Sunday, January 24, 2016

ফ্যাক্টরি রিসেট বৃত্তান্ত

ফ্যাক্টরি রিসেটকে অনেকে মাস্টার রিসেটও বলে থাকেন। এটি একটি প্রক্রিয়ার নাম যার মাধ্যমে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের মূল অরিজিনাল সিস্টেমটি থেকে পরবর্তী সময়ে ব্যবহারকারীর মাধ্যমে যে ডাটাগুলো যোগ হয়েছে সেগুলো মুছে সিস্টেমটিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। সহজ ভাবে বললে, ফ্যাক্টোরি রিসেট করলে আপনি প্রথম দিন স্মার্টফোনটি কিনে এনে অন করার পর যে অবস্থাটিতে পেয়েছিলেন আপনার ডিভাইস সেই অবস্থাতেই ফিরে যাবে আপনার ডিভাইসটি।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন 'ফ্যাক্টরি রিসেট' সম্পর্কে। এবার চলুন, কীভাবে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় শিখে নেই।

শুরু করার পূর্বে

মনে রাখবেন, ফ্যাক্টরি রিসেট করার পূর্ব আপনার গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য বা ডাটা ব্যাক-আপ নিয়ে রাখবেন। কেননা, এটি স্মার্টফোনের ইন্টার্নাল স্টোরেজের পুরোটাই মুছে ফেলে ফ্যাক্টরি রিসেটের এই প্রক্রিয়া। তবে হ্যাঁ, এক্সটার্নাল এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো থেকে যাবে তাই আপনি চাইলে এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো রেখেও দিতে পারেন। তবে, সাবধানতার খাতিরে হয় সকল তথ্য ব্যাক-আপ করে রাখুন, নতুবা ফ্যাক্টরি রিসেটের পূর্বে মেমরি কার্ডটি খুলে রেখে দিন।
চলুন, এবার তাহলে শুরু করা যাক...।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে




ফ্যাক্টরি রিসেট মূলত দুই ভাবে দেয়া যায়। একটি হচ্ছে, 'সফটওয়্যারের মাধ্যমে' এবং অন্যটি 'হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে'। প্রথমে আমরা সফটওয়্যারের মাধ্যমে কীভাবে দিতে হয় তাই জানবো।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াটা তুলনামূলক ভাবে সহজ। এর জন্য আপনাকে যেতে হবে Settings > Backup and Reset > Factory Data Reset অপশনটিতে। প্রায় সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে এভাবেই ফ্যাক্টরি রিসেট করা যাবে।

ফ্যাক্টরি রিসেট সিলেক্ট করার পর আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ড (যদি থাকে) প্রদানের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করতে হবে। পাসওয়ার্ড দেয়ার পর আপনার স্মার্টফোনটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে সমগ্র প্রসেস শেষ করে আবার চালু হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ সময় লাগবে এই পুরো প্রসেসটি সম্পন্ন হতে। 

হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে




ফিজিক্যাল বাটনের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াকে অনেক সময় হার্ড রিসেটও বলে থাকে। ধরুন, অনেক সময় হয়তো আপনি আপনার স্মার্টফোনটি চালু করতে পারছেন না ফলে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে হার্ড রিসেটের বিকল্প নেই।
হার্ড রিসেটের জন্য আপনাকে যা করতে হবে, স্মার্টফোনটি বন্ধ থাকা অবস্থায় প্রথমে ভল্যিউম ডাউন এবং পাওয়ার কী ২-৩ সেকেন্ডের জন্য একসাথে প্রেস করে ধরে রাখুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত ডিভাইসের বুট মেন্যু দেখতে পাবেন ততক্ষণ পর্যন্ত ধরে রাখুন। বুট মেন্যু দেখতে পেলে সেখান থেকে 'Recovery' অপশন খুঁজে বের করে সিলেক্ট করুন। আপনি একটি লোগো দেখতে পাবেন। এবার, ভলিউম আপ কী ১০ সেকেন্ডের জন্য ধরে রাখুন এবং এরপর খুব দ্রুত পাওয়ার বাটন একবার প্রেস করে রিলিজ করে দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে নতুন একটি মেন্যু দেখতে পাবেন (Recovery Menu) যেখানে Factory Reset বা Factory Hard Reset অপশনটি দেখতে পাবেন। এরপর ফ্যাক্টোরি রিসেট হতে থাকবে এবং এতে কিছুটা সময় লাগবে। অপেক্ষা করুন। ব্যাস হয়ে গেল।

Saturday, January 23, 2016

চিরতরে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করবেন যেভাবে



আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়। অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।

১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা,

২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে। অথবা,

৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক ব্যথা করবে না। 

Wednesday, January 20, 2016

জাল দলিল চেনার ৮ উপায়



জমি কিনতে যাচ্ছেন? কিংবা বাড়ি বা অফিস? যেটাই করুন না কেন, আপনার দলিল যদি জাল বা নকল হয় তাহলে আপনি যে মহা বিপদে পড়বেন সে কথা বলাই যায়। তাই কোন জিনিস কেনা বা ভাড়া নেয়ার আগে অবশ্যই দলিলটি যাচাই করে নেবেন। এক্ষেত্রে জাল দলিল চেনার কিছু উপায় যদি জানা থাকে তাহলে ওই মুহুর্তে ভালো কাজে দেবে।

জাল দলিল চেনার ৮টি উপায়:
১। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষণ করা দলিলের সাথে সাল মিলিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্টভাবে দরখাস্ত করতে হবে। এতে দলিলটির যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের প্রকৃতি অনুযায়ী চারটি রেজিস্ট্রার বা ভলিউমে সংরক্ষিত থাকে।

২। বিক্রেতার কাছ থেকে সব দলিল, বিশেষ করে ভায়া দলিল চেয়ে নিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে জানতে হবে সব দলিলের ক্রমিক নম্বর, দলিল নম্বর ঠিক আছে কি না।

৩। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে জমির মিউটেশন বা নামজারি সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে। নামজারিতে ধারাবাহিকতা ঠিক আছে কি না, পর্যবেক্ষণ করুন। যদি দেখা যায়, সিএস জরিপের সঙ্গে বিক্রেতার খতিয়ানের কোনো গরমিল থাকলে ধরে নিতে হতে সমস্যা আছে।

৪। দলিল সম্পাদনের সময় ব্যবহৃত স্ট্যাম্পের পেছনে কোন ভেন্ডার থেকে স্ট্যাম্প কেনা হয়েছে এবং কার নামে কেনা হয়েছে খেয়াল রাখুন। প্রতিটি স্ট্যাম্পের পেছনে একটি ক্রমিক নম্বর উল্লেখ থাকে। এ নম্বরটি ঠিক আছে কি না, প্রয়োজনে স্ট্যাম্প বিক্রেতার সঙ্গে দেখা করে যাচাই করে নিন।

৫। একাধিক মালিকের ক্ষেত্রে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মূল মালিক কে, তা নির্ণয় করতে হবে। ভূমি অফিস থেকে বিভিন্ন সিল পরীক্ষা করেও জালিয়াতি নির্ণয় করা যায়।

৬। অনেক সময় স্বাক্ষর জালিয়াতি করে দলিলদাতা বা গ্রহীতার সাজা হয়। এ ক্ষেত্রে স্বাক্ষর বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে স্বাক্ষরের সত্যতা যাচাই করিয়ে নেওয়া যেতে পারে। ভালো করে তারিখ, কাগজ, সিল ইত্যাদি লক্ষ্য করুন। দেখুন কোন অসংলগ্ন চোখে পড়ে কিনা।

৭। জরিপ খতিয়ানে জমির পরিমাণ পরবর্তী সময়ে যতবার বিক্রি হয়েছে, তার সঙ্গে জমির পরিমাণ মিল আছে কি না, তা যাচাই করুন। দাগ নম্বর, ঠিকানা এসব ঠিক আছে কি না, পরীক্ষা করুন।

৮। কোনো দান করা জমি হলে দলিলে সম্পাদনের তারিখ দেখে কবে জমিতে গ্রহীতা দখলে গেছে তা যাচাই করতে হবে। দলিলটি রেজিস্ট্রি করা কি না এবং দলিলদাতার সঙ্গে গ্রহীতার সম্পর্ক কী, তা যাচাই করতে হবে।

Monday, January 18, 2016

কীভাবে জানবেন, গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে নাকি মেয়ে!



গর্ভবতী মহিলাদের সাথে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজাদার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মা-বাবারও জানার আগ্রহের কমতি থাকে না। তবে ২০ সপ্তাহের আগে শিশুটির লিঙ্গ সম্পর্কে ডাক্তার জানাতে পারেন না। ২০ সপ্তাহ তো অনেক সময়, একটু চেষ্টা করলেই আগে জানা যায়। অনেক মায়েরাই তাদের গর্ভের সন্তান সম্পর্কে আলট্রাসনগ্রাম করার আগেই জানতে পারেন। কিন্তু, কীভাবে তা সম্ভব হয়, আজ আপনারাও তা জেনে নিন-

১. কোন খাবারের প্রতি আপনার আকর্ষণ?
 বেশীরভাগ মহিলা গর্ভাবস্থায় হরমোন ভারসাম্যহীনতায় ভোগে। যার ফলে তাদের মাঝে বিভিন্ন কিছু খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগে। আপনার ক্ষুধিত খাদ্য টাইপ আপনার গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। আপনার যদি মিষ্টি বা চিনিযুক্ত খাবার ইচ্ছা হয়, তাহলে সম্ভবত মেয়ে হবে আর যদি নিমকি এবং মসলাদার খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয়, তাহলে ছেলে হতে পারে।

২. পেটে সমস্যা হচ্ছে কি? 
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের গর্ভাবস্থায় সকালে হালকা বমি বা অন্য কোন সমস্যা হয় নি তাদের ছেলে হয়েছে। তবে, শিশুটি মেয়ে হলে পেটে ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং সকালে শারীরিক অসুস্থতা বেশি বৃদ্ধি পায়।

৩. পেটের অবস্থান: 
গর্ভাবস্থায় পেট বেশি ভারী মনে হলে, মেয়ে শিশু হবে। আর যদি ভার কম অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে। শিশুটি যদি পেটের ডানদিকে আছে বলে মনে হয়, তাহলে মেয়ে হবে। আর যদি সমস্ত পেট জুড়ে বা বামদিকে অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে।

৪. হার্টবিট রেট: 
ডাক্তারের নিকট চেকআপের সময়, যখন ডাক্তার আপনার গর্ভস্থ শিশুর হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করেন তখন লক্ষ্য রাখুন, হৃদস্পন্দনের রেট কত। হৃদস্পন্দন যদি 140 BPM এর বেশি অথবা সমান হয়, তাহলে শিশুটি মেয়ে। আর যদি হৃদস্পন্দনের রেট 140 BPM এর কম হয়, তাহলে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে হবে।

৫. ব্রেকআউট: 
গর্ভাবস্থায় আপনার ত্বকে কি ব্রণ বা অন্য কোন সমস্যা হচ্ছে, যা আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করছে? তাহলে অবশ্যই আপনার মেয়ে হবে। আগের দিনের মানুষ বলত, মেয়ে শিশুরা মায়ের সৌন্দর্য চুরি করে, তাই মায়ের চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। যদিও তা কুসংস্কার।

৬. রিং টেস্ট: একটি আংটি নিয়ে সুতার সাথে বেঁধে নিন। তারপর আপনি শুয়ে আপনার পেটের উপর আংটিটি ঝুলিয়ে দিন। এবার আংটিটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করুন। যদি আংটিটি আপনার মাথা ও পায়ের দিকে সমান সমান দুলতে থাকে, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি রিংটি গোল গোল ঘুরতে থাকে তাহলে আপনার ছেলে হবে।

৭. শিশুদের উপদেশ নিন: গর্ভাবস্থায় থাকা অবস্থায় অনেক আপনজনেরা পেটের সাথে কান লাগিয়ে শিশুটিকে অনুভব করতে চায়। অনেক ছোট ছোট শিশু আছে, যারা পেটের সাথে কান লাগিয়ে কথা বলতে চায়। সেক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখুন, যদি কোন ছেলে শিশু আপনার পেটে কান লাগিয়ে বারবার শিশুটিকে অনুভব করতে চায়, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি কোন মেয়ে শিশু এ কাজটি করে, তাহলে আপনার ছেলে শিশু হবে।

এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে আপনি ডাক্তার বলার আগেই বুঝতে পারবেন, কে আসছে আপনার জীবনে। তাহলে আগে থেকেই তার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। যেমন- মেয়ে হলে সবকিছু গোলাপি আর ছেলে হলে নীল। ছেলে ও মেয়ের মাঝে কোন ভেদাভেদ নেই। তবে, জানার আগ্রহ ও কৌতূহল আবিষ্কারের জন্য এই পদ্ধতি। 

Saturday, January 16, 2016

জেনে নিন, ইঁদুর, টিকটিকি, আরশোলা, ছারপোকা থেকে বাঁচার সহজ উপায়



ঘরে ইঁদুর, আরশোলা, ছারপোকা বাসা বেঁধেছে?  খুবই জ্বালাতন করছে? এর থেকে নিশ্চয়ই মুক্তি চান? জেনে নিন এসবের উপদ্রব থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়।

১) ইঁদুর পিপারমিন্টের গন্ধ একদম সহ্য করতে পারে না। তাই পারলে, ঘরের কিছু জায়গায় রাত্রে সামান্য পিপারমিন্ট ছড়িয়ে দিন। দেখবেন, ইঁদুরের উত্‍পাত ঠিক বন্ধ হয়ে যাবে।
২) আরশোলা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল, কালো জিরে, রসুন আর আদাকে একটু পেস্টের সঙ্গে গুলিয়ে নিন। তারপর একটা মিশ্রণ তৈরি করে সেটা ঘরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন আরশোলা পালিয়েছে।
৩) ঘরে মাছির উত্‍পাত বেড়েছে? দরজা, জানলা বন্ধ করে রাখলেও কমছে না? এক কাজ করুন, একটু তুলো কোনও বেশি গন্ধের তেলের মধ্যে চুবিয়ে ঘরে রেখে দিন। দেখবেন মাছি পালিয়ে গিয়েছে।
৪) ছারপোকা দেখতে পেলেই তার গায়ে পেঁয়াজের রস দিয়ে দিন। ছারপোকা তাতেই মরে যাবে। আপনিও পাবেন রেহাই।
৫) যদি ঘরে টিকটিকির পরিমাণ বেড়ে যায়, তাহলে ডিমের খোসা ছাড়িয়ে উপরের দিকে রেখে দিন। দেখবেন, টিকটিকি পালিয়ে যাবে। 

Thursday, December 31, 2015

চোখের নিচের কালি এবং ফোলাভাব যে উপায়ে দূর করবেন




সৌন্দর্যের অন্যতম অঙ্গ হল চোখ। আর এই চোখের নিচের কালি আপনার সৌন্দর্যকে অনেকখানি কমিয়ে দিয়ে থাকে। ছেলে মেয়ে উভয় এই চোখের নিচের কালি সমস্যায় পড়ে থাকেন। মূলত অতিরিক্ত রাত জাগা, অনিয়মিত ঘুম চোখের নিচে কালি পড়ার জন্য দায়ী করা হয়ে থাকে। এছাড়া আরও কিছু কারণ আছে যার কারণে চোখের নিচে কালি পড়ে থাকে।

কারণ জন্মগত অপর্যাপ্ত ঘুম অ্যালার্জি ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রক্তস্বল্পতা  মানসিক চাপ স্ট্রেস বয়সের প্রভাব হরমোনের পরিবর্তন ইত্যাদি বাজারে নানারকম আই ক্রিম কিনতে পাওয়া যায়। এই আই ক্রিমগুলো চোখের নিচের কালি দূর করতে সাহায্য করে। কিন্তু সবসময় এই ক্রিমগুলো কাজ নাও করতে পারে। চোখের নিচে কালি দূর করার সবচেয়ে কার্যকর হল ঘরোয়া কোন পদ্ধতি। খুব সহজ এবং কার্যকরী একটি পদ্ধতি দ্বারা আপনার চোখের নিচের কালি দূর করার সাথে সাথে চোখের নিচের ফোলাভাবও দূর করা  সম্ভব।   যা যা লাগবে শসা তুলোর প্যাড বা তুলোর টুকরো যেভাবে লাগাবেন ১। একটি শসা খোসা ছাড়িয়ে নিন।   ২। এবার এটি গ্রেট করে রস করে ফেলুন। ৩। শসার রসে দুটি তুলোর প্যাড বা তুলোর টুকরো ভিজিয়ে নিন। ৪। এখন এটি চোখের নিচের কালির উপর দিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট।  ৫। এটি চোখের নিচের কালি এবং ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করবে। ৬। আপনি চাইলে শসার রসের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। সমপরিমাণে শসার রস এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এরপর তা তুলার প্যাডের সাহায্যে চোখের নিচে লাগান। নিয়মিত শসার রস ব্যবহারে চোখের নিচের কালি, চোখের ফোলা ফোলাভাব দূর হয়ে থাকে। টিপস: ১। চোখের ফোলা ফোলাভাব দূর করার জন্য ঘুমানোর সময় মাথার পিছনে একাধিক বালিশ দিয়ে নিন। ২। সময়মত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৩। ঘুমাতে যাওয়ার আগে অব্যশই চোখের যাবতীয় মেকআপ মুছে ফেলুন। ৪। লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। অতিরিক্ত লবণ চোখের নিচে ফোলার জন্য দায়ী। ৫। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। ৬। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রচুর সবজি এবং ফল রাখুন।

 - See more at: http://www.eurobdnews.com/beauty_tips/7577/--------#sthash.scMSC5Qe.dpuf

শীতকালে পা ফাটা থেকে পরিত্রাণের উপায়




চলছে শীতকাল। আর এ সময় পা ফাটে অনেকের। শীতকালে পা ফাটা সত্যিই অনেক সমস্যা। লজ্জায় পড়ে যেতে হয়। তাই এই পা ফাটা রুখতে আমরা অনেক কিছুই করি। কিন্তু রুখতে না পেরে শেষ পর্যন্ত হতাশ হয়ে পড়ি। শীতের শুরুতেই যদি একটু সচেতন থাকি তাহলে পা ফাটা রোধ করে থাকতে পারি উজ্জল ও সুন্দর। আসুন জেনে নেই কিভাবে পা ফাটা রোধ করা যায়।

১. রাতে শোওয়ার আগে এক গামলা ঈষদুষ্ণ জল নিয়ে তাতে লেবুর রস, নুন, গ্লিসারিন আর গোলাপ জল মিশিয়ে মিনিট কুড়ি পা দুটো ভিজিয়ে রাখুন৷ তারপর পা তুলে পিউমিক স্টোন দিয়ে ভালো করে ঘষুন৷ মরা চামড়াগুলো উঠে আসবে। এরপর পা ধুয়ে, শুকনো করে মুছে গ্লিসারিন, লেবুর রস আর গোলাপ জল মিশিয়ে পায়ের ফাটা জায়গায় ভালো করে লাগিয়ে রাখুন। তারপর মোজা পরে শুয়ে পড়ুন৷পায়ে একটু চিটচিটেভাব লাগবেও কয়েকদিনের মধ্যেই উপকার পাবেন।

২. পিউমিক স্টোন দিয়ে পা ঘষার পর ভেজিটেবল অয়েল লাগিয়ে মোজা পরে শুলেও পা ফাটার সমস্যা কমবে। তবে কখনওই পিউমিক স্টোন দিয়ে জোরে ঘষবেন না। পা কেটে সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে।

৩) পাকা কলা চটকে পায়ের ফাটা অংশগুলোয় লাগিয়ে প্রায় মিনিট দশেক রেখে দিন। দশ মিনিট পর ধুয়ে নিন। চাইলে কলার সঙ্গে মেশাতে পারেন অ্যাভোকাডোও । এ দুটো উপাদানের মিশ্রণ পায়ে লাগিয়ে রাখতে পারেন। এতে প্রচুর ভিটামিন ও এসেনসিয়াল অয়েল রয়েছে, যা পা ফাটা কমাতে দারুণ উপকারী।

৪) শুধু গরম জলে পা ভিজিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর পিউমিক স্টোন দিয়ে ঘষার পর এক টেবিলচামচ লেবুর রস আর খানিকটা ভেসলিন মিশিয়ে ভালো করে ঘষুন। এরপর পায়ে গলিয়ে নিন মোজা। উষ্ণতায় মিশ্রণটি ভালো কাজ করবে। আস্তে আস্তে কমে আসবে ফাটা পায়ের সমস্যা।

৫) এছাড়াও সরষের তেল বা নারকেল তেলের সঙ্গে মোম গলিয়ে লাগালেও উপকার মিলবে অচিরেই।

৬) গরম জলে যখন পা ডুবিয়ে রাখবেন, তাতে এক কাপ মধু মিশিয়ে পা ভেজালেও ডেডস্কিন নরম হয়ে উঠে আসবে সহজেই।

৭) পা ঘষার পর তুলোতে করে অল্প অলিভ অয়েল লাগালেও পায়ের উপকার হবে। আর ফাটা পা নিয়ে লোকসমাজেও আপনাকে আর লজ্জায় পড়তে হবে না। 

ব্রণ দূর করতে গোলাপজলের ব্যবহার




রণের সমস্যায় ভোগেন কমবেশি অনেকেই। ময়লা জমে লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়া, ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ, মানসিক চাপ ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ব্রণ উঠতে পারে। প্রাকৃতিকভাবে ব্রণ দূর করার এক মহৌষধের নাম গোলাপজল। লোমকূপ থেকে ময়লা বের করে ত্বক পরিষ্কার রাখে এটি। প্রতিদিন ত্বকে গোলাপজল ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ব্রণ ও ব্রণের দাগ মিলিয়ে যাবে। জেনে নিন কীভাবে ব্যবহার করবেন গোলাপজল-

 গোলাপজল ও লেবু 
১০ ফোঁটা গোলাপজল ও ৬ ফোঁটা লেবুর রস একসঙ্গে মেশান। ত্বকের যেখানে ব্রণ বেশি ওঠে সেখানে লাগান। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে লেবুর অ্যাসিডিক গুণ ও গোলাপজলের নমনীয়তা দূর করবে ব্রণের সমস্যা।

গোলাপজল ও কমলার খোসা
কমলার খোসা শুকিয়ে গুঁড়া করে নিন। গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। কমলার খোসায় থাকা ভিটামিন সি ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি দূর করবে ব্রণ। গোলাপজল ও চন্দন চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে গোলাপজল মেশান। পেস্টটি সরাসরি ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

গোলাপজল ও আদা 
আদার রসের সঙ্গে গোলাপজল মেশান। মিশ্রণটি ত্বকে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। আদার অ্যান্টি-ব্যাকটেবিয়াল উপাদান ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ব্রণের দাগ থেকেও মুক্তি দেবে। 

জেনে নিন বিনা পয়সায় কিভাবে গুডবাই জানাবেন এলার্জিকে



চলমান জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা যিনি ভুক্তভোগী শুধু তিনিই জানেন। এর উপশমের জন্য কতজন কত কিছুই না করেন। তবুও এর সুরাহা হয় না। কত সুস্বাদু খাবার চোখের সামনে দেখে জিহ্বাতে পানি আসলেও এলার্জি ভয়ে তা আর খাওয়া হয় না। এজন্য বছরের পর বছর ভুক্তভোগিরা এসব খাবার খাওয়া থেকে বঞ্চিত থাকেন। ভোগেন পুষ্টিহীনতায়। তবে এর জন্য আর চিন্তা নয়। এলার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা সব চিন্তা মাথা থেকে ছেড়ে ফেলুন। এবার বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে–
১. এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
২. শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং তা ভালো করে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
৩. এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন।
৪. আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
৫. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।
৬. কার্যকারিতা শুরু হতে এক মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর মাংস, চিংড়ি, কচু, কচুশাক, গাভীর দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়াসহ অন্যান্য খাবার খান। দেখবেন কোনও সমস্যা হচ্ছে না। 

Monday, December 21, 2015

চিরকালের জন্য কোমর ব্যথা দূর করার জাদুকরি উপায়!



কোমর ব্যথার সমস্যায় কমবেশি সকলেই ভুগে থাকেন। তবে মহিলারা বেশি কোমর ব্যথায় বেশি ভোগেন। প্রথম থেকে কোমরের ব্যথা নির্মূল করতে না পারলে রোগীকে ভবিষ্যৎ এ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। একটি উপায়ে খুব সহজে এই ব্যথা উপশম করা সম্ভব। আসুন জেনে নিই কোমর ব্যথা দূর করার জাদুকরি উপায়টি।

কেন হয় কোমর ব্যথা 
১. ওজন উচ্চতা অনুযায়ী বেশি হলে।
২. ভারী বস্তু তোলার কাজ করলে।
৩. কোমরে চোট পেলে।
৪. অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে কাজ করলে।
৪. পা পিছে কোথাও পড়ে গেলে।
৫. নিয়মিত গাড়ি চালালে।
৬. সাধারণত কুঁজো হয়ে হাঁটলে বা বসলে।
৭. গর্ভধারণ সময়ে।
৮. হঠাৎ কোনো কারণে হাড়, মাংসপেশি, স্নায়ু—এই তিনটি উপাদানের সামঞ্জস্য নষ্ট হলে।


এই কোমর ব্যথা খুব সহজে দূর করা সম্ভব। আদা যে কোনো ব্যথা কমাতে সক্ষম। আদার মাধ্যমেই দূর করে দিতে পারবেন এই সমস্যা। আসুন জেনে নিই এই সমস্যা সমাধানে কার্যকরী আদা পানি বানানোর প্রক্রিয়াটি।


যা যা লাগবে 
১. আদা
২. পরিষ্কার পাতলা কাপড়
৩. গরম পানি


কিভাবে তৈরি করবেন 
প্রথমে আদা কুচি করে ফেলুন। এরপর আদা কুচিগুলো পাতলা কাপড়ে রাখুন। কাপড়টির মুখ সুতা বা রশি দিয়ে বন্ধ করে দিন। একটা পুটলি বানিয়ে ফেলুন। এবার চুলায় পানি গরম করতে দিন। এই পানির মধ্যে আদার পটলিটা চিপে রস পানিতে দিন। রস ভাল করে চিপে ফেলার পর আদার পুটলিটা পানির মধ্যে দিয়ে দিন। এবার একটি কাপড় গরম আদা পানিতে চুবিয়ে নিন। এবার কাপড়টি থেকে ভাল করে পানি চিপড়িয়ে ফেলুন। এই আদা পানিতে চুবানো কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রাখুন। লক্ষ্য রাখবেন কাপড়টা যেন খুব বেশি মোটা না হয়। সারা রাত কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন। সারা রাত সম্ভব না হলে কয়েক ঘণ্টা এটি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন। দেখবেন কোমর ব্যথা গায়েব হয়ে গেছে। এটি আপনাকে দীর্ঘমেয়াদি আরাম দেবে।

স্মার্টফোনের র‌্যাম বাড়াবেন যেভাবে



ফোন স্মার্ট হলেই তো হল না। প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে। মুহূর্তে পুরনো হয়ে যাচ্ছে আপনার স্মার্টফোন। স্মার্টফোনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার হল RAM। স্মার্টফোনে RAM কম হওয়া মানে হাইডেফিনেশন কোনও গেম বা অ্যাপ ইনস্টল করা কঠিন। করলেও চালাতে গেলেই ফোন হ্যাং হয়ে যায়। এরকম হলেই নতুন স্মার্টফোন কেনার দরকার নেই। RAM বাড়ানো যায় সহজেই। RAM বাড়ানোরও বেশ কিছু অ্যাপ আছে। তবে ডিভাইসটিও রুটেড হতে হবে। প্রয়োজন, একটি ক্লাস ৮ বা ১০ মাইক্রো এসডি কার্ড। অ্যাপ লাগবে Busy Box installer App, RAM Expander। এই RAM Expander বা simple root swap-- দু'টি অ্যাপ ব্যবহার করেই RAM বাড়ানো যায়। প্রক্রিয়া :  প্রথমে অ্যাপটি চালু করুন। এক্ষেত্রে মেমরি কার্ডে নির্দিষ্ট অংশ RAM হিসেবে ব্যবহার করার জন্য SWAP করে নিতে হবে। এর জন্য RAM Expander-এ Swap ফাইলের ইন্ডিকেটরকে ডান বা বামে সরিয়ে কাঙ্ক্ষিত SWAP ফাইলের সাইজ করে নিতে হবে। এখানে যা সাইজ দেবেন, তাই কিন্তু আপনার বাড়তি RAM। যেমন ফোনের RAM যদি ৫১২Mb হয়, তাহলে ৫১২Mb থেকে ১GB পর্যন্ত RAM বাড়ানো যাবে। মেমরি কার্ড যদি ৪ জিবি-র হয়, তাহলে সর্বোচ্চ ৫১২Mb বাড়াতে পারবেন। সিলেক্ট করে Swap active এনাবেল করুন। Swappiness লেখাটির উপর টাচ করলে একটি বক্স আসবে। তাতে ০ থেকে ১০০-র মধ্যে যে কোনও সংখ্যা লিখতে পারেন। এক্ষেত্রের সংখ্যা যত বাড়াবেন, মেমরি কার্ডের RAM তত বেশি ব্যবহার হবে। ৫০ দেওয়াই ভালো। বেশি দিলে কার্ড ক্র্যাশ করার ভয় থাকে। এরপর MinfreeKB-S ক্লিক করে ১ থেকে ১০০ যা ইচ্ছে সংখ্যা দিন। সব শেষে Notify icon, Autorun-সব সব ঘরে টিক দিয়ে দিন। Swap Active লেখায় টিক দিলে Swap File Creat করা শুরু হবে। অপেক্ষা করুন। Creat হয়ে গেলেই কাজ শেষ। টোটাল RAM দেখিয়ে দেবে। 

Sunday, August 16, 2015

How to transfer balance from Rankstel connection.



To transfer balance from one Rankstel connection to another  Rankstel connection please follow below step.

Before balance transfer you need to reset your password. Please see the below step.

HOW  TO RESET PASSWORD (Service is FREE)

1. Call/Dial 4343
2. Then select 1 for language Bangla.
3. Then select 2 for reset your password.
4. Enter your old password 1234 & press #. 1234 is preinstalled password.
5. Then enter your new password like 4567 & press #.
6. Then enter again your new password like 4567 & press #.

HOW  TO TRANSFER BALANCE FROM YOUR RANKSTEL CONNECTION.

1. Call/Dial 4343
2. Then select 1 for language Bangla.
3. Then select 6 for balance transfer.
4. Then enter your new password like 4567 & press #.
5. Press 1 for confirming balance transfer from your main account.
6. Then enter balance receiver's Rankstel number  like 04475....... & press #.
7. Press 1 for  double confirming balance transfer from your main account.
8. Enter your  desire amount & press #For Taka 10 you need to write 1000,  For Taka 1 you need to write 100, That means you need to write extra "00"
9. Press 1 again for  confirming balance transfer.

Finally you transfer your balance amount to your desire number.




Tuesday, August 11, 2015

উফ! মাইগ্রেন!!


মাইগ্রেন কোনো সাধারণ মাথা ব্যথা নয় এটি এক ধরনের নিউরোলজিক্যাল প্রবলেম মাথা ঘাড়ের কাছের শিরা ফুলে গিয়ে স্নায়ুর ফাইবারে অতিরিক্ত রক্তের চাপ সৃষ্টি করে অতিরিক্ত মানসিক চাপ, আবহাওয়া পরিবর্তন মাইগ্রেনের প্রধান কারণ এর ফলে মাথায় তীব্র ব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো শব্দ সহ্য করতে না পারা, চোখে চোয়ালে ব্যথা অনুভব করা মাইগ্রেনের যন্ত্রণার হাত থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয় তবে সচেতন হলে ব্যথা কমানো সম্ভব মাইগ্রেনের জন্য কিছু টিপস-

যে কোনো শারীরিক সমস্যাতে সঠিক খাওয়া-দাওয়া প্রধান ওষুধ ডায়েটে যদি ভিটামিন ই২ সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বেশি থাকে তাহলে মাইগ্রেন অনেকটাই কমানো সম্ভব মুরগি, মাছ, ডিম, ছোলা, বাদাম, কাঠবাদাম, দুগ্ধজাত খাবার, শাকসবজি বেশি করে খাবেন

চটজলদি সমাধান
* মাথা ব্যথা বেশি হলে প্লাস্টিকের প্যাকেটে বরফের টুকরো নিয়ে ব্যথার জায়গায় দিয়ে রাখতে পারেন এতে ব্যথা কমে আসবে
* বমি বমি ভাব কাটাতে কুচি আদা মুখে দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিন আদা থেঁতো করে গরম পানিতে ফেলে ছেঁকে সেই পানি কপালে লাগালে আস্তে আস্তে ব্যথা কমে আসবে শিরার ফোলা কমানো হলো আদার অন্যতম গুণ
* মাইগ্রেনে কফি যদিও নাকি যন্ত্রণা বাড়িয়ে তোলে, তারপরও এক মগ গরম ধোঁয়া ওঠা কফি আবার আরামও দেয় কফির মগে একটা অ্যাসপিরিন ট্যাবলেট দিয়ে নিন কফিতে চুমুক দিলে নিমেষেই কমে যাবে ব্যথা
* হারবাল চা মাথা ব্যথা রোধে খুবই উপকারী চায়ের সঙ্গে আদা কুচি লেবু দেওয়া হলে ব্যথার প্রকোপ অনেকটাই কমে যাবে
* অতিরিক্ত আওয়াজ আলো মাইগ্রেনের জন্য ক্ষতিকর তাই মাইগ্রেন হলে ঘর অন্ধকার করে নীরবে শুয়ে থাকুন ঘুম এলে ঘুমিয়ে নিন
রিলাক্সশেন থেরাপি : শুধু যন্ত্রণার সময় ক্ষণিকের আরামই নয়, মাইগ্রেনকে জীবন থেকেই সরিয়ে দিতে পারে মাথায় ম্যাসাজ, ডিপ ব্রিদিং, মেডিটেশন কমাতে পারে আপনার মাইগ্রেনের সমস্যা

কীভাবে করবেন?
আরামদায়কভাবে বসে বা শুয়ে নাক দিয়ে বড় করে শ্বাস নিন, আস্তে আস্তে মুখ দিয়ে ছাড়ুন এভাবে থেকে ১০ বার গভীর শ্বাস নিলে শরীর হালকা হয়ে যাবে রেহাই পাবেন মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে ছাড়া মেডিটেশন করেও মাইগ্রেন দূর করতে পারেন

Saturday, August 1, 2015

Recharge Rankstel number by bkash.


Great News!!!!!      Great News!!!!!

Now Rankstel’s customer can recharge any Rankstel number through his/ her own bkash wallet number.

Procedure:-

1.       Dial *247# than select payment option (Option-3).
2.       Input merchant bkash wallet No. 01729155044.
3.       Than input amount from TK. 10-10,000.
4.       Then input your Rankstel number like 044XXXXXXXX as reference number.
5.       Then input 0 (Zero) as counter number.
6.       Then input your bkash account’s password No.

Finally you will get the recharge amount in your Rankstel number what you desire.

For Example please see below picture. 


Procedure is same for prepaid & postpaid connection.



***Bkash wallet number nominated by Rankstel’s authority.


Wednesday, July 29, 2015

বিয়ের আগে অবশ্যই স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ জেনে নিন! কিন্তু কেন?


অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাকেই দেখা যায় পরস্পরের ব্লাড গ্রুপ নিয়ে চিন্তিত হতে বেশিরবাগ মানুষেরই ধারণা বর কনের ব্লাড গ্রুপ মিলে গেলে হতে পারে নানান রকম সমস্যা? আসলেই কি তাই? না, ধারণাটি একদম ভুল ব্লাড গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা নেই তবে বিয়ের আগে বর কনের ব্লাড গ্রুপ পরীক্ষা করা অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয় কেন এটা এত জরুরী? আসুন, জেনে বুঝে নেই সেই বিষয়টি

জেনে নেয়া যাক এই বিষয়ে জরুরী কিছু তথ্যঃ
 স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয় একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে

ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ
A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve. জেনে নেয়া যাক, যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে? কেন টেস্ট করাবেনযখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবারে সাধারণত কোন সমস্যা হবে না কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে ফলে রোগী যদি আবার কখনও পজেটিভ ব্লাড শরীরের নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এবং মারাত্মক সমস্যা দেখা দেবে যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম বলা হয় ABO incompatibility

তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকারযদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ blood group নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে কিন্তু স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয়, তাহলে স্ত্রীকেও পজেটিভ ব্লাড গ্রুপের একজন হতে হবে কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না অর্থাৎ একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের নারী কেবলই একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের পুরুষকে বিয়ে করাই নিরাপদ
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না তবে ভিন্ন ব্লাড গ্রুপে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজিটিভ হয়, তাহলে সন্তান জন্মের সময়েলিথাল জিনবামারন জিননামে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হয়

যদি স্বামীর ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপও পজেটিভ হবে যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন), তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেদ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে এবং সমস্যা হবে দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রে

যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয় তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেদ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙে যাবে একে মেডিকেল টার্ম “Rh incompatibility” বলে অর্থাৎ শিশুটি মারা যাবে অর্থাৎ পজিটিভ ব্লাড গ্রুপের পুরুষ নেগেটিভ গ্রুপের মহিলাকে বিয়ে করলে তাঁদের একটিই সন্তান থাকার সম্ভাবনা বেশি কোন কারণে প্রথম সন্তানটি জন্ম না নিলে পরবর্তীতে তারা নিঃসন্তান থেকে যাবার সম্ভাবনাও অত্যন্ত বেশি