Sunday, August 24, 2014

গর্ভধারণে যে ৫টি খাবার সহায়ক



বিয়ের পরপরই মাতৃত্বের স্বাদ নিতে আগ্রহী হয়ে উঠে মেয়েরা খুব সহজেই অনেকের এই ইচ্ছাটা পূরণ হলেও অধিকাংশের দেখা দেয় নানা সমস্যা, নানা বিড়ম্বনা তাই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া তখন খুবই জরুরি ডাক্তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে পরীক্ষায় ধরা পড়লো মেয়েটি শারীরিক উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছেন এই সমস্যা দেখা যায় অধিকাংশ মেয়ের ক্ষেত্রেই। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে শুধু কিছু খাদ্যাভাস। গবেষকরা সমস্যার সমাধান বের করতে গিয়ে কিছু খাবার নির্ধারণ করেছেন। যা পারে একটি মেয়েকে তারা সন্তান ধারণে উর্বরতা শক্তি বাড়িয়ে দিতে। এমনই কিছু খাবারের তালিকা তুলে ধরা হলো-

ডিম :
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নারীদের উর্বরতা বাড়াতে ডিম খেতে বলেছেন। সম্প্রতি তারা এক গবেষণায় পেয়েছেন মাত্র % নারীর শরীরে সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ডি আছে। বাকি সবাই ভিটামিন ডি-এর কম মাত্রায় ভুগছেন। তাই নারীদের তারা ডিম খেতে বলেছেন। কারণ ডিমে প্রচুর ভিটামিন ডি আছে

কলা :
কলায় ভিটামিন বি- আছে যা নারীদের নিয়মিত মাসিক হতে সহায়তা করে। এছাড়া দুর্বল ডিম্বাণু সবল করে উর্বরতা বৃদ্ধি করে। কলা হরমোনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে তাই গবেষকরা নারীদের কলা খেতে বলেছেন

বাদাম :
বাদামে আছে প্রচুর পরমাণে ভিটামিন-ই। নিয়মিত বাদাম খেলে শরীরে ভিটামিন--এর চাহিদা পূরণ হবে। যা উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করবে তাছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণ এ্যন্টি-অক্সিড আছে। যা ডিম্বাণুকে রক্ষা করতে সহায়তা করে

মটরশুটি :
মটরশুটিতে আছে প্রচুর জিংক। যা নারীদের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে। জিংক এস্ট্রোজেন প্রোজেস্টরনের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাই নিয়মিত মটরশুটি খাওয়া উচিত

লেবু :

টকজাতীয় ফল যেমন লেবু শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে। ফলে নারীদের গর্ভধারণে সহায়তা করে তাই হাতের কাছে পাওয়া এসব খাবার নিয়মিত খেলে অনেক বড় ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব

সম্পর্ক ভাঙার পর যেভাবে প্রেমে পড়বেন



সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর ভালবাসার উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যায় পুরুষ নারী-দুজনেই বলেন, নতুন করে কাউকে বিশ্বাস করতে ভয় হয় তাই নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করার প্রশ্নই ওঠে না

কিন্তু তা বলে একবার মন ভেঙে গেলে বাকি জীবনটা একা কাটিয়ে দেবেন, এর কোনও মানে নেই। আন্তর্জাতিক গবেষকদের দাওয়াই, আবার প্রেমে পড়ুন। বিশ্বাস কিভাবে ফিরে আসবে তার উপায় বাতলাচ্ছেন মনস্তাত্ত্বিক রিলেশনশিপ থেরাপিস্ট ্যাচেল ম্যাকলিন।

   
স্বীকার করুন, আপনি আগের মত নেই। ব্রেক আপের পর আপনি একজন পরিণত মানুষ। জীবনে অনেক কঠিন সময় পেরিয়ে এসেছেন। তার মানে নতুন সম্পর্কে আপনি আরও বেশি দায়বদ্ধ হতে পারবেন। নিতে পারবেন বেশি দায়িত্ব।

   
ধীরে চলো নীতি গ্রহণ করুন। সময় নিন, নয়া বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে সম্পর্কে তাড়াহুড়ো নয়। নতুন সম্পর্কে জোর করে জড়াবেন না। আগে দেখুন সঙ্গী বা সঙ্গিনীর কাছে আপনার স্বকীয়তা বজায় থাকছে কী না। হয়ত দেখলেন, আপনার যোগ্য সঙ্গী হয়ত এতদিন আপনার জন্য অপেক্ষা করছিল।

   
সত্যিই বলার সৎসাহস রাখুন। নিজের পুরনো সম্পর্ক নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করুন নতুন সঙ্গীর সঙ্গে। এতে পরস্পরের উপর উপর বিশ্বাস বাড়ে। কে বলতে পারে, হয়ত আপনার উল্টোদিকের মানুষটাও এরকমই এক অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।

   
প্রত্যেকটি মানুষের চরিত্রগত বৈশিষ্টগত দিক থেকে আলাদা। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর অনেক মেয়েরাই ভাবেন, কোনও ছেলেকে বিশ্বাস করা যায় না। এই ধারণা ছেড়ে বেরিয়ে আসুন। আবার, কেউ আপনার বিশ্বাস ভেঙেছে বলে আপনার জীবনে আসা নতুন মানুষটির বিশ্বাস ভাঙবেন না। তাঁর কোনও দোষ নেই।

   
আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনুন। অন্যকে বিশ্বাস করার আগে নিজের উপর থেকে হারানো বিশ্বাস ফিরিয়ে আনুন। একবার সম্পর্ক ভেঙে গেলে অনেকেই আবার সম্পর্ক ভাঙার ভয়ে কুঁকড়ে থাকেন। সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দৃঢ়ভাবে বলুন, আমি ফুরিয়ে