Thursday, August 21, 2014

ফ্রিজের খাবার খেতে হবে বুঝে-শুনে

সাধারণত খাবার ভাল রাখার জন্যই ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জানেন কি? কিছু জিনিস ফ্রিজে বেশিদিন রাখলে সেটি ভাল না থেকে খারাপ হয়ে যাওয়ার বিপুল সম্ভাবনা দেখা যায়। তারপরে সেই খাদ্য যদি আপনার পেটে যায়, তাহলে পেট খারাপ থেকে শুরু করে ফুড পয়জনিং বহু ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিজের এবং পরিবারের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য তাহলে জেনে নিন, কী কী খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখবেন না বেশি দিনের জন্য।
১) গোটা ডিম কখনওই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। ডিম ফ্রিজে রাখা হলে ফ্রিজের ঠান্ডা তাপমাত্রা ডিমের ভিতরের জলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে কখনও কখনও ডিমের উপরের খোসা ভেঙে যায় এবং ভিতরে ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যার ফলে ডিমটি সম্পূর্ন খারাপ হয়ে যায়।
২) দুধজাতীয় খাবার বেশিদিন ফ্রিজে রাখা উচিৎ নয়। বেশিদিন এগুলি  ফ্রিজে রাখলে খাবারগুলিতে জল জমতে থাকে এবং বিস্বাদ হয়ে যায়। সবথেকে বড় কথা দুধ জাল দেওয়ার পরেই ফ্রিজে রাখবেন না কিছুক্ষন বাইরে রেখে ঠান্ডা হতে দিয়ে তবেই ফ্রিজে রাখবেন।
৩)  ফ্রিজে সংরক্ষিত মাংস এবং মাছ, একবার ফ্রিজ থেকে বের করে তা আবার ফ্রিজে রাখা উচিত না। এতে করে এসব খাবারে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
৪) টাটকা শাকসবজি, ফলমূল ফ্রিজে অবশ্যই রাখুন। কিন্তু দু’ থেকে তিন দিনের বেশি নয়। তাহলে সবজিগুলি খারাপ হয়ে যায় এবং তার মধ্যে জন্মায় ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া।
৫)  রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ অত্যন্ত উপকারী। তবে সেটা তিন থেকে চারদিনের বেশি নয়। আর একবার ফ্রিজ থেকে বের করা খাবার কখনোই দ্বিতীয়বার ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। রান্না করা খাবার বার বার ফ্রিজ থেকে বের করে গরম করে খেলে খাদ্যের পুষ্টিগুন চলে যায় এবং পেঁয়াজ জাতীয় খাদ্য বার বার গরম করলে অনেকসময় ফুড পয়জনিং এর কারণ হয়।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/08/15/23979#sthash.k3zT6UwB.dpufসাধারণত খাবার ভাল রাখার জন্যই ফ্রিজ ব্যবহার করা হয় কিন্তু জানেন কি? কিছু জিনিস ফ্রিজে বেশিদিন রাখলে সেটি ভাল না থেকে খারাপ হয়ে যাওয়ার বিপুল সম্ভাবনা দেখা যায় তারপরে সেই খাদ্য যদি আপনার পেটে যায়, তাহলে পেট খারাপ থেকে শুরু করে ফুড পয়জনিং বহু ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে নিজের এবং পরিবারের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য তাহলে জেনে নিন, কী কী খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখবেন না বেশি দিনের জন্য
) গোটা ডিম কখনওই ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। ডিম ফ্রিজে রাখা হলে ফ্রিজের ঠান্ডা তাপমাত্রা ডিমের ভিতরের জলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে কখনও কখনও ডিমের উপরের খোসা ভেঙে যায় এবং ভিতরে ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যার ফলে ডিমটি সম্পূর্ন খারাপ হয়ে যায়
) দুধজাতীয় খাবার বেশিদিন ফ্রিজে রাখা উচিৎ নয়। বেশিদিন এগুলি  ফ্রিজে রাখলে খাবারগুলিতে জল জমতে থাকে এবং বিস্বাদ হয়ে যায়। সবথেকে বড় কথা দুধ জাল দেওয়ার পরেই ফ্রিজে রাখবেন না কিছুক্ষন বাইরে রেখে ঠান্ডা হতে দিয়ে তবেই ফ্রিজে রাখবেন
ফ্রিজে সংরক্ষিত মাংস এবং মাছ, একবার ফ্রিজ থেকে বের করে তা আবার ফ্রিজে রাখা উচিত না। এতে করে এসব খাবারে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর
) টাটকা শাকসবজি, ফলমূল ফ্রিজে অবশ্যই রাখুন। কিন্তু দুথেকে তিন দিনের বেশি নয়। তাহলে সবজিগুলি খারাপ হয়ে যায় এবং তার মধ্যে জন্মায় ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া
রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ অত্যন্ত উপকারী। তবে সেটা তিন থেকে চারদিনের বেশি নয়। আর একবার ফ্রিজ থেকে বের করা খাবার কখনোই দ্বিতীয়বার ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। রান্না করা খাবার বার বার ফ্রিজ থেকে বের করে গরম করে খেলে খাদ্যের পুষ্টিগুন চলে যায় এবং পেঁয়াজ জাতীয় খাদ্য বার বার গরম করলে অনেকসময় ফুড পয়জনিং এর কারণ হয়

নারীর প্রথম আকর্ষণ পুরুষের কণ্ঠস্বর



সঙ্গী বাঁছাইয়ের ক্ষেত্রে পুরুষের কোন দিকগুলো একজন নারীকে আকৃষ্ট করে- এমন প্রশ্নে উত্তর আসবে হরেক রকম। কেউ হয়ত পুরুষটির পেশাকে গুরুত্ব দেবেন, কেউ হয়ত দেবেন উচ্চতা। কেউ বলবেন অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা, তো কেউ বলবেন শিক্ষাগত যোগ্যতা। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একদল ব্রিটিশ বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়েছেন। তারা বলছেন, পুরুষের প্রতি নারীদের আকর্ষণের রহস্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে কণ্ঠস্বরের মধ্যে। বৈজ্ঞানিকদের দাবি, কণ্ঠ শুনেই বক্তার চেহারা কল্পনা করে নেন নারীরা। এজন্য রেডিও জকি বা উপস্থাপকদের না দেখে কণ্ঠ শুনেই অনেক মেয়ে তাদের প্রেমে পড়ে যান।

নিত্য জীবনে প্রতিদিন কখনও সামনা-সামনি, কখন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে বা টেলিফোনে অনেকের সঙ্গেই আমাদের আলাপ হয়। অনেকসময় উল্টোদিকের মানুষটির গলার আওয়াজ শুনেই আন্দাজ করতে হয়, মানুষটা কেমন। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন, কণ্ঠস্বর আমাদের মনে গভীর রেখাপাত করে। আওয়াজ শুনেই একজন নারী অচেনা পুরুষটির শারীরিক গঠন, উচ্চতা, সেন্স অফ হিউমার- আন্দাজ করার চেষ্টা করেন। এমনকি, টেলিফোনের উল্টোদিকের মানুষটি কতটা প্যাশনেট তাও আঁচ করার চেষ্টা করে নারীমন। গবেষকদের ব্যাখ্যা, শব্দের ফ্রিকোয়েন্সি বা স্পন্দন এবং কণ্ঠের ওঠানামাই আসল বিষয়। ভাষা, শব্দ, বাক্য – এ সব বিষয় নাকি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়।
ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ লন্ডনের গবেষণার আরও বলা হচ্ছে, পুরুষদের কণ্ঠ ভারি এবং নারীদের ‘হাই পিচড’ হলে সকলে তাকে আকর্ষণীয় মনে করে৷ এমন কণ্ঠের শ্রোতা তখন বক্তার শারীরিক গঠন কল্পনা করে নেয় মনে মনে। শুধু তত্ত্ব নয়, গবেষকরা হাতেনাতে পরীক্ষা করে নিজেদের দাবি প্রমাণ করেছেন। ১০ জন নারীকে একটি রেকর্ডেড পুরুষ কণ্ঠ শোনানো হয়েছিল। পুরুষকন্ঠটি শুনে নারীদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়। দেখা যায়, প্রত্যেকেই গলার আওয়াজ শুনে পুরুষটির শারীরিক গঠন, যৌন আবেদন, এমনকি মুখের গড়নও আঁচ করার চেষ্টা করেছেন। ওই নারীদের উত্তর বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা আরও কিছু প্রবণতা লক্ষ্য করেছেন। যেমন পুরুষটি কণ্ঠে ভারি হলে, কণ্ঠ কম কাঁপলে নারীরা তা বেশি পছন্দ করে।

হৃৎপিণ্ডের সুরক্ষায় স্ত্রীর সঙ্গে বেশি কথা বলুন



হৃদরোগে আক্রান্ত পুরুষ যদি স্ত্রীর সঙ্গে বেশি কথা বলেন তার সঙ্গে বেশি বেশি সময় কাটান তাহলে  হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে সম্প্রতি গবেষকেরা এই চমকপ্রদ তথ্যটি দিয়েছেন তারা জানিয়েছেন, শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব কথা শেয়ার করলে  হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে মার্কিন এই গবেষকরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ভিএ গ্রেটার লস অ্যাঞ্জেলস হেলথকেয়ার সিস্টেমের গবেষক নাটারিয়া জোসেফ জানিয়েছেন, সঙ্গীর সঙ্গে অতিরিক্ত নেতিবাচক কথাবর্তার সঙ্গে পুরু ক্যারোটিড আর্টারির সম্পর্ক রয়েছে। ক্যারোটিড আর্টারি হল একটি রক্তনালি যা ঘাড় থেকে মস্তিষ্কে রক্ত পৌঁছে দেয়। হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যার সঙ্গে এই রক্তনালীর সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গেছে

গবেষকেরা জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশিরভাগ সময় ঝগড়ায় লিপ্ত থাকেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় সাড়ে আট শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এই গবেষণার জন্য গবেষকেরা প্রায় ২৮১ জন মাঝবয়সী দম্পতির তথ্য খতিয়ে দেখেছেন। গবেষকদের দাবি, আবেগ, ভালবাসা শারীরিক সম্পর্কের সঙ্গে আঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত ইতিবাচক সম্পর্ক। এতে স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়ে। এই গবেষণাটি লাইভ সায়েন্সের একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে