানের হয়। ডিসপ্লের ওপর টাচ করলে সেটটি আসল ফোনসেটের মতো রেসপন্স করবে না। অনেকটা ধীর গতিতে কাজ করে। টাচ ফাংশনটা ঠিকমতো কাজ করে না। নকল সেটের বডি থেকে স্ক্রিনের দূরত্ব বেশি থাকে, যে কারণে স্ক্রিন এবং বডির মধ্যে ফাঁকা জায়গা দেখা যায়। আসল সেটে এই ফাঁকা খুব কম থাকে, অ্যাডজাস্টেড থাকে। আসল হ্যান্ডসেটের ব্রাইটনেস (উজ্জ্বলতা) অনেক বেশি থাকে।

আসল-নকল ফোটসেট বোঝার উপায় 

অন্যদিকে, নকল হ্যান্ডসেট যখন ভাইব্রেশন করবে, তার শব্দ অনেকটা ফাটা ফাটা শোনাবে। নকল হ্যান্ডসেটের সব সেন্সর আসলের মতো কাজ করে না। আপনি যদি আসল হ্যান্ডসেটের হোম বাটন ভালো করে লক্ষ করে থাকেন, তাহলে দেখা যায়, নকল সেটের হোম বাটন আসলের মতো হবে না। স্যামসাং-এর লোগোটি মসৃণ এবং সমান্তরাল থাকে না। আসল হ্যান্ডসেটে লোগোটি বেশ পাকাপোক্তভাবে থাকে।

নকল ফোনে স্যামসাং-এর লোগোতে নখ বা অন্য কিছু দিয়ে আঁচড় কাটলে সেটি উঠে যায়। নকল হ্যান্ডসেটে আপনি হোম, পাওয়ার এবং ভলিউম বাটনগুলোর দূরত্ব আসল হ্যান্ডসেটের মতো কাছাকাছি পাবেন না। আসল হ্যান্ডসেট আর নকল সেটের ব্যাটারি ক্যাপাসিটি সমান হয় না। নকল হ্যান্ডসেটে আপনি গেম খেলতে চাইলে তার পারফরমেন্স আসল হ্যান্ডসেটের মতো হবে না। গেম খেলার সময় বারবার থেমে যেতে চায়। আর নকল হ্যান্ডসেটের ক্যামেরা দেখলেই বোঝা যায়, সেটি আসল না নকল। নিজেই বুঝবেন আসল-নকল।

আসল-নকল ফোটসেট বোঝার উপায়
আসল স্যামসাং হ্যান্ডসেটে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফাংশন আছে। তাহলো, ফোনসেটটিতে *#০*# চাপুন। ফোন আসল হলে সঙ্গে সঙ্গে পর্দায় এলসিডি টেস্ট দেখা যাবে। নকল সেটে এটি কখনোই আসবে না। স্যামসাং-এর আসল ফোনসেটে *#১২৩৪# চাপলে ভার্সন এপি, সিপি ও সিএসসি সিরিয়াল নম্বর এবং *# ০২২৮# দিয়ে ব্যাটারি স্ট্যাটাস দেখা যাবে। নকল ফোনে এসব ‘কোড’ কাজ করে না। এছাড়াও স্যামসাং কর্তৃক হ্যান্ডসেটের নির্ধারিত ইন্টার্নাল মেমোরি নকল হ্যান্ডসেটে আলাদা হয়।

বাংলাদেশে এই প্রথম স্যামসাং-এর মোবাইল ফোন ব্যাটারিতে দিচ্ছে এক বছরের ওয়ারেন্টি, যা নকল হ্যান্ডসেটে সম্ভব নয়। বাংলাদেশে এই প্রথম স্যামসাং এস৭ এজ হ্যান্ডসেটে দিচ্ছে কনসিয়ার্জ সার্ভিস। ডিসপ্লে রিপ্লেসমেন্টের ক্ষেত্রে স্যামসাং দিচ্ছে ৫০% মূল্য ছাড়ের সুবিধা, যা নকল হ্যান্ডসেটে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আর স্যামসাং হ্যান্ডসেটে সহজ ও দ্রুত বিক্রয়কালীন ও বিক্রয়োত্তর সেবা থাকে।

Tuesday, September 27, 2016

জি-মেইলের বিকল্প চমৎকার কিছু ই-মেইল



এ কথা সত্য যে, যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো ই-মেইল। আর ই-মেইলের জগতে জিমেইল ইতিমধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-মেইল সেবাপ্রদানকারী প্রোগ্রামে পরিণত হয়েছে। যদিও আরো কিছু ই-মেইল রয়েছে যেগুলো কেউ কেউ ব্যবহারও করেন। জেনে নিন জি-মেইলের বিকল্প আরো কয়েকটি চমৎকার ই-মেইলের খবর। 

১. জোহো : এতে ফিচার অনেক কম। কিন্তু যেকোনো বিজ্ঞাপন এতে দেখায় না। ন্যূনতম ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহারে অনেক মজা পাবেন। আধুনিক ই-মেইল ব্যবস্থার সব প্রোটোকলই সমর্থন করে জোহো। ই-মেইলে ৫ জিবি বিনামূল্যে প্রদান করে জোহো।  

২. আউটলুক ডট কম : মাইক্রোসফটের প্রতি খুব বেশি আগ্রহ থাকলে আউটলুকের সেবা নিতে পারেন। মাইক্রোসফটের অন্যান্য পণ্যের সুবিধায় এর যোগ রয়েছে। ওয়ানড্রাইভ বা অফিস অনলাইন ইত্যাদির সুবিধা মিলবে এখান থেকে। সুইপ, পিন বা আলিয়াসোসের মতো ফিচারও রয়েছে এর।  

৩. ইয়ানডেক্স : কিছুটা অপরিচিত নাম। তবে এটা বানিয়েছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন প্রতিষ্ঠান। ফ্রি স্টোরেজ দিবে ১০ জিবি। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, প্রতিমাসে এই স্টোরেজ ১ জিবি কর বাড়তে থাকে। এভাবে ২০০ বিজি পর্যন্ত বিনামূল্যে স্টোরেজ মেলে। আধুনিক ই-মেইলের সব সুবিধাই রয়েছে এতে।  

৪. মেইল ডট আরইউ : রাশিয়ার আরেকটি জনপ্রিয় ই-মেইল। এটি অন্য এক কম্পানির যারা বেশ কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট পরিচালনা করে। এতে অনেক ফিচার রয়েছে। জিমেইল থেকেও ইমেইল নিয়ে আসতে পারে এটি। ক্লাউড স্টোরেজে ২৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি দেয়।  

৫. প্রোটোনমেইল : যদি নিরাপত্তা চান, তবে প্রোটোনমেইল সেরাদের একটি। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনলজি এবং ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চের বিজ্ঞানীরা এটি বানিয়েছেন। প্রোটোনমেইল একটি ইনক্রিপ্টেড ই-মেইল যা সুইজারল্যান্ড থেকে হোস্ট করা হয়। এখানে দুই স্তরের পাসওয়ার্ড দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।  

৬. টুটানোটা : এটি নিরাপদ, কিন্তু সহজ। এটা ব্যবহার করলে মনে হবে, একেই খুঁজছিলেন আপনি। টুটানোটা ই-মেইল থেকে অন্য টুটানোটাতে ই-মেইল পাঠালে তা এনক্রিপ্ট হয়ে যাবে। টুটানোটা একটি ওপেন সোর্স। ফলে বিশেষজ্ঞরা চাইলেই তার নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে দেখতে পারেন।  

৭. স্ক্রিপ্টমেইল : এটাও একটা নিরাপদ ই-মেইল সিস্টেম। এতে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশনের ব্যবস্থা রয়েছে। এতে কোনো থার্ড পার্টি স্ক্রিপ্টের ব্যবস্থা নেই। এতে শক্তিশালী এইচটিটিপিএস এনক্রিপশন ব্যবস্থা মানসম্পন্ন প্রোটোকলগুলোকে সমর্থন করে। অন্যান্য ই-মেইল থেকে পাঠানো ই-মেইলগুলো পিন ব্যবহারের মাধ্যমে এনক্রিপ্ট হয়।  

৮. আইক্লাউড : নিয়মিত অ্যাপলের পণ্য ব্যবহার করে থাকলে আইক্লাউড নিঃসন্দেহে সেরা। কন্ট্যাক্ট, ক্যালেন্ডার, আইড্রাইভ ইত্যাদির সুবিধা মিলবে। এর মেইলে বিজ্ঞাপন নেই।

৯. ভিভালডি : অপেরা সফটওয়্যারের সাবেক সিএফও জন স্টিফেনসন ভন টেজৎনার প্রতিষ্ঠা করেন ভিভালডি টেকনলজি। এর ইন্টারফেসটি সত্যিই অনেক ঝকঝকে পরিষ্কার। ন্যূনতম ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। এর কন্ট্যাক্ট সাব মডিউলের মাধ্যমে সহজেই যোগাযোগের নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি গুছিয়ে রাখা যায়।

Sunday, July 17, 2016

Sunday, July 3, 2016

Honey: Healthy or deadly?



Honey, the golden coloured liquid which has been part of our customs, traditions and food since ages is much more than a sweetener. Though it was primarily used to sweeten food, much before sugar began to be manufactured in 16th century, it was also a medicine, a beauty agent and a mystery product that could prevent evil eye, promote wellness and do away with the ill effects of warring constellations!

Honey has been used by humankind even before most of the grains, pulses and crops began to be cultivated. Egyptians used it in their tombs, nearly a quarter of Sumerian medicines were honey based and Ayurveda considers it as medicine par excellence.

But this delectable sweet syrup that can stay fresh for thousands of years has lost some of its sheen under the light of modern researches that have found it dangerous for infants and those with compromised immunity.

According to Dr HK Bakhru in Healing Through Natural Foods, "Honey helps overcome depressive mood and is an excellent brain tonic when taken with pre-soaked almonds. It also clears mucus from body."


Is honey really dangerous? While it has been an ancient practice to use honey as a pacifier for newborns, of late doctors have been advising against giving honey to children under one year. Raw honey may sometimes have spores of botulinum bacteria which can lead to botulism in kids. It does not affect older children and adults because they have more developed digestive system.

Honey or sugar? A tablespoon of pure honey contains nearly 64 calories, is fat-free, cholesterol-free, and sodium-free, says the National Honey Board. Its composition is roughly 80 percent carbohydrates, 18 percent water, and two percent vitamins, minerals, and amino acids. Sugar has 48 calories. But honey is dubbed healthier because it has less available sugar that can be broken down by the body, while sugar which has 50 percent glucose and 50 percent fructose is easily converted into glucose. Unlike sugar which has empty calories, honey has trace amounts of minerals like zinc, selenium and also some vitamins. Also, since honey never decomposes, it is free from preservatives and chemicals.

Honey as part of traditional medicine If Ayurveda and Siddha systems used honey, there must have been some reason behind it. According to celebrity nutritionist Sandhya Gugnani and owner of yournutritionandhealth.com, "The composition of honey makes it an anti-septic and anti-bacterial agent. It has been found to prevent trickling in throat and hence is used as a cough remedy. Honey used with lemon and warm water when taken on an empty stomach boosts metabolism and reduces water retention in body."


Honey has been used as a cure for a number of ailments and has been scientifically proven to be actually effective in some cases:

-Honey induces sleep when taken with warm milk or water.
-Because of its anti-bacterial properties honey is said to be effective against burns and cuts.

-Ayurveda says, the use of honey along with lemon and ginger is beneficial in the treatment of irritating cough. As a soothing agent, it produces a calming effect on the inflamed mucous membrane of the upper respiratory tract and relieves cough and symptoms like difficulty in swallowing.

-In old age, honey is highly beneficial as it provides strength and warmth to body.

-Ayurvedic experts have long regarded honey as useful in maintaining the health of the stomach. It tones up the stomach, helps in proper digestion and prevents stomach diseases. It also decreases the overproduction of hydrochloric acid, hence preventing symptoms like nausea, vomiting and heartburn.

-Honey has also been found helpful in oral diseases. It is advised to massage teeth with honey as it helps prevent tartar build up, fights gum diseases and prevents tooth decay.

-Honey mixed with fenugreek powder has been used as a medicine against dandruff.

Ways you can include honey in your daily routine in a healthy way
1. The most common practice has been to add honey to a glass of warm water, squeeze a lemon into it and drink early morning on an empty stomach. But this causes acidity to many people. So for them, honey in warm water to which a pinch of cinnamon is added is the best morning drink.


2. Instead of spending on jams and jellies packed with chemicals and preservatives, use a spoonful of honey on your toast.

3. Avoid salad dressings loaded with sugar and fat. Make one at home with healthy ingredients. Mix 2 tsp honey with 2 tsp lemon juice, 1 tsp mustard powder, 1 tsp oregano and some chilli flakes and your dressing is ready. To make it more runny add some orange juice. It tastes great with beetroot and feta.

4. Sweeten your beverages and drinks with honey. But remember, it still has loads of sugar, so moderation should be your caution!

5. Replace sugar with honey in your desserts and dishes. The calorie count might be on the higher side but the nutritional quotient will increase.

6. To keep away cold and sniffles, add a dash of honey to 1 glass of milk which has been boiled with a teaspoon of turmeric powder. Drink it warm, before going to sleep.

7. Mix honey with holy basil leaves, add a dash of pepper and lick slowly. It will soothe an irritating sore throat.

8. Make your own face scrub by mixing 2 tsp honey with 3 tsp gram flour powder, 1 tsp milk cream and 1 tsp turmeric powder. Apply on your face and body and scrub off

Five teas that make you slim



If you are unhealthily starving yourself and still not losing weight, you are certainly doing it all wrong! While it's a known fact that gaining pounds is much easier than losing them, your approach towards weight loss is what matters. People try gumming, dieting and end up falling sick thanks to their desperate attempts and though we believe in exercising moderation when it comes to working out and following a particular diet, there's a secret mantra of losing weight that many of you don't know about. Slimming teas! Well, you read that right, sipping onto that comforting cup of tea can actually make you slim, but we are not talking about the regular tea, but some specific teas which have the ability to aid weight loss. Here's a look at 5 of those wondrous teas which can give out unbelievable results if you are serious about losing that flab.

Peppermint tea
Since it helps in speeding up the process of digestion, it's best to have a cuppa of this concoction daily in order to burn more calories than usual. What's more, it will also curb your food cravings, thereby making you eat just as much as you should eat.

Prepare mint tea by taking a spoonful of fresh/dried mint leaves and adding them to boiling water. Let the leaves boil for 5 minutes and then strain the water. Add honey, if you like you tea a little sweet.

Rose tea
The easiest to make and the most flavourful of the lot, rose tea is a blessing in disguise as it clears all the toxins inside the body. Also, since it prevents constipation, the intake of rose tea ensures your metabolism is in place.

You can prepare rose tea by mixing fresh rose petals with a spoonful of tea leaves and boiling the same for 4-5 minutes.

Green tea
Though it might be a part of your daily diet already, green tea needs to be prepared in the right form (don't remove the tea bag/tea leaves before 3 minutes) for best weight loss results. A gift to mankind, the antioxidant catechins found in green tea not only boost metabolism, but also help in burning fat.

Oolong tea
Extremely popular in China and now widely available in India, courtesy the online shopping portals,oolong tea is nature's guard against obesity and can reduce cholesterol to a great extent Prepare oolong tea by putting a spoonful of tea leaves in boiling water and steeping the same for 4-5 minutes.




Drink twice a day for best results.



Black Tea


All of us have tasted black tea at least once in our lives, either when there's no milk in the fridge or when we are feeling too full. And well, despite having it quite regularly, most of us are not aware about its weight loss aiding abilities. Black tea helps controlling blood sugar levels and curbs the appetite to a great extent.



Can be simply prepared by boiling the tea leaves in water.

Sunday, June 12, 2016

Fabric Consumption for Knit Garments

Fabric Consumption for Knit Garments

Fabric Consummation:
In a garment industry, profit or lose mostly depend on the total consummation of fabric in an order. Therefore, fabric consummation must be calculated properly before fabric cutting. There are two major methods to calculate the fabric consumption for a garment industry. They are namely-marker making method and mathematical method. Generally fabric consumption for a garment can be calculated through marker making either by manually or by using a machine withCAD facilities. By mathematical method different formulas are used to calculate the fabric consumption. Today I would like to discuss about Knit and woven fabric consummation in the garment industry.
Fabric Consummation for Knit Garments:
Following parameters are needed to be considered for fabric consumption in the garments industry-
1.    Fabric weight (GSM)
2.    Fabrics width
3.    Grin line orientation
5.    Shrinkage of the fabric
6.    Type of the fabric
7.    Way marker used
9.    Fabric losses while cutting
We all know that knit fabric and woven fabric consummation system are quite different. Knit fabric is calculated by fabric weight and woven fabric is calculated by fabric length and weight direction. Therefore, the formula of fabric consummation is also different for both fabrics.
Basic formula of knit fabric consumption is

Sunday, March 20, 2016

পরিচয় গোপন রেখে ইমেইল যেভাবে পাঠাবেন!জানেন?



যদি আপনার ফোন নম্বর গোপন করে কাউকে কল করার প্রয়োজন হয়, তবে তা করার জন্য বর্তমানে অনেক ধরনের কৌশল আছে। এমন কী নম্বর গোপন রেখে মোবাইলে টেক্সট পাঠানোর জন্যও অনেক ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ রয়েছে। কিন্তু পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর জন্য কোনো কৌশল আপনার জানা আছে কী? হুম! আপনি চাইলেই আপনার নাম পরিচয় গোপন করেই পাঠাতে পারেন ইমেইল। কিন্তু প্রতিবারে একটি করে ইমেইল আপনি পাঠাতে পারবেন। 

ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প দিচ্ছে পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর এমনই এক সার্ভিস, নিজের ব্যবহার করা ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকেই এই সার্ভিস নেয়া যাবে। আপনাকে শুধু আপনার ইমেইলটি লিখতে হবে আর আপনার পাঠানো ঠিকানাটি yourfriend_at007_theirdomain.com@blankstamp.io এর মত করে সাজাতে হবে। উদাহরণ হিসাবে, আপনি পরিচয় গোপন করে আপনার বন্ধু জাহিদ এর জিমেইলে মেইল পাঠাবেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে অ্যাড্রেস jahid_at007_gmail.com@blankstamp.ip এর মত করে লিখতে হবে। যখন ইমেইলটি আপনার বন্ধুর কাছে পৌঁছাবে সে একটি ছদ্মনাম দেখতে পাবে। ইমেইলটি যিনি পাবেন তিনি চাইলে সেই ছদ্মনামে রিপ্লাইও করতে পারবেন। 

যদি কেউ আপনাকে এই ধরনের ইমেইল পাঠায় তার মানে তিনি আগে থেকেই আপনাকে জানেন। পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর বিষয়টির সঙ্গে বিভিন্ন অপব্যবহার ও স্পামিং জড়িত রয়েছে। তবে এই বিষয়ে ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, পরিচয় গোপন করে এর বিভিন্ন অপব্যবহার রোধ করার কাজও তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। আপনি যদি এই ধরনেই ইমেইল ভবিষ্যতে না চান তবে ইমেইল এর শেষে ব্লক করার লিংকে ক্লিক করে বন্ধ করে দিতে পারবেন। ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প বর্তমানে তাদের এই সার্ভিস সীমিত করে দিয়েছে। আপনি সপ্তাহে ৫টি ইমেইল পরিচয় গোপন করে পাঠাতে পারবেন। এবং শুধু মাত্র টেক্সট ফরম্যাটে। কোনো ফাইল যুক্ত করতে পারবেন না।

Sunday, February 28, 2016

পৃথিবীতে সবথেকে আশ্চর্যজনক নাম্বার কোনটি?

বলা হচ্ছে, পৃথিবীর নতুন ম্যাজিক নম্বর হল ৭৩ কেন? কারণ অনেক তা জানতে হলে খুব ভালো করে দেখ নিতে হবে তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক একে একে স্বীকার করতে বাধা নেই, অবাক হতে বাধ্য



২১তম প্রাইম নম্বর হল ৭৩ এর সংখ্যাগুলি ঠিক উল্টো করে নিলে হয় ৩৭ আশ্চর্যজনকভাবে, সেটি ১২তম প্রাইম নম্বর ২১-এর ফ্যাক্টর বা উৎপাদক কী কী? এবং !
এবারে ৩৭+১২=৪৯ অর্থাৎ, এর বর্গ এবং ৭৩+২১= ৯৪ অর্থাৎ, ৪৭-এর দ্বিগুণ ৪৭+=৪৯ অর্থাৎ, -এর বর্গ
৭৩-এর বাইনারি হল ১০০১০০১ ২১-এর বাইনারি ১০১০১ এই সংখ্যা দুটি প্যালিন্ড্রোম অর্থাৎ, যে দিক দিয়েই দেখুন, একই রকম
৭৩-এর বাইনারিতে ৭টি সংখ্যা রয়েছে, সঙ্গে রয়েছে ৩টি
৭৩ হল ৩৭-এর সঙ্গে পারমিউটেব্ প্রাইম
ট্যানটেলাম-এর অ্যাটোমিক নম্বর হল ৭৩
মহাকাশযান চ্যালেঞ্জার ওভি-০৯৯- উৎক্ষেপণের কতক্ষণ পরে বিস্ফোরণ ঘটেছিল জানেন? ৭৩ সেকেন্ড
ক্যাথলিক ভার্সান- ‘‘বুক অফ জেরেমায়া’’ থেকে ‘‘বুক অফ ল্যামেন্টেশনস’’-কে যদি পৃথক হিসেবে ধরা হয়, তা হলেবাইবেল’-এর থাকে ৭৩টি বুক

ডিসকর্ডিয়ান ক্যালেন্ডারে ৭৩টি মাসের উল্লেখ রয়েছে

Sunday, February 7, 2016

Sunday, January 24, 2016

ফ্যাক্টরি রিসেট বৃত্তান্ত

ফ্যাক্টরি রিসেটকে অনেকে মাস্টার রিসেটও বলে থাকেন। এটি একটি প্রক্রিয়ার নাম যার মাধ্যমে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের মূল অরিজিনাল সিস্টেমটি থেকে পরবর্তী সময়ে ব্যবহারকারীর মাধ্যমে যে ডাটাগুলো যোগ হয়েছে সেগুলো মুছে সিস্টেমটিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। সহজ ভাবে বললে, ফ্যাক্টোরি রিসেট করলে আপনি প্রথম দিন স্মার্টফোনটি কিনে এনে অন করার পর যে অবস্থাটিতে পেয়েছিলেন আপনার ডিভাইস সেই অবস্থাতেই ফিরে যাবে আপনার ডিভাইসটি।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন 'ফ্যাক্টরি রিসেট' সম্পর্কে। এবার চলুন, কীভাবে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় শিখে নেই।

শুরু করার পূর্বে

মনে রাখবেন, ফ্যাক্টরি রিসেট করার পূর্ব আপনার গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য বা ডাটা ব্যাক-আপ নিয়ে রাখবেন। কেননা, এটি স্মার্টফোনের ইন্টার্নাল স্টোরেজের পুরোটাই মুছে ফেলে ফ্যাক্টরি রিসেটের এই প্রক্রিয়া। তবে হ্যাঁ, এক্সটার্নাল এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো থেকে যাবে তাই আপনি চাইলে এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো রেখেও দিতে পারেন। তবে, সাবধানতার খাতিরে হয় সকল তথ্য ব্যাক-আপ করে রাখুন, নতুবা ফ্যাক্টরি রিসেটের পূর্বে মেমরি কার্ডটি খুলে রেখে দিন।
চলুন, এবার তাহলে শুরু করা যাক...।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে




ফ্যাক্টরি রিসেট মূলত দুই ভাবে দেয়া যায়। একটি হচ্ছে, 'সফটওয়্যারের মাধ্যমে' এবং অন্যটি 'হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে'। প্রথমে আমরা সফটওয়্যারের মাধ্যমে কীভাবে দিতে হয় তাই জানবো।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াটা তুলনামূলক ভাবে সহজ। এর জন্য আপনাকে যেতে হবে Settings > Backup and Reset > Factory Data Reset অপশনটিতে। প্রায় সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে এভাবেই ফ্যাক্টরি রিসেট করা যাবে।

ফ্যাক্টরি রিসেট সিলেক্ট করার পর আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ড (যদি থাকে) প্রদানের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করতে হবে। পাসওয়ার্ড দেয়ার পর আপনার স্মার্টফোনটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে সমগ্র প্রসেস শেষ করে আবার চালু হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ সময় লাগবে এই পুরো প্রসেসটি সম্পন্ন হতে। 

হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে




ফিজিক্যাল বাটনের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াকে অনেক সময় হার্ড রিসেটও বলে থাকে। ধরুন, অনেক সময় হয়তো আপনি আপনার স্মার্টফোনটি চালু করতে পারছেন না ফলে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে হার্ড রিসেটের বিকল্প নেই।
হার্ড রিসেটের জন্য আপনাকে যা করতে হবে, স্মার্টফোনটি বন্ধ থাকা অবস্থায় প্রথমে ভল্যিউম ডাউন এবং পাওয়ার কী ২-৩ সেকেন্ডের জন্য একসাথে প্রেস করে ধরে রাখুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত ডিভাইসের বুট মেন্যু দেখতে পাবেন ততক্ষণ পর্যন্ত ধরে রাখুন। বুট মেন্যু দেখতে পেলে সেখান থেকে 'Recovery' অপশন খুঁজে বের করে সিলেক্ট করুন। আপনি একটি লোগো দেখতে পাবেন। এবার, ভলিউম আপ কী ১০ সেকেন্ডের জন্য ধরে রাখুন এবং এরপর খুব দ্রুত পাওয়ার বাটন একবার প্রেস করে রিলিজ করে দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে নতুন একটি মেন্যু দেখতে পাবেন (Recovery Menu) যেখানে Factory Reset বা Factory Hard Reset অপশনটি দেখতে পাবেন। এরপর ফ্যাক্টোরি রিসেট হতে থাকবে এবং এতে কিছুটা সময় লাগবে। অপেক্ষা করুন। ব্যাস হয়ে গেল।

Saturday, January 23, 2016

চিরতরে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করবেন যেভাবে



আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়। অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।

১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা,

২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে। অথবা,

৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক ব্যথা করবে না। 

Wednesday, January 20, 2016

জাল দলিল চেনার ৮ উপায়



জমি কিনতে যাচ্ছেন? কিংবা বাড়ি বা অফিস? যেটাই করুন না কেন, আপনার দলিল যদি জাল বা নকল হয় তাহলে আপনি যে মহা বিপদে পড়বেন সে কথা বলাই যায়। তাই কোন জিনিস কেনা বা ভাড়া নেয়ার আগে অবশ্যই দলিলটি যাচাই করে নেবেন। এক্ষেত্রে জাল দলিল চেনার কিছু উপায় যদি জানা থাকে তাহলে ওই মুহুর্তে ভালো কাজে দেবে।

জাল দলিল চেনার ৮টি উপায়:
১। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষণ করা দলিলের সাথে সাল মিলিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্টভাবে দরখাস্ত করতে হবে। এতে দলিলটির যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের প্রকৃতি অনুযায়ী চারটি রেজিস্ট্রার বা ভলিউমে সংরক্ষিত থাকে।

২। বিক্রেতার কাছ থেকে সব দলিল, বিশেষ করে ভায়া দলিল চেয়ে নিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে জানতে হবে সব দলিলের ক্রমিক নম্বর, দলিল নম্বর ঠিক আছে কি না।

৩। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে জমির মিউটেশন বা নামজারি সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে। নামজারিতে ধারাবাহিকতা ঠিক আছে কি না, পর্যবেক্ষণ করুন। যদি দেখা যায়, সিএস জরিপের সঙ্গে বিক্রেতার খতিয়ানের কোনো গরমিল থাকলে ধরে নিতে হতে সমস্যা আছে।

৪। দলিল সম্পাদনের সময় ব্যবহৃত স্ট্যাম্পের পেছনে কোন ভেন্ডার থেকে স্ট্যাম্প কেনা হয়েছে এবং কার নামে কেনা হয়েছে খেয়াল রাখুন। প্রতিটি স্ট্যাম্পের পেছনে একটি ক্রমিক নম্বর উল্লেখ থাকে। এ নম্বরটি ঠিক আছে কি না, প্রয়োজনে স্ট্যাম্প বিক্রেতার সঙ্গে দেখা করে যাচাই করে নিন।

৫। একাধিক মালিকের ক্ষেত্রে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মূল মালিক কে, তা নির্ণয় করতে হবে। ভূমি অফিস থেকে বিভিন্ন সিল পরীক্ষা করেও জালিয়াতি নির্ণয় করা যায়।

৬। অনেক সময় স্বাক্ষর জালিয়াতি করে দলিলদাতা বা গ্রহীতার সাজা হয়। এ ক্ষেত্রে স্বাক্ষর বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে স্বাক্ষরের সত্যতা যাচাই করিয়ে নেওয়া যেতে পারে। ভালো করে তারিখ, কাগজ, সিল ইত্যাদি লক্ষ্য করুন। দেখুন কোন অসংলগ্ন চোখে পড়ে কিনা।

৭। জরিপ খতিয়ানে জমির পরিমাণ পরবর্তী সময়ে যতবার বিক্রি হয়েছে, তার সঙ্গে জমির পরিমাণ মিল আছে কি না, তা যাচাই করুন। দাগ নম্বর, ঠিকানা এসব ঠিক আছে কি না, পরীক্ষা করুন।

৮। কোনো দান করা জমি হলে দলিলে সম্পাদনের তারিখ দেখে কবে জমিতে গ্রহীতা দখলে গেছে তা যাচাই করতে হবে। দলিলটি রেজিস্ট্রি করা কি না এবং দলিলদাতার সঙ্গে গ্রহীতার সম্পর্ক কী, তা যাচাই করতে হবে।

Monday, January 18, 2016

কীভাবে জানবেন, গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে নাকি মেয়ে!



গর্ভবতী মহিলাদের সাথে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজাদার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মা-বাবারও জানার আগ্রহের কমতি থাকে না। তবে ২০ সপ্তাহের আগে শিশুটির লিঙ্গ সম্পর্কে ডাক্তার জানাতে পারেন না। ২০ সপ্তাহ তো অনেক সময়, একটু চেষ্টা করলেই আগে জানা যায়। অনেক মায়েরাই তাদের গর্ভের সন্তান সম্পর্কে আলট্রাসনগ্রাম করার আগেই জানতে পারেন। কিন্তু, কীভাবে তা সম্ভব হয়, আজ আপনারাও তা জেনে নিন-

১. কোন খাবারের প্রতি আপনার আকর্ষণ?
 বেশীরভাগ মহিলা গর্ভাবস্থায় হরমোন ভারসাম্যহীনতায় ভোগে। যার ফলে তাদের মাঝে বিভিন্ন কিছু খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগে। আপনার ক্ষুধিত খাদ্য টাইপ আপনার গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। আপনার যদি মিষ্টি বা চিনিযুক্ত খাবার ইচ্ছা হয়, তাহলে সম্ভবত মেয়ে হবে আর যদি নিমকি এবং মসলাদার খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয়, তাহলে ছেলে হতে পারে।

২. পেটে সমস্যা হচ্ছে কি? 
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের গর্ভাবস্থায় সকালে হালকা বমি বা অন্য কোন সমস্যা হয় নি তাদের ছেলে হয়েছে। তবে, শিশুটি মেয়ে হলে পেটে ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং সকালে শারীরিক অসুস্থতা বেশি বৃদ্ধি পায়।

৩. পেটের অবস্থান: 
গর্ভাবস্থায় পেট বেশি ভারী মনে হলে, মেয়ে শিশু হবে। আর যদি ভার কম অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে। শিশুটি যদি পেটের ডানদিকে আছে বলে মনে হয়, তাহলে মেয়ে হবে। আর যদি সমস্ত পেট জুড়ে বা বামদিকে অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে।

৪. হার্টবিট রেট: 
ডাক্তারের নিকট চেকআপের সময়, যখন ডাক্তার আপনার গর্ভস্থ শিশুর হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করেন তখন লক্ষ্য রাখুন, হৃদস্পন্দনের রেট কত। হৃদস্পন্দন যদি 140 BPM এর বেশি অথবা সমান হয়, তাহলে শিশুটি মেয়ে। আর যদি হৃদস্পন্দনের রেট 140 BPM এর কম হয়, তাহলে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে হবে।

৫. ব্রেকআউট: 
গর্ভাবস্থায় আপনার ত্বকে কি ব্রণ বা অন্য কোন সমস্যা হচ্ছে, যা আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করছে? তাহলে অবশ্যই আপনার মেয়ে হবে। আগের দিনের মানুষ বলত, মেয়ে শিশুরা মায়ের সৌন্দর্য চুরি করে, তাই মায়ের চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। যদিও তা কুসংস্কার।

৬. রিং টেস্ট: একটি আংটি নিয়ে সুতার সাথে বেঁধে নিন। তারপর আপনি শুয়ে আপনার পেটের উপর আংটিটি ঝুলিয়ে দিন। এবার আংটিটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করুন। যদি আংটিটি আপনার মাথা ও পায়ের দিকে সমান সমান দুলতে থাকে, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি রিংটি গোল গোল ঘুরতে থাকে তাহলে আপনার ছেলে হবে।

৭. শিশুদের উপদেশ নিন: গর্ভাবস্থায় থাকা অবস্থায় অনেক আপনজনেরা পেটের সাথে কান লাগিয়ে শিশুটিকে অনুভব করতে চায়। অনেক ছোট ছোট শিশু আছে, যারা পেটের সাথে কান লাগিয়ে কথা বলতে চায়। সেক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখুন, যদি কোন ছেলে শিশু আপনার পেটে কান লাগিয়ে বারবার শিশুটিকে অনুভব করতে চায়, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি কোন মেয়ে শিশু এ কাজটি করে, তাহলে আপনার ছেলে শিশু হবে।

এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে আপনি ডাক্তার বলার আগেই বুঝতে পারবেন, কে আসছে আপনার জীবনে। তাহলে আগে থেকেই তার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। যেমন- মেয়ে হলে সবকিছু গোলাপি আর ছেলে হলে নীল। ছেলে ও মেয়ের মাঝে কোন ভেদাভেদ নেই। তবে, জানার আগ্রহ ও কৌতূহল আবিষ্কারের জন্য এই পদ্ধতি। 

Saturday, January 16, 2016

জেনে নিন, ইঁদুর, টিকটিকি, আরশোলা, ছারপোকা থেকে বাঁচার সহজ উপায়



ঘরে ইঁদুর, আরশোলা, ছারপোকা বাসা বেঁধেছে?  খুবই জ্বালাতন করছে? এর থেকে নিশ্চয়ই মুক্তি চান? জেনে নিন এসবের উপদ্রব থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়।

১) ইঁদুর পিপারমিন্টের গন্ধ একদম সহ্য করতে পারে না। তাই পারলে, ঘরের কিছু জায়গায় রাত্রে সামান্য পিপারমিন্ট ছড়িয়ে দিন। দেখবেন, ইঁদুরের উত্‍পাত ঠিক বন্ধ হয়ে যাবে।
২) আরশোলা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল, কালো জিরে, রসুন আর আদাকে একটু পেস্টের সঙ্গে গুলিয়ে নিন। তারপর একটা মিশ্রণ তৈরি করে সেটা ঘরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন আরশোলা পালিয়েছে।
৩) ঘরে মাছির উত্‍পাত বেড়েছে? দরজা, জানলা বন্ধ করে রাখলেও কমছে না? এক কাজ করুন, একটু তুলো কোনও বেশি গন্ধের তেলের মধ্যে চুবিয়ে ঘরে রেখে দিন। দেখবেন মাছি পালিয়ে গিয়েছে।
৪) ছারপোকা দেখতে পেলেই তার গায়ে পেঁয়াজের রস দিয়ে দিন। ছারপোকা তাতেই মরে যাবে। আপনিও পাবেন রেহাই।
৫) যদি ঘরে টিকটিকির পরিমাণ বেড়ে যায়, তাহলে ডিমের খোসা ছাড়িয়ে উপরের দিকে রেখে দিন। দেখবেন, টিকটিকি পালিয়ে যাবে। 

Thursday, December 31, 2015

চোখের নিচের কালি এবং ফোলাভাব যে উপায়ে দূর করবেন




সৌন্দর্যের অন্যতম অঙ্গ হল চোখ। আর এই চোখের নিচের কালি আপনার সৌন্দর্যকে অনেকখানি কমিয়ে দিয়ে থাকে। ছেলে মেয়ে উভয় এই চোখের নিচের কালি সমস্যায় পড়ে থাকেন। মূলত অতিরিক্ত রাত জাগা, অনিয়মিত ঘুম চোখের নিচে কালি পড়ার জন্য দায়ী করা হয়ে থাকে। এছাড়া আরও কিছু কারণ আছে যার কারণে চোখের নিচে কালি পড়ে থাকে।

কারণ জন্মগত অপর্যাপ্ত ঘুম অ্যালার্জি ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রক্তস্বল্পতা  মানসিক চাপ স্ট্রেস বয়সের প্রভাব হরমোনের পরিবর্তন ইত্যাদি বাজারে নানারকম আই ক্রিম কিনতে পাওয়া যায়। এই আই ক্রিমগুলো চোখের নিচের কালি দূর করতে সাহায্য করে। কিন্তু সবসময় এই ক্রিমগুলো কাজ নাও করতে পারে। চোখের নিচে কালি দূর করার সবচেয়ে কার্যকর হল ঘরোয়া কোন পদ্ধতি। খুব সহজ এবং কার্যকরী একটি পদ্ধতি দ্বারা আপনার চোখের নিচের কালি দূর করার সাথে সাথে চোখের নিচের ফোলাভাবও দূর করা  সম্ভব।   যা যা লাগবে শসা তুলোর প্যাড বা তুলোর টুকরো যেভাবে লাগাবেন ১। একটি শসা খোসা ছাড়িয়ে নিন।   ২। এবার এটি গ্রেট করে রস করে ফেলুন। ৩। শসার রসে দুটি তুলোর প্যাড বা তুলোর টুকরো ভিজিয়ে নিন। ৪। এখন এটি চোখের নিচের কালির উপর দিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট।  ৫। এটি চোখের নিচের কালি এবং ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করবে। ৬। আপনি চাইলে শসার রসের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। সমপরিমাণে শসার রস এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এরপর তা তুলার প্যাডের সাহায্যে চোখের নিচে লাগান। নিয়মিত শসার রস ব্যবহারে চোখের নিচের কালি, চোখের ফোলা ফোলাভাব দূর হয়ে থাকে। টিপস: ১। চোখের ফোলা ফোলাভাব দূর করার জন্য ঘুমানোর সময় মাথার পিছনে একাধিক বালিশ দিয়ে নিন। ২। সময়মত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৩। ঘুমাতে যাওয়ার আগে অব্যশই চোখের যাবতীয় মেকআপ মুছে ফেলুন। ৪। লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। অতিরিক্ত লবণ চোখের নিচে ফোলার জন্য দায়ী। ৫। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। ৬। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রচুর সবজি এবং ফল রাখুন।

 - See more at: http://www.eurobdnews.com/beauty_tips/7577/--------#sthash.scMSC5Qe.dpuf

শীতকালে পা ফাটা থেকে পরিত্রাণের উপায়




চলছে শীতকাল। আর এ সময় পা ফাটে অনেকের। শীতকালে পা ফাটা সত্যিই অনেক সমস্যা। লজ্জায় পড়ে যেতে হয়। তাই এই পা ফাটা রুখতে আমরা অনেক কিছুই করি। কিন্তু রুখতে না পেরে শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়ে পড়ি। শীতের শুরুতেই যদি একটু সচেতন থাকি তাহলে পা ফাটা রোধ করে থাকতে পারি উজ্জল ও সুন্দর। আসুন জেনে নেই কিভাবে পা ফাটা রোধ করা যায়।

১. রাতে শোওয়ার আগে এক গামলা ঈষদুষ্ণ জল নিয়ে তাতে লেবুর রস, নুন, গ্লিসারিন আর গোলাপ জল মিশিয়ে মিনিট কুড়ি পা দুটো ভিজিয়ে রাখুন৷ তারপর পা তুলে পিউমিক স্টোন দিয়ে ভালো করে ঘষুন৷ মরা চামড়াগুলো উঠে আসবে। এরপর পা ধুয়ে, শুকনো করে মুছে গ্লিসারিন, লেবুর রস আর গোলাপ জল মিশিয়ে পায়ের ফাটা জায়গায় ভালো করে লাগিয়ে রাখুন। তারপর মোজা পরে শুয়ে পড়ুন৷পায়ে একটু চিটচিটেভাব লাগবেও কয়েকদিনের মধ্যেই উপকার পাবেন।

২. পিউমিক স্টোন দিয়ে পা ঘষার পর ভেজিটেবল অয়েল লাগিয়ে মোজা পরে শুলেও পা ফাটার সমস্যা কমবে। তবে কখনওই পিউমিক স্টোন দিয়ে জোরে ঘষবেন না। পা কেটে সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে।

৩) পাকা কলা চটকে পায়ের ফাটা অংশগুলোয় লাগিয়ে প্রায় মিনিট দশেক রেখে দিন। দশ মিনিট পর ধুয়ে নিন। চাইলে কলার সঙ্গে মেশাতে পারেন অ্যাভোকাডোও । এ দুটো উপাদানের মিশ্রণ পায়ে লাগিয়ে রাখতে পারেন। এতে প্রচুর ভিটামিন ও এসেনসিয়াল অয়েল রয়েছে, যা পা ফাটা কমাতে দারুণ উপকারী।

৪) শুধু গরম জলে পা ভিজিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর পিউমিক স্টোন দিয়ে ঘষার পর এক টেবিলচামচ লেবুর রস আর খানিকটা ভেসলিন মিশিয়ে ভালো করে ঘষুন। এরপর পায়ে গলিয়ে নিন মোজা। উষ্ণতায় মিশ্রণটি ভালো কাজ করবে। আস্তে আস্তে কমে আসবে ফাটা পায়ের সমস্যা।

৫) এছাড়াও সরষের তেল বা নারকেল তেলের সঙ্গে মোম গলিয়ে লাগালেও উপকার মিলবে অচিরেই।

৬) গরম জলে যখন পা ডুবিয়ে রাখবেন, তাতে এক কাপ মধু মিশিয়ে পা ভেজালেও ডেডস্কিন নরম হয়ে উঠে আসবে সহজেই।

৭) পা ঘষার পর তুলোতে করে অল্প অলিভ অয়েল লাগালেও পায়ের উপকার হবে। আর ফাটা পা নিয়ে লোকসমাজেও আপনাকে আর লজ্জায় পড়তে হবে না। 

ব্রণ দূর করতে গোলাপজলের ব্যবহার




রণের সমস্যায় ভোগেন কমবেশি অনেকেই। ময়লা জমে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া, ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ, মানসিক চাপ ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণ উঠতে পারে। প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ দূর করার এক মহৌষধের নাম গোলাপজল। লোমকূপ থেকে ময়লা বের করে ত্বক পরিষ্কার রাখে এটি। প্রতিদিন ত্বকে গোলাপজল ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ব্রণ ও ব্রণের দাগ মিলিয়ে যাবে। জেনে নিন কীভাবে ব্যবহার করবেন গোলাপজল-

 গোলাপজল ও লেবু 
১০ ফোঁটা গোলাপজল ও ৬ ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মেশান। ত্বকের যেখানে ব্রণ বেশি ওঠে সেখানে লাগান। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে লেবুর অ্যাসিডিক গুণ ও গোলাপজলের নমনীয়তা দূর করবে ব্রণের সমস্যা।

গোলাপজল ও কমলার খোসা
কমলার খোসা শুকিয়ে গুঁড়া করে নিন। গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। কমলার খোসায় থাকা ভিটামিন সি ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি দূর করবে ব্রণ। গোলাপজল ও চন্দন চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে গোলাপজল মেশান। পেস্টটি সরাসরি ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

গোলাপজল ও আদা 
আদার রসের সঙ্গে গোলাপজল মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। আদার অ্যান্টি-ব্যাকটেবিয়াল উপাদান ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ব্রণের দাগ থেকেও মুক্তি দেবে। 

জেনে নিন বিনা পয়সায় কিভাবে গুডবাই জানাবেন এলার্জিকে



চলমান জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা যিনি ভুক্তভোগী শুধু তিনিই জানেন। এর উপশমের জন্য কতজন কত কিছুই না করেন। তবুও এর সুরাহা হয় না। কত সুস্বাদু খাবার চোখের সামনে দেখে জিহ্বাতে পানি আসলেও এলার্জি ভয়ে তা আর খাওয়া হয় না। এজন্য বছরের পর বছর ভুক্তভোগিরা এসব খাবার খাওয়া থেকে বঞ্চিত থাকেন। ভোগেন পুষ্টিহীনতায়। তবে এর জন্য আর চিন্তা নয়। এলার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা সব চিন্তা মাথা থেকে ছেড়ে ফেলুন। এবার বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে–
১. এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
২. শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং তা ভালো করে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
৩. এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন।
৪. আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
৫. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।
৬. কার্যকারিতা শুরু হতে এক মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর মাংস, চিংড়ি, কচু, কচুশাক, গাভীর দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়াসহ অন্যান্য খাবার খান। দেখবেন কোনও সমস্যা হচ্ছে না। 

Monday, December 21, 2015

চিরকালের জন্য কোমর ব্যথা দূর করার জাদুকরি উপায়!



কোমর ব্যথার সমস্যায় কমবেশি সকলেই ভুগে থাকেন। তবে মহিলারা বেশি কোমর ব্যথায় বেশি ভোগেন। প্রথম থেকে কোমরের ব্যথা নির্মূল করতে না পারলে রোগীকে ভবিষ্যৎ এ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। একটি উপায়ে খুব সহজে এই ব্যথা উপশম করা সম্ভব। আসুন জেনে নিই কোমর ব্যথা দূর করার জাদুকরি উপায়টি।

কেন হয় কোমর ব্যথা 
১. ওজন উচ্চতা অনুযায়ী বেশি হলে।
২. ভারী বস্তু তোলার কাজ করলে।
৩. কোমরে চোট পেলে।
৪. অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে কাজ করলে।
৪. পা পিছে কোথাও পড়ে গেলে।
৫. নিয়মিত গাড়ি চালালে।
৬. সাধারণত কুঁজো হয়ে হাঁটলে বা বসলে।
৭. গর্ভধারণ সময়ে।
৮. হঠাৎ কোনো কারণে হাড়, মাংসপেশি, স্নায়ু—এই তিনটি উপাদানের সামঞ্জস্য নষ্ট হলে।


এই কোমর ব্যথা খুব সহজে দূর করা সম্ভব। আদা যে কোনো ব্যথা কমাতে সক্ষম। আদার মাধ্যমেই দূর করে দিতে পারবেন এই সমস্যা। আসুন জেনে নিই এই সমস্যা সমাধানে কার্যকরী আদা পানি বানানোর প্রক্রিয়াটি।


যা যা লাগবে 
১. আদা
২. পরিষ্কার পাতলা কাপড়
৩. গরম পানি


কিভাবে তৈরি করবেন 
প্রথমে আদা কুচি করে ফেলুন। এরপর আদা কুচিগুলো পাতলা কাপড়ে রাখুন। কাপড়টির মুখ সুতা বা রশি দিয়ে বন্ধ করে দিন। একটা পুটলি বানিয়ে ফেলুন। এবার চুলায় পানি গরম করতে দিন। এই পানির মধ্যে আদার পটলিটা চিপে রস পানিতে দিন। রস ভাল করে চিপে ফেলার পর আদার পুটলিটা পানির মধ্যে দিয়ে দিন। এবার একটি কাপড় গরম আদা পানিতে চুবিয়ে নিন। এবার কাপড়টি থেকে ভাল করে পানি চিপড়িয়ে ফেলুন। এই আদা পানিতে চুবানো কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রাখুন। লক্ষ্য রাখবেন কাপড়টা যেন খুব বেশি মোটা না হয়। সারা রাত কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন। সারা রাত সম্ভব না হলে কয়েক ঘণ্টা এটি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন। দেখবেন কোমর ব্যথা গায়েব হয়ে গেছে। এটি আপনাকে দীর্ঘমেয়াদি আরাম দেবে।

স্মার্টফোনের র‌্যাম বাড়াবেন যেভাবে



ফোন স্মার্ট হলেই তো হল না। প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে। মুহূর্তে পুরনো হয়ে যাচ্ছে আপনার স্মার্টফোন। স্মার্টফোনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হল RAM। স্মার্টফোনে RAM কম হওয়া মানে হাইডেফিনেশন কোনও গেম বা অ্যাপ ইনস্টল করা কঠিন। করলেও চালাতে গেলেই ফোন হ্যাং হয়ে যায়। এরকম হলেই নতুন স্মার্টফোন কেনার দরকার নেই। RAM বাড়ানো যায় সহজেই। RAM বাড়ানোরও বেশ কিছু অ্যাপ আছে। তবে ডিভাইসটিও রুটেড হতে হবে। প্রয়োজন, একটি ক্লাস ৮ বা ১০ মাইক্রো এসডি কার্ড। অ্যাপ লাগবে Busy Box installer App, RAM Expander। এই RAM Expander বা simple root swap-- দু'টি অ্যাপ ব্যবহার করেই RAM বাড়ানো যায়। প্রক্রিয়া :  প্রথমে অ্যাপটি চালু করুন। এক্ষেত্রে মেমরি কার্ডে নির্দিষ্ট অংশ RAM হিসেবে ব্যবহার করার জন্য SWAP করে নিতে হবে। এর জন্য RAM Expander-এ Swap ফাইলের ইন্ডিকেটরকে ডান বা বামে সরিয়ে কাঙ্ক্ষিত SWAP ফাইলের সাইজ করে নিতে হবে। এখানে যা সাইজ দেবেন, তাই কিন্তু আপনার বাড়তি RAM। যেমন ফোনের RAM যদি ৫১২Mb হয়, তাহলে ৫১২Mb থেকে ১GB পর্যন্ত RAM বাড়ানো যাবে। মেমরি কার্ড যদি ৪ জিবি-র হয়, তাহলে সর্বোচ্চ ৫১২Mb বাড়াতে পারবেন। সিলেক্ট করে Swap active এনাবেল করুন। Swappiness লেখাটির উপর টাচ করলে একটি বক্স আসবে। তাতে ০ থেকে ১০০-র মধ্যে যে কোনও সংখ্যা লিখতে পারেন। এক্ষেত্রের সংখ্যা যত বাড়াবেন, মেমরি কার্ডের RAM তত বেশি ব্যবহার হবে। ৫০ দেওয়াই ভালো। বেশি দিলে কার্ড ক্র্যাশ করার ভয় থাকে। এরপর MinfreeKB-S ক্লিক করে ১ থেকে ১০০ যা ইচ্ছে সংখ্যা দিন। সব শেষে Notify icon, Autorun-সব সব ঘরে টিক দিয়ে দিন। Swap Active লেখায় টিক দিলে Swap File Creat করা শুরু হবে। অপেক্ষা করুন। Creat হয়ে গেলেই কাজ শেষ। টোটাল RAM দেখিয়ে দেবে। 

Sunday, August 16, 2015

How to transfer balance from Rankstel connection.



To transfer balance from one Rankstel connection to another  Rankstel connection please follow below step.

Before balance transfer you need to reset your password. Please see the below step.

HOW  TO RESET PASSWORD (Service is FREE)

1. Call/Dial 4343
2. Then select 1 for language Bangla.
3. Then select 2 for reset your password.
4. Enter your old password 1234 & press #. 1234 is preinstalled password.
5. Then enter your new password like 4567 & press #.
6. Then enter again your new password like 4567 & press #.

HOW  TO TRANSFER BALANCE FROM YOUR RANKSTEL CONNECTION.

1. Call/Dial 4343
2. Then select 1 for language Bangla.
3. Then select 6 for balance transfer.
4. Then enter your new password like 4567 & press #.
5. Press 1 for confirming balance transfer from your main account.
6. Then enter balance receiver's Rankstel number  like 04475....... & press #.
7. Press 1 for  double confirming balance transfer from your main account.
8. Enter your  desire amount & press #For Taka 10 you need to write 1000,  For Taka 1 you need to write 100, That means you need to write extra "00"
9. Press 1 again for  confirming balance transfer.

Finally you transfer your balance amount to your desire number.