Friday, August 22, 2014

একটু বেশি বয়সে প্রেম করার ভালো দিক


কম বয়সের প্রেমের সম্পর্কের চাইতে একটু বেশি বয়সের প্রেমের সম্পর্কটাই ভালো। কারণ বয়স কিছুটা বাড়লে সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, একেঅপরকে বোঝার ক্ষমতাও বেড়ে যায় অনেক বেশি। ফলে সম্পর্কটা হয় মধুর ও অনেক বেশি মজবুত। জেনে নিন একটু বেশি বয়সে প্রেম করার কিছু ভালো দিক সম্পর্কে।

আগের চাইতে অনেক ম্যাচিউর আপনি
বয়স কিছুটা বেড়ে গেলে আপনি যথেষ্ট পরিমাণে ম্যাচিউর হয়ে যান। তখন সম্পর্কটাকে ধরে রাখা বেশ সহজ হয়। ছেলেমানুষি অভ্যাসগুলোর অনেকগুলোই থাকে না। ফলে সম্পর্কটা অনেক বেশি মজবুত থাকে।

ভুল মানুষকে পছন্দ করার সম্ভাবনা কমে যায় অনেক
কম বয়সে হুটহাট প্রেমে পড়লে আবেগের বর্শবর্তী হয়ে ভুল মানুষটিকে নির্বাচন করে ফেলার সম্ভাবনা আছে। কম বয়সের ভবিষ্যত সম্পর্কে চিন্তা না করেই প্রেমে পড়ার মতো ভুল করেন অনেকেই। কিন্তু বেশি বয়সে প্রেম করার ক্ষেত্রে অনেক ভেবে চিন্তেই প্রতিটি পা ফেলেন অধিকাংশ মানুষ।

ঘর বাঁধার ইচ্ছা
বয়স বেড়ে গেলে পরিবার থেকে বিয়ে করে ফেলার জন্য চাপ দেয়া হয়। ফলে এই সময়ে যদি কেউ প্রেমের সিদ্ধান্ত নেয় তবে একবারে তাকে বিয়ে করে ফেলার জন্যই পছন্দ করে।

ঝগড়ায় মাথা থাকে অনেক ঠাণ্ডা
কম বয়সে প্রেমের ক্ষেত্রে একটু ঝগড়া হলেই অনেক বেশি অভিমানী হয়ে ওঠার অভ্যাস থাকে। কেউ কেউ হাত কেটে, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘটিয়ে ফেলে নানান অঘটন। কিন্তু বয়স কিছুটা বেড়ে যাওয়ার পর প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে অল্প স্বল্প ঝগড়ায় মাথা ঠান্ডা রাখা বেশ সহজ হয়।

গড়ে ওঠে একটা মজবুত মনের বন্ধন
একটু বেশি বয়সে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে বন্ধনটা বেশ মজবুত হয়। কমবয়সে হুটহাট করে প্রেমের সম্পর্কে ভেঙ্গে ফেলার মতো ঘটনা ঘটলেও, বেশি বয়সে এমনটা হয়না বললেই চলে।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/08/22/25476#sthash.sa4TkVje.dpuf
কম বয়সের প্রেমের সম্পর্কের চাইতে একটু বেশি বয়সের প্রেমের সম্পর্কটাই ভালো কারণ বয়স কিছুটা বাড়লে সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, একেঅপরকে বোঝার ক্ষমতাও বেড়ে যায় অনেক বেশি ফলে সম্পর্কটা হয় মধুর অনেক বেশি মজবুত জেনে নিন একটু বেশি বয়সে প্রেম করার কিছু ভালো দিক সম্পর্কে

আগের চাইতে অনেক ম্যাচিউর আপনি
বয়স কিছুটা বেড়ে গেলে আপনি যথেষ্ট পরিমাণে ম্যাচিউর হয়ে যান। তখন সম্পর্কটাকে ধরে রাখা বেশ সহজ হয়। ছেলেমানুষি অভ্যাসগুলোর অনেকগুলোই থাকে না। ফলে সম্পর্কটা অনেক বেশি মজবুত থাকে।

ভুল মানুষকে পছন্দ করার সম্ভাবনা কমে যায় অনেক
কম বয়সে হুটহাট প্রেমে পড়লে আবেগের বর্শবর্তী হয়ে ভুল মানুষটিকে নির্বাচন করে ফেলার সম্ভাবনা আছে। কম বয়সের ভবিষ্যত সম্পর্কে চিন্তা না করেই প্রেমে পড়ার মতো ভুল করেন অনেকেই। কিন্তু বেশি বয়সে প্রেম করার ক্ষেত্রে অনেক ভেবে চিন্তেই প্রতিটি পা ফেলেন অধিকাংশ মানুষ।

ঘর বাঁধার ইচ্ছা
বয়স বেড়ে গেলে পরিবার থেকে বিয়ে করে ফেলার জন্য চাপ দেয়া হয়। ফলে এই সময়ে যদি কেউ প্রেমের সিদ্ধান্ত নেয় তবে একবারে তাকে বিয়ে করে ফেলার জন্যই পছন্দ করে।

ঝগড়ায় মাথা থাকে অনেক ঠাণ্ডা
কম বয়সে প্রেমের ক্ষেত্রে একটু ঝগড়া হলেই অনেক বেশি অভিমানী হয়ে ওঠার অভ্যাস থাকে। কেউ কেউ হাত কেটে, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘটিয়ে ফেলে নানান অঘটন। কিন্তু বয়স কিছুটা বেড়ে যাওয়ার পর প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে অল্প স্বল্প ঝগড়ায় মাথা ঠান্ডা রাখা বেশ সহজ হয়।

গড়ে ওঠে একটা মজবুত মনের বন্ধন

একটু বেশি বয়সে প্রেমের সম্পর্কে জড়ালে বন্ধনটা বেশ মজবুত হয়। কমবয়সে হুটহাট করে প্রেমের সম্পর্কে ভেঙ্গে ফেলার মতো ঘটনা ঘটলেও, বেশি বয়সে এমনটা হয়না বললেই চলে


Thursday, August 21, 2014

ধমনীতে রক্ত চলাচল ধীর করে দেয় কফি

কফি সারা বিশ্বে জনপ্রিয় পানীয়ের মধ্যে অন্যতম অধিকাংশ মানুষ দিন শুরু করেন এক কাপ ধোয়া ওঠা কফি দিয়ে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ কফি শরীরের জন্য ভালো কিন্তু কফি খাওয়া যদি নেশায় পরিণত হয় তাহলে কফি আপনার দেহে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে
কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন ধমনীর রক্ত চলাচল ধীর করে দেয়। ফলে দেহে স্থায়ীভাবে উচ্চ রক্ত চাপের সৃষ্টি হয়। গবেষণায় আরও দেখা যায়, তিন কাপের বেশি কফি পান করলে ঘুমের ব্যঘাত ঘটে
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কফি পান করলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড তৈরি হয় যা বদহজম সহ নানা ধরনের পেটের সমস্যা তৈরি করে৷ এছাড়া কফির বীজে ক্যাফেইন অন্যান্য অম্লীয় উপাদান থাকে যা পাকস্থলীর গায়ে ক্ষত সৃষ্টি করে আলসার, গ্যাসট্রিকের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়
বেশি পরিমানে কফি খেলে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা ব্যহত হয়। এবং উচ্চ তাপমাত্রায় কফির বীজ থেকে কফি তৈরির সময়ে এতে ক্যান্সারের প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান তৈরি হতে পারে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে কফি খেলে শরীরে ক্যানসার বাসা বাধতে পারে
কফি খেলে শরীরে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেলেও এটি স্নায়ুদতন্ত্রের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে৷ দীর্ঘদিন ধরে একটানা প্রচুর পরিমাণে কফি খেলে স্বাভাবিক উদ্দীপনাও নষ্ট হতে পারে৷ ক্যাফেইন শরীরের অ্যাড্রেনালিন নামক হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় ফলে নার্ভাসনেসের মাত্রা বেড়ে যায়

দৈনিক কাপের বেশি কফি খেলে সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমে যায়। এছাড়া সন্তান গর্ভে থাকলে জন্মত্রুটি নিয়ে জন্মানোর সম্ভাবনা থাকে