Thursday, August 21, 2014

যেসব খাবার কমিয়ে দেয় যৌনাকাঙ্ক্ষা

খাবার খাবার সময় একটু চিন্তা-ভাবনা করে খাওয়ায় ভালো কারন বাজারে এমন কিছু খাদ্য উপাদান রয়েছে যেগুলো অকালেই আমাদের শরীরকে মলিন করে দেয় এমন খাদ্যগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন
পনির: সাধারনত বাজারে যেসব পনির বিক্রি হয় সেগুলো গরুর দুধ থেকে তৈরি। প্রক্রিয়াজাতকরন খাদ্য বেশি মাত্রায় গ্রহনে শরীরে টক্সিনের হার বেড়ে যায় এবং যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এমন হরমন হ্রাস করে
মিষ্টি পানীয়: মিষ্টি জাতীয় যেকোনো পানি পানে শুধুমাত্র ক্যাভেটি, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের মতো রোগ হয়, এমনটি নয়। মিষ্টি জাতীয় পানীয় অধিক পানে মানুষের স্বাভাবিক যৌন চাহিদাও হ্রাস পায়
প্রক্রিয়াকরণ মিষ্টান্ন: প্রক্রিয়াজাত করা মিষ্টান্ন শরীরের জন্যে কোনো ভাবেই সুখকর নয়। আপনি যদি স্থূলতা কমাতে চান তাহলে অবশ্যই খাদ্য তালিকা থেকে অতিরিক্ত মিষ্টি বাদ দিতে হবে। সেই সঙ্গে স্বাভাবিক যৌন চাহিদাও হ্রাস করে প্রক্রিয়াজাতকরণ মিষ্টান্ন
বোতলজাতকরণ খাদ্য: বোতলজাতকরণ খাবারের বৈশিষ্ট্য হলো অধিক সোডিয়াম এবং স্বল্পমাত্রায় পটাশিয়ামের উপস্থিতি। এতে স্বাভাবিকভাবেই রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে এধরনের ধমনীগুলোতে রক্ত চলাচলের মাত্রা হ্রাস পায়। যৌন মিলনের সময়ে রক্ত চলাচলের হার স্বাভাবিক থাকা অবশ্যম্ভাবী
ভাজাভুজি এবং চিপস: আলুর চিপস খেলে আপনি মুটিয়ে যাবেন, এর চেয়েও ভয়াবহ হলো চিপসগুলো ভাজতে ব্যবহৃত তেল। অতিরিক্ত তাপে তেলের গুণাগুন নষ্ট হয় এবং ক্ষতিকর চর্বির মাত্রা শরীরে বাড়ে। এর ফলে শরীরের যৌন উত্তেজক টিস্যু এবং সেল ধ্বংস করে
খাদ্য ব্যবহৃত রং এবং ফ্লেভার: অনেক খাবারে কৃত্রিম রং এবং আলাদা স্বাদের জন্যে ফ্লেভার ব্যবহার করা হয়। এগুলো শরীরের জন্যে যেমন ক্ষতিকর, ঠিক তেমনি যৌন উত্তেজক হরমোন ধ্বংসেও কাজ করে
কফি: সকালে এক কাপ কফি পানের অভ্যাস আপনাকে অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেবে। কিন্তু অতিরিক্ত কফি পানে শরীরে যে টক্সিনের সৃষ্টি হয় সেটি যৌন হরমোন হ্রাস করে আপনাকে মলিন করে দেবে

তেল: নিম্নমানের তেল যেমন দ্রুত আপনাকে মুটিয়ে ফেলবে ঠিক তেমনি নারীদের জন্যে তো অতিরিক্ত তেলের ব্যবহার আরও ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে। এতে নারীদের রিপ্রোডাকটিভ সিস্টেম কমিয়ে সন্তান জন্মদানের সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয়। 

টাক মাথায় হৃদরোগের ঝুঁকি!

বিজ্ঞান প্রতিদিন কত অদ্ভুত অদ্ভুত তথ্য তুলে নিয়ে আসে এবার জানা গেল, মাথায় টাক যাঁর, হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকিও নাকি তাঁর বেশি! সম্প্রতি জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আমেরিকা ইউরোপের ৪০ হাজার মানুষের উপর প্রচালিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।।
আগে ডাক্তারা বলতেন, চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে, ধুমপান করা চলবে না, একটা বয়সের পর শুয়ে-বসে দিন কাটালে চলবে না, কায়িক পরিশ্রম করতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে, হাঁটতে হবে নিয়মিত। তবেই হৃদরোগ এড়াতে পারবেন
সম্প্রতি জাপানের এই গবেষণা যা জানাচ্ছে সে অনুযায়ী এখন হয়ত ডাক্তাররা বলতে শুরু করবেন, ‘‘খবরদার, মাথায় টাক পড়তে দেবেন না যেন। কারন, টাক পড়লে যে আর রক্ষা নেই, মরতে হবে হৃদরোগে ভুগে।’’

টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অফ ডায়াবেটিস অ্যান্ড মেটাবোলিক ডিজিজের গবেষণার ফলাফল বলছে, টেকো মাথার মানুষদের হৃদরোগ হয় বেশি। ওই ৪০ হাজার মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে কোনো না কোনো সময়ে জেনেছেন তাঁদের হৃদরোগ হয়েছে। তাঁদের নিয়ে কাজ করে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন যে, টাকে থাকে মৃত্যুর ঝুঁকি। অবশ্য টাক মানেই বিপদ নয়। মাথার ঠিক মাঝখানের বড় একটা অংশের চুল যদি পড়ে গিয়ে তেলতেলে হয়ে যায় তাহলেই বিপদ। আর বিপদের শঙ্কা থাকে বয়স তিরিশের বেশি হলেই! অতএব এখন থেকে সাবধান হোন   

শুক্রানু বাড়ায় কাঠবাদাম

প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়ে আসলেও কমে যাচ্ছে প্রজনন ক্ষমতা। বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক পণ্য থেকে বিচ্ছুরিত নানা রকম রেডিয়েশন, কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার ফলে কমে যাচ্ছে পুরুষের শ্রুক্রানু উৎপাদন ক্ষমতা। কমে যাচ্ছে শু্ক্রানুর মানও। তাই একটি সন্তানের আশায় অনেক দম্পতিকেই বছরের পর বছর ডাক্তারের কাছে দৌড়াতে দেখা যায়। অথচ দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদাম গ্রহণে পুরুষদের শুক্রানুর পরিমাণ এবং গুণগতমান উভয়ই বাড়বে বলে জানিয়েছে ইতালির একদল বিশেষজ্ঞ।
তুরিনের এক হাসপাতালে একশ’ জনের উপর এই জরিপ চালানো হয়। এই জরিপে প্রমাণিত হয় দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদামে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার উন্নতি সাধন করবে বহুলাংশে। শুধু কাঠবাদামই নয়, যে কোন ধরণের বাদামই শুক্রানুর গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে বলে ওই জরিপে উঠে এসেছে।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের দুটি দলে ভাগ করা হয়। এরপর একদলের দৈনিক খাদ্য তালিকায় সাতটি বাদাম যুক্ত করা হয় এবং অপর দলকে বেশি করে সামুদ্রিক মাছ এবং শস্য জাতীয় খাদ্য দেয়া হয়। দ্বিতীয় দলের খাদ্য তালিকা থেকে প্রক্রিয়াকরণ মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বাদ দেয়া হয়। তবে প্রথম দলের স্বাভাবিক খাদ্য তালিকা বলবৎ থাকে।
নির্দিষ্ট সময় পরে দেখা যায়, উভয় দলেরই প্রজনন ক্ষমতা বেড়েছে এবং শারীরিক প্রদাহ কমেছে।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/08/14/23746#sthash.pqa2z6tf.dpufপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়ে আসলেও কমে যাচ্ছে প্রজনন ক্ষমতা বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক পণ্য থেকে বিচ্ছুরিত নানা রকম রেডিয়েশন, কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার গ্রহণের পাশাপাশি অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার ফলে কমে যাচ্ছে পুরুষের শ্রুক্রানু উৎপাদন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে শু্ক্রানুর মানও তাই একটি সন্তানের আশায় অনেক দম্পতিকেই বছরের পর বছর ডাক্তারের কাছে দৌড়াতে দেখা যায় অথচ দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদাম গ্রহণে পুরুষদের শুক্রানুর পরিমাণ এবং গুণগতমান উভয়ই বাড়বে বলে জানিয়েছে ইতালির একদল বিশেষজ্ঞ
তুরিনের এক হাসপাতালে একশজনের উপর এই জরিপ চালানো হয়। এই জরিপে প্রমাণিত হয় দৈনিক মাত্র সাতটি কাঠবাদামে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার উন্নতি সাধন করবে বহুলাংশে। শুধু কাঠবাদামই নয়, যে কোন ধরণের বাদামই শুক্রানুর গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে বলে ওই জরিপে উঠে এসেছে
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের দুটি দলে ভাগ করা হয়। এরপর একদলের দৈনিক খাদ্য তালিকায় সাতটি বাদাম যুক্ত করা হয় এবং অপর দলকে বেশি করে সামুদ্রিক মাছ এবং শস্য জাতীয় খাদ্য দেয়া হয়। দ্বিতীয় দলের খাদ্য তালিকা থেকে প্রক্রিয়াকরণ মাংস অন্যান্য খাদ্য বাদ দেয়া হয়। তবে প্রথম দলের স্বাভাবিক খাদ্য তালিকা বলবৎ থাকে
নির্দিষ্ট সময় পরে দেখা যায়, উভয় দলেরই প্রজনন ক্ষমতা বেড়েছে এবং শারীরিক প্রদাহ কমেছে