Tuesday, September 9, 2014

যৌনতা বিষয়ে প্রচলিত ৯টি ভুল ধারণা

বিজ্ঞানীরা মনে করেন, টিনএজার বয়স থেকেই মানুষের সেক্স বিষয়ে শিক্ষা নেওয়া উচিত এতে করে বিষয়ে সচেতনতা তৈরি হবে ফলে না বুঝে বা না জানার কারণে বড় ধরনের ভুল করা থেকে বিরত থাকবেন তারা তা ছাড়া প্রাপ্তবয়স্কদেরও বিষয়ে নানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে এখানে জেনে নিন সেক্স বিষয়ে এমনই ৯টি প্রচলিত ধারণা যা আসলে ভুল





. এটা বহু দিনের প্রচলিত সাধারণ ধারণা যে, নারীরা ঋতু চলাকালীন সময় সেক্স করলে গর্ভবতী হন না। কিন্তু এটা সম্ভব। কারণ পিরিয়ড চলাকালেও নারীর ডিম্বাণু এবং পুরুষের শুক্রাণু গর্ভের উষ্ণ পরিবেশে বেশ কিছুকাল থেকে যেতে পারে



. এমন গল্প শোনা যায় যে বয়স্ক কোনো ব্যক্তির বা হৃদরোগীর সেক্স করতে গিয়ে হার্টঅ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু এক গবেষণায় দেখাই গেছে, সেক্স বরং হার্টের জন্য ভালো। তা ছাড়া উত্তেজনার বশে যে হার্টঅ্যাটাকের কথা বলা হয় তার সম্ভাবনা একেবারে নেই বললেই চলে



. মাস্টারবেশন ক্ষতিকর অভ্যাস। সবাই মনে করেন, বিবাহিত নারী-পুরুষরা কাজটি করেন না। কিন্তু লাইফস্টাইল এক্সপার্ট ডানা বি মেয়ারস বলেন, এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। ব্যস্ততার কারণে বিবাহিত নারী-পুরুষদের অভ্যাস গড়ে ওঠে। কারণ ব্যস্ততার চাপে কিছুটা স্বস্তি আনতে কাজটি প্রয়োজন হয়ে পড়ে



. নারী পুরুষের জীবনে একটি বিশেষ সময়ে যৌন উত্তেজনা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছৈ এবং ক্ষেত্রে তাদের মাঝে ১০ বছরের ব্যবধান থাকে। এই প্রচলিত তথ্যটি ভুল। মূলত মানুষ সারা জীবন ধরে যেকোনো সময়ে যৌন উত্তেজনার চরমে পৌঁছতে পারে। কারণ যৌন আকাঙ্ক্ষা প্রতিনিয়ত ওঠা-নামা করে। তাই এটি কখন চরমে যাবে তা বলা যায় না



. বয়সের ব্যবধানে পুরুষরা প্রতারণা করেন এবং এই ধারণাটি ভুল। নারী-পুরুষের মাঝে যেকোনো সময় অপরজনের সঙ্গে প্রতারণার প্রবণতা আসতে পারে। মূলত অসুখী সম্পর্ক এবং যৌন অতৃপ্তি থেকে প্রতারণার প্রবণতা আসে



. এটি অদ্ভুত এক প্রচলিত ভুল ধারণা- মুজো পরা অবস্থায় সেক্স করলে অতৃপ্তি থাকে। অদ্ভুত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যৌনতায় চরম তৃপ্তি আসে যখন মানুষ সবচেয়ে আরামদায়ক অবস্থায় থাকে। তাই মুজো পরা অবস্থায় কারো যদি আরাম লাগে তখন সেক্স করলে অবশ্যই তৃপ্তি আসবে



. সংসারের কাজে পুরুষরা সহায়তা করলে স্ত্রীরা যৌন উত্তেজনায় ভোগেন- এমন তথ্যটি অনেকেই বিশ্বাস করেন। গবেষণায় দেখা গেছে, উল্টোটাই সত্য। বরং পুরুষরা বাড়িতে নারীদের কাজ বেশি করলে তাদের উত্তেজনা কমে যায়। আবার, তারা যখন পুরুষালি কাজ বেশি করেন তখন উত্তেজনা বাড়ে



. অনেক দিন ধরেই প্রচলিত রয়েছে যে, নারীদের আসলে সেক্স করতে ভালো লাগে না। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, নারী-পুরুষ সেক্সকে ভিন্নভাবে উপভোগ করেন। কাজেই ভিন্ন অনুভূতি এবং পরিবেশে নারীরাও সেক্সের জন্য মুখিয়ে উঠতে পারেন



. পুরনো একটি ধারণ এমন যে, লম্বা পুরুষের বড় আকারের হাতের পাঞ্জা পায়ের পাতা থাকলে তাদের যৌনকর্মে বেশি সক্ষম। এটিও একটি ভুল ধারণা। তা ছাড়া এর সঙ্গে লিঙ্গের আকারেরও কোনো সম্পর্ক নেই। পাশাপাশি এসব আকারের সঙ্গে যৌন তৃপ্তিরও কোনো সম্পর্ক নেই। তাই ভুলে যান

Monday, September 1, 2014

Retail supply chain

In the supply chain, merchandising is the practice of making products in retail outlets available to consumers, primarily by stocking shelves and displays. While this used to be done exclusively by the stores' employees, many retailers have found substantial savings in requiring it to be done by the manufacturer, vendor, or wholesaler that provides the products to the retail store. In the United Kingdom there are a number of organizations that supply merchandising services to support retail outlets with general stock replenishment and merchandising support in new stores. By doing this, retail stores have been able to substantially reduce the number of employees needed to run the store.

While stocking shelves and building displays is often done when the product is delivered, it is increasingly a separate activity from delivering the product. In grocery stores, for example, almost all products delivered directly to the store from a manufacturer or wholesaler will be stocked by the manufacturer's/wholesaler's employee who is a full-time merchandiser. Product categories where this is common are Beverage (all types, alcoholic and non-alcoholic), packaged baked goods (bread and pastries), magazines and books, and health and beauty products. For major food manufacturers in the beverage and baked goods industries, their merchandisers are often the single largest employee group within the company. For nationwide branded goods manufacturers such as The Coca-Cola Company and PepsiCo, their respective merchandiser work forces number in the thousands.

Wha is Promotional merchandising?

The annual cycle of merchandising differs between countries and even within them, particularly relating to cultural customs like holidays, and seasonal issues like climate and local sporting and recreation. Events such as Chinese festivals and Japanese festivals are incorporated in an annual cycle of shop decorations and merchandise promotion.
In the United States, the basic retail cycle begins in early January with merchandise for Valentine's Day, which is not until mid-February. Presidents' Day sales are held shortly thereafter. Following this, Easter is the major holiday, while springtime clothing and garden-related merchandise is already arriving at stores, often as early as mid-winter (toward the beginning of this section, St. Patrick's Day merchandise, including green items and products pertaining to Irish culture, is also promoted). Mothers Day and Fathers Day are next, with graduation gifts (typically small consumer electronics like digital cameras) often being marketed as "dads and grads" in June (though most college semesters end in May; the grads portion usually refers to high school graduation, which ends one to two weeks after Father's Day in many U.S. states). Summer merchandise is next, including patriotic-themed products with the American flag, out by Memorial Day in preparation for Independence Day (with Flag Day in between). By July, back-to-school is on the shelves and autumn merchandise is already arriving, and at some arts and crafts stores, Christmas decorations. (Often, a Christmas in July celebration is held around this time.) The back-to-school market is promoted heavily in August, when there are no holidays to promote. By September, particularly after Labor Day, summer merchandise is on finalcloseout and overstock of school supplies is marked-down some as well, and Halloween (and often even more of the Christmas) merchandise is appearing. As the Halloween decorations and costumes dwindle in October, Christmas is already being pushed on consumers, and by the day after Halloween retailers are going full-force with advertising, even though the "official" season doesn't start until the day after Thanksgiving. Christmas clearance Sales begin even before Christmas at many retailers, though others begin onthe day after Christmas and continue on at least until New Year's Day but sometimes as far out as February.
Merchandising also varies within retail chains, where stores in places like Buffalo might carry snow blowers, while stores in Florida and southern California might instead carry beach clothing and barbecue grills all year. Coastal-area stores might carry water skiing equipment, while ones near mountain ranges would likely have snow skiing andsnowboarding gear if there are ski areas nearby.so you can solve the merchandising problem through the proper supply chain management system.

What is merchandising?

The activity of promoting the sale of goods at retail. Merchandising activities may include display techniquesfree samples, on-the-spot demonstration, pricing, shelf talkers, special offers, and other point-of-sale methods. According to American Marketing Association, merchandising encompasses "planning involved in marketing the right merchandise or service at the right place, at the right time, in the right quantities, and at the right price.

In the broadest sense, merchandising is any practice which contributes to the sale of products to a retail consumer. At a retail in-store level, merchandising refers to the variety of products available for sale and the display of those products in such a way that it stimulates interest and entices customers to make a purchase.
In retail commerce, visual display merchandising means merchandise sales using product design, selection, packagingpricing, and display that stimulates consumers to spend more. This includes disciplines and discounting, physical presentation of products and displays, and the decisions about which products should be presented to which customers at what time.

বিশ্বের ৭টি ঝুঁকিপূর্ণ শহর

প্রতিনিয়ত বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে ধর্ম, জনসংখ্যা, জাত-পাত, মাদক, সন্ত্রাস, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে সংঘাত ও সংঘর্ষ৷ এ কারণে বিশ্বের বেশ কিছু দেশ মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে উঠছে৷ ‘দ্য ইকনমিস্ট’-এর জরিপ অনুযায়ী বসবাসের অনুপযোগী হিসেবে এই সাতটি দেশের, সাতটি শহরের নাম তুলে ধরা হচ্ছে আজ....

ঢাকা, বাংলাদেশ: বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ রাজনৈতিক সংকট এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি৷ স্বাভাবিকভাবেই এর প্রভাব রাজধানী ঢাকার মানুষের উপর পড়েছে৷ জঙ্গিবাদের উত্থান এবং রাজনৈতিক সংঘাতের কারণে ঢাকাকে সবচেয়ে খারাপ শহরের তালিকায় শামিল করা হয়েছে৷

দামেস্ক, সিরিয়া: খৃষ্টপূর্ব তৃতীয় শতকে গড়ে ওঠা এই শহর পশ্চিম এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন৷ সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে গণবিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এখনও গৃহযুদ্ধ চলছে দেশটিতে৷ শহরের প্রতিটি মানুষের জীবনকেই তাই প্রভাবিত করছে এই যুদ্ধ৷

করাচি, পাকিস্তান: করাচি পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী৷ কিন্তু আফগানিস্তান সংকটের কারণে এই শহরটিতে বহু শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে এবং সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক সহিংসতার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে শহরটি৷

ব্যাংকক, থাইল্যান্ড: ১৭৮২ সাল থেকে থাইল্যান্ডের রাজধানী এই শহরটি৷ প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার পদত্যাগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংঘাতের কারণে বর্তমানে দেশটিতে সেনা শাসন চলছে৷

কিয়েভ, ইউক্রেন: একটা সময় ইউরোপের শান্ত শহরগুলির মধ্যে অন্যতম বলা হতো কিয়েভকে৷ অথচ রুশপন্থিদের গণআন্দোলনের কারণে বর্তমানে অস্থির অবস্থা সেখানে৷ পূর্ব ইউরোপে এখনও যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে৷ বলা বাহুল্য, এর প্রভাব পড়েছে কিয়েভেও৷

ত্রিপোলি, লিবিয়া: আরব বসন্তের পর লিবিয়ায় এখনো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে৷ মুয়াম্মার গাদ্দাফীর পতনের মধ্যে দিয়ে আন্দোলন শেষ হলেও দেশটিতে গণতন্ত্র আসেনি৷ বরং বেড়েছে কট্টরপন্থিদের প্রভাব৷

বাগদাদ, ইরাক: সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর ইরাকের শিয়া, সুন্নি ও কুর্দিদের মধ্যে বিরোধ শুরু হয়৷ দিন যত গড়াতে থাকে বিভেদও তত বাড়তে থাকে সেখানে৷ আর এখন ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) সুন্নি অধ্যুষিত এলাকাগুলো দখলে হামলা চালাচ্ছে৷ রাজধানী বাগদাদেও এই হামলা অব্যাহত৷ 

অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ উপায়

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মনোযোগ রাখা দায়। এই অসময়ের ঘুম আর ক্লান্তির কী কারণ এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়াই বা কি? জেনে নিন নীচের আলোচনায়।




অসময়ে ক্লান্তি বা ঘুমের ভাব


আপনি কি রাতে পার্টিতে গিয়েছিলেন কিংবা আপনার ছোট্ট শিশুটি কান্নাকাটি করেছে সারা রাত? নাকি রাত জেগে অফিসের বিশেষ প্রজেক্টের কাজটি শেষ করতে হয়েছে? কিন্তু এখন অফিসে বসে যে কারণেই আপনার ক্লান্ত বোধ হোক না কেন, আপনাকে তো জেগে থাকতেই হবে। অর্থাৎ ‘বস’-এর নজরে পরার আগে পুরো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে হবে।


দিনের শুরু


রাতে কোনো কারণে ঘুমের ব্যাঘাত হলে ঘুম থেকে উঠে কুসুম-কুসুম গরম পানি দিয়ে অবশ্যই গোসল করতে হবে। সব শেষে শরীরে, হাতে-পায়ে খুব ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে শরীরে রক্ত চলাচল তো ভালো হবেই, হিম ঠান্ডা জল শরীরটাকেও করবে ঝরঝরে আর অনেক হালকা। এছাড়া চাইলে শাওয়ারের নীচে গান গাইতে গাইতে মনটাকেও প্রফুল্ল করে নিতে পারেন।


সকালের নাস্তা


একটি সুন্দর দিনের জন্য সকালে ভালোভাবে নাস্তা করা খুব জরুরি। তবে ভারি নাস্তা না করে রুটি, কলা বা অন্য কোনো ফল, সামান্য দই, মিষ্টি আর সঙ্গে কফি বা চা খান। এতে পেট ভরবে, বাড়বে ‘এনার্জি’-ও। চাকরিজীবী বা ছাত্রদের জন্য সকালের প্রতিটি মিনিটই খুব মূল্যবান। কিন্তু তারপরও নাস্তার জন্য একটু সময় বের করে যে নিতেই হবে! 


গান শুনুন


গান মানুষের আবেগকে নাড়া দেয় এবং মস্তিষ্কের কোষগুলিকে জাগিয়ে তোলে। তাই অফিসে অসময়ে ক্লান্ত বোধ করলে প্রিয় গানটি চালিয়ে দিন এবং নিজেও মাথা নেড়ে নেড়ে গুন গুন করুন। ঘরে সহকর্মীরা থাকলে অবশ্যই কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনবেন। এক্ষেত্রে হাল্কা, ধীর গান উপযোগী হলেও, হিপহপ, জ্যাজ বা হালকা রক মিউজিকও চলতে পারে। 


মুখ, চোখ, কান, নাক সজাগ তো?


মুখকে সজাগ রাখতে পুদিনা পাতার ফ্লেবার দেয়া চুইংগাম চিবাতে থাকুন। নাকের জন্য পুদিনা পাতার তেলের গন্ধ নিতে পারেন। অন্যদিকে চোখের আরামের জন্য একটু চোখ বন্ধ করুন বা জানালা দিয়ে বাইরে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারেন। আর কানকে সজাগ করতে লতিটা একটু টিপে টিপে আলতো করে নীচের দিকে কয়েকবার টানুন। 


শরীরকে জাগিয়ে তুলুন


কর্মক্ষেত্র বা শিক্ষাঙ্গন যেখানেই হোক না কেন ক্লান্ত লাগলে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে লিফ্টের পরিবর্তে হেঁটে যান। সম্ভব হলে ক্যান্টিন থেকে ঘুরে আসুন। পথে কারো সঙ্গে দেখা হলে দু-চার মিনিট হালকা বিষয়ে কথা বলুন। আর বাইরে যাবার সুবিধা থাকলে ১০ মিনিটের জন্য খোলা বাতাসে হেঁটে আসতে পারেন, চোখে-মুখে দিতে পারেন পানির ঝাপটাও।


হাত-পা নাড়ানো


বেশিক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ কিছুটা ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পরপর একবার করে দাঁড়িয়ে বা উঠে একটু হাঁটাহাঁটি বা হাত-পা নাড়াচাড়া করা উচিত। মাঝে মাঝে ঘাড়টাকেও একটু এদিক সেদিক ঘোরাবেন। তাছাড়া চেয়ারে বসে পা দুটোকে শব্দ করে নাচাতে পারেন– এতে ঘুম তাড়ানো খুব সহজ।


এনার্জি ড্রিংককে না বলুন


এই ড্রিংক পান করলে অল্প সময়ের জন্য খুব তাড়াতাড়ি তরতাজা বা ফ্রেশ বোধ হয়– একথা যেমন ঠিক, তেমনি এও ঠিক যে পরে আরো বেশি ক্লান্ত লাগে। ঘুমকে ব্যাহত করে এবং পরের দিনও এর রেশ থেকে যায়। কাজেই এনার্জি ড্রিংক থেকে দূরে থাকুন। বরং সামান্য গরম পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস বা কমলার রস মিশিয়ে পান করুন, নিজেকে তরতাজা লাগবে। 


দুপুরের হালকা খাবার


দুপুরে হালকা খাওয়া-দাওয়া করা ভালো। খিদে পেলে মাঝে মধ্যে চার বা পাঁচটি কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম খেতে পারেন। সাধারণ টক দই বা আপেল সঙ্গে রাখুন। লাঞ্চের সময় সহকর্মীদের সঙ্গে হালকা বিষয় নিয়ে কথা বলুন। তাছাড়া খুব ঠান্ডা পানি পান করলেও তা ঘুমের ভাব দূর করতে সাহায্য করে। 


কিছু নিয়ম মেনে চলুন


আপনার বয়স যতই হোক না কেন, প্রতিদিন একই সময় বিছানায় যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে দিনের বেলা ‘ফিট’ থাকতে তেমন আর সমস্যা হয় না। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তো আর কথাই নেই। কাজেই এই দিকগুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে সহজে ক্লান্তি বোধ আসে না। অবশ্য যদি না শারীরিক বা মানসিক কোনো সমস্যা থাকে।


হরমনের ভূমিকা


মাঝে মাঝেই ক্লান্ত বোধ করলে আর অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। থাইরয়েড হরমনের ভারসাম্য সঠিক না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ক্লান্ত বোধ, শুস্ক ত্বক, বিষন্নতা, কাজে অমনোযোগ, ওজন বাড়া ইত্যাদি। কাজেই এ ধরণের সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারি চেকআপ করিয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
- See more at: http://www.eurobdnews.com/bangladeshi-local-news/2014/08/31/69047#sthash.lvjCVGKt.dpuf

ত্বকে তারুণ্য জাগাতে পুরুষের করণীয়


এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : রোধ হোক আর বৃষ্টি সর্বদা নানা কাজেই বাইরে যেতেই হয়। বাইরের ধুলো-বালির কারণে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তারুণ্য তুলে ধরতে সবার আগে চাই ত্বকের যত্ন। যে যত্নে ফেসিয়াল অন্যতম একটি উপায়। সাধারণ রূপচর্চার জন্যে ছেলেরা বাড়িতে ব্যবহার করতে পারে ফেস ওয়াশ, নানা ধরনের ক্রিম, ময়েশ্চারাইজার ইত্যাদি। তবে ফেসিয়াল করতে পার্লারে যাওয়াই ভালো।

কারণ, এখানে হরেক রকমের জিনিস দিয়ে মুখের নানা ধরনের দাগ বা সমস্যা দূর করা হয়, যা বাড়িতে সহজে করা যায় না। ছেলেদের ত্বকের চামড়া হতে পারে তৈলাক্ত, শুষ্ক বা সাধারণ। কোন ধরনের ত্বকের জন্য কীভাবে চর্চা প্রয়োজন তা জেনে নিন-

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য – ছেলেদের তৈলাক্ত ত্বক হলে ত্বকে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে নিয়মিত পরিষ্কার রাখলে এই ব্রণ জন্মাতে পারে না। তা ছাড়া রোদে পোড়ার সমস্যা হতে পারে। এতে করে বয়সের ছাপ পড়ে ত্বকে। তাই এই ধরনের ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার রাখা এবং নিয়মিত ফেসওয়াশ করা।

শুষ্ক ত্বকের জন্য – এই ত্বকে ফেসওয়াশের পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করা প্রয়োজন।

সাধারণ ত্বকের জন্য – এই ত্বক নিয়ে তেমন চিন্তার কিছু নেই। রোজকার একটু যত্নেই এই ত্বক ভালো থাকে।

নানারকম ফেসিয়াল- সব ধরনের ত্বকেই বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল করা যায়। তার মধ্যে গোল্ড, সিলভার, ডায়মন্ড, হারবাল, সানবার্ন ফেসিয়াল, ম্যাসাজ ফেসিয়াল ইত্যাদি খুবই কাজের। বয়স বা সমস্যাভেদে ফেসিয়াল করা উচিত।

ফেসিয়ালের উপকার- ফেসিয়াল করতে, প্রথমে ত্বক পরিস্কার করে মুছে নিয়ে তারপর ক্রিম ব্যবহার করা হয়। কয়েক ধাপে ক্রিম ব্যবহারের পরে, ফেসিয়াল জেল ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এরপর লোমকূপের ভেতরে থাকা ব্রণ, শাল, কালো ময়লা বা মরা চামড়া ইত্যাদি যত্ন করে তুলে নেওয়া হয়। এরপর নানা প্যাক লাগানো এবং আইস ম্যাসাজ ইত্যাদি করা হয়।

ফেসিয়ালের ফলে ত্বক পরিষ্কার হয় ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ছাড়া সানবার্ন বা মেচতা পড়লে নিয়মিত ফেসিয়াল করে তা তুলে ফেলা সম্ভব। ত্বক ভাল রাখতে, মাসে একবার পরিপূর্ণভাবে ফেসিয়াল করা উচিত। ত্বক ভালো রাখতে খাদ্যাভ্যাসও জরুরি একটি বিষয়। প্রচুর জল পান করা,  মরসুমি  ফল বা তার রস, ডাবের জল, সব ধরনের লেবুর রস ইত্যাদি খেলে ত্বকে সতেজতা ও উজ্জ্বলতা ফিরে আসে।

ছেলেদের ত্বক ফর্সা করার উপায়



• ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ,১ টেবিল চামচ মধু,১টেবিল চামচ লেবুর রস এবং আধা টেবিল চামচ বাদামের তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন।তারপর পরিষ্কার করুন।এই প্যাকটি মুখে শাইন আনবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।




• বেশন,দুধ ২ চা চামচ এবং লেবুর রসের মিশ্রন মুখে,গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।সপ্তাহে ২বার এটা লাগান আপনার গায়ের রঙ অবশ্যই উজ্জ্বল হবে




• আপনার যদি টমেটো তে অ্যালার্জি না থেকে থাকে তাহলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের সাথে টমেটোর ক্লাথ মিশিয়ে মুখে এবং গলায় ব্যবহার করুন ফর্সা ত্বকের জন্য আর ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।




• আধা কাপ চায়ের লিকার(ঠাণ্ডা),২ চামচ চালের গুঁড়ো, আধা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগান।চালের গুঁড়ো স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করবে আর মধু মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখবে।




• শশার রস আর মধু সমান পরিমাণ নিয়ে ১৫ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন।এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।তৈলাক্তও ত্বকে মধুর বদলে লেবু ব্যবহার করতে হবে।




• সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে মুখে লাগান আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা দূর হবে।

বিয়ের ক্ষেত্রে যাদের এড়িয়ে চলবেন




বিয়ে প্রত্যেক মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই এক্ষেত্রে প্রত্যেকে তার নিজের বিয়ের ক্ষেত্রে সচেতন থাকা উচিত। বিয়ে বলেই সবাইকে নিমন্ত্রণ করতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। কিছু মানুষ রয়েছে যারা যেকোনো জায়গায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। চলুন দেখে নেওয়া যাক বিয়ের ক্ষেত্রে কাদের এড়িয়ে চলা ভালো।

১. প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকা: আপনার প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকার সাথে আপনার হয়তো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকতেই পারে। কিন্তু বিয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অবশ্যই তাকে এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কেননা তিনি হয়তো সেদিন নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এমন কিছু করতে পারেন যা আপনার জন্য হবে অমঙ্গলজনক।

২. বেশি কথা বলা আত্মীয়: রক্তের সম্পর্ক থাকলেই সকল আত্মীয়কে নিমন্ত্রণ করতে হবে এমন কোন কথা নেই। বেশি কথা বলা আত্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে অতিথিদের সাথে কথা বলতে বলতেই মুখ ফসকে এমন কোন কথা বলে ফেলবেন যা আপনার জন্য এবং আপনার পরিবারের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।

৩. সমস্যাদায়ক সহকর্মী: কর্মস্থলে এমন কিছু সহকর্মী রয়েছে যারা সবসময় আপনার ক্ষতি করতে চায়। এই ধরনের মানুষগুলো শুধুমাত্র যে অফিসেই এমন তা কিন্তু নয় বরং এরা যেকোনো স্থানে আপনার অমঙ্গল চাইবে। তাই এই ধরনের সহকর্মীদের আপনার বিয়ের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ তালিকা থেকে দূরে রাখুন।

৪. যারা আপনার এই বিয়ের পক্ষে নয়: আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে এমন অনেকেই থাকতে পারে যারা আপনার এই বিয়ের পক্ষে নয়। তাদের হুটহাট মন্তব্য আপনার বিয়ের জন্য অমঙ্গলের বার্তা ছাড়া আর কিছুই আনতে পারবে না। তাই বিয়ের নিমন্ত্রণের তালিকায় এদের দূরে রাখুন।

তাছাড়া সমাজে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা বিয়ের অনুষ্ঠানে নিজেদের চাকচিক্য প্রদর্শন করতে ভীষণ আনন্দ পায়। তারা শুধুমাত্র নিজেদের বৃত্তের মাঝেই অতিথিদের আকৃষ্ট করতে পছন্দ করে। এছাড়া আর কোন উপকারেই আসবে না। তাই তাদেরও এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। -