Showing posts with label Others. Show all posts
Showing posts with label Others. Show all posts

Saturday, December 10, 2016

এসএমএস পাঠিয়ে যেভাবে পাবেন স্মার্টকার্ড



দেশের নাগরিকদের জাতীয় পরিচয়পত্রের স্মার্টকার্ড দেওয়া শুরু করেছে সরকার ইতোমধ্যেই অনেকে নিজেদের কার্ড বুঝে পেয়েছেন

তবে সবার হাতে এখনো পৌঁছায়নি স্মার্টকার্ড কিন্তু যারা এখনও পাননি তারা নিজেই জেনে নিতে পারেন কখন হাতে পাবেন আপনার কার্ডটি ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে বা নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারবেন তথ্য
এছাড়া নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটের https://services.nidw.gov.bd/voter_center লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর জন্মতারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে তবে যাদের স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ এখনো নির্ধারণ হয়নি তাদেরকে পরবর্তীতে আবার অনুসন্ধান করার কথা বলা হবে

এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ কেন্দ্রের নাম জানা যাবে এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে

এখনও যারা এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে

Saturday, January 16, 2016

জেনে নিন, ইঁদুর, টিকটিকি, আরশোলা, ছারপোকা থেকে বাঁচার সহজ উপায়



ঘরে ইঁদুর, আরশোলা, ছারপোকা বাসা বেঁধেছে?  খুবই জ্বালাতন করছে? এর থেকে নিশ্চয়ই মুক্তি চান? জেনে নিন এসবের উপদ্রব থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়।

১) ইঁদুর পিপারমিন্টের গন্ধ একদম সহ্য করতে পারে না। তাই পারলে, ঘরের কিছু জায়গায় রাত্রে সামান্য পিপারমিন্ট ছড়িয়ে দিন। দেখবেন, ইঁদুরের উত্‍পাত ঠিক বন্ধ হয়ে যাবে।
২) আরশোলা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল, কালো জিরে, রসুন আর আদাকে একটু পেস্টের সঙ্গে গুলিয়ে নিন। তারপর একটা মিশ্রণ তৈরি করে সেটা ঘরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন আরশোলা পালিয়েছে।
৩) ঘরে মাছির উত্‍পাত বেড়েছে? দরজা, জানলা বন্ধ করে রাখলেও কমছে না? এক কাজ করুন, একটু তুলো কোনও বেশি গন্ধের তেলের মধ্যে চুবিয়ে ঘরে রেখে দিন। দেখবেন মাছি পালিয়ে গিয়েছে।
৪) ছারপোকা দেখতে পেলেই তার গায়ে পেঁয়াজের রস দিয়ে দিন। ছারপোকা তাতেই মরে যাবে। আপনিও পাবেন রেহাই।
৫) যদি ঘরে টিকটিকির পরিমাণ বেড়ে যায়, তাহলে ডিমের খোসা ছাড়িয়ে উপরের দিকে রেখে দিন। দেখবেন, টিকটিকি পালিয়ে যাবে। 

Sunday, May 10, 2015

ইউটিউবের অজানা ১০ তথ্য

অনেকেই এখন কম্পিউটারে আলাদাভাবে গান জমা করে হার্ডডিস্কের গিগাবাইট নষ্ট করতে চান না। পছন্দের কোনো গান শুনতে সার্চ দেন ইউটিউবে। সিনেমার ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। একই ভাবে সংবাদ, বিনোদন সবকিছুর ক্ষেত্রেই আলাদা অবস্থান করে নিয়েছে ইউটিউব। 



এবার জেনে নেয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং এই সাইটটির অজানা কিছু তথ্য।
১.২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা শুরু করে ইউটিউব। তিন প্রতিষ্ঠাতা শ্যাদ হার্লে, স্টিভেন চ্যান ও জাওয়াদ করিম। তিনজনই একসাথে কাজ করতেন অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম পেপ্যালে। কিন্তু ঝামেলা বাঁধে যখন পেপ্যালকে কিনে নেয় অনলাইনে নিলাম ওয়েবসাইট ইবে। তিনজনই চাকরি হারান। চাকরি যাওয়ার পর তাঁরা ভাবতে থাকেন নতুন কী করা যায়। এই সময় তাঁদের মাথায় আসে ইউটিউবের আইডিয়া। সেটা নিয়েই মাঠে নামেন তাঁরা।

২. ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাওয়ান করিম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। বাংলাদেশি বাবা ও জার্মান মায়ের সন্তান জাওয়াদের জন্ম জার্মানিতে। যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া শেষে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন সেখানে। ইউটিউবে প্রথম ভিডিওটি আপলোড করেন জাওয়াদ নিজেই। মি অ্যাট দ্য জু (Me at the Zoo) শিরোনামের এই ভিডিওতে দেখা যায় জাওয়াদের চিড়িয়াখানা ভ্রমণের খানিক অভিজ্ঞতা। মাত্র ১৯ সেকেন্ডের এই ভিডিও এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ২৩ মিলিয়ন বার। প্রথম ভিডিও বলে কথা।

৩.সকলের কাছে ভিডিও শেয়ারিং সাইট হিসেবে ইউটিউব জনপ্রিয় হলেও শুরুতে কিন্তু এমন হওয়ার কথা ছিল না। তিন উদ্যোক্তা একটি অনলাইন ভিডিও ডেটিং সাইট বানাতে চেয়েছিলেন। যেখানে একজন ব্যবহারকারী নিজের সম্পর্কে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারবেন, একই সাথে এ রকম অসংখ্য ভিডিও থেকে খুঁজে নিতে পারবেন নিজের পছন্দের মানুষটিকে।

৪.অ্যালেক্সা রেটিং অনুযায়ী বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভিজিট করা ওয়েবসাইটের তালিকায় ইউটিউবের অবস্থান তৃতীয়। ইউটিউবের উপরে থাকা দুটি ওয়েবসাইট যথাক্রমে ফেসবুক ও গুগল। তবে মজার ব্যাপার ইউটিউব কোনো সার্চ ইঞ্জিন না হওয়া সত্ত্বেও এখানে যতবেশি ‘সার্চ’ করা হয়ে থাকে তা বিং, আস্কডটকম ও ইয়াহুর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মিলিত সার্চের চাইতে অনেক বেশি। সার্চের পরিমাণ হিসাব করলে গুগলের পরই ইউটিউবের অবস্থান।

৫.ইউটিউবের বিশালতা বোঝানো যেতে পারে একটি ছোট পরিসংখ্যান দিয়ে। প্রতি সেকেন্ডে ইউটিউবে আপলোড হচ্ছে প্রায় দেড় ঘণ্টার সমপরিমাণ ভিডিও। আর একটু বড় করে বললে প্রতি মিনিটে প্রায় ১০০ ঘণ্টা অথবা প্রতি ঘণ্টায় ২৫০ দিনের সমপরিমাণ। বছর শেষে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮ শতাব্দীকাল। তাই কেউ যদি ইউটিউবের সব ভিডিও দেখে ফেলার কোনো পরিকল্পনা নিয়ে থাকে। তবে মাথা থেকে সে ভূত নামিয়ে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

৬.ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিওটি দক্ষিণ কোরিয়ান সংগীতশিল্পী সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ গানের মিউজিক ভিডিও। ২০০ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে ভিডিওটি। এর আগে এই অবস্থান ছিল কানাডিয়ান পপ শিল্পী জাস্টিন বিবারের দখলে। ‘বেবি’ শিরোনামের তাঁর গানটি এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ১১৬ কোটি বার।

৭.আপনার কাছে যদি পর্যাপ্ত অবসর থাকে তবে দেখে ফেলতে পারেন ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি ব্যাপ্তির ভিডিওটি। এক/দুই দিনে কিন্তু হবে না, গুনে গুনে ২৫ দিন লাগবে পুরো ভিডিও দেখে শেষ করতে। ৫৯৬ ঘণ্টা ৩১ মিনিট ২০ সেকেন্ডের এই ভিডিওটি বানিয়েছেন জোনাথান হেনড্রিক নামের একজন অ্যাপস ডেভেলপার। কী আছে এই অতিশয় লম্বা ভিডিওতে? জানতে সময় করে বসে পড়ুন একদিন।

৮.ইউটিউব কিন্তু এখন আর নিছক বিনোদনের কোনো সাইট নয়। জীবিকা হিসেবে অনেকেই ‘ইউটিউবার’ পেশাকে বেছে নিচ্ছেন। বিচিত্র ধরনের ভিডিও নির্মাণ ও আপলোডের মাধ্যমেই আয় করা সম্ভব ইউটিউব থেকে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে সারা পৃথিবীর প্রায় ৩০টি দেশের অন্তত ১০ লাখ ‘ইউটিউবার’ আয় করছেন শুধু ইউটিউবে সক্রিয় থেকে, আর এই ১০ লখের প্রায় অর্ধেকেরই একমাত্র পেশা এটি। বলাবাহুল্য, এই সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

৯.প্রতিবছর এপ্রিল ফুল পালন করে ইউটিউব। ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন রকম আয়োজন করে তারা। ২০০৯ সালের পহেলা এপ্রিলের কথাই ধরা যাক। ইউটিউব সেদিন পুরো ওয়েবসাইটটিকেই উল্টো করে দিয়েছিল। ভিডিও দেখতে গিয়ে বেশ ঘাম ছুটে গিয়েছিল সবার।

১০.ইউটিউব প্রতিষ্ঠার মাত্র এক বছরের মাথায় টেক জায়ান্ট গুগল কিনে নিয়েছিল ইউটিউবকে। আর এ জন্য গুগলকে গুনতে হয়েছিল ১৬৫ কোটি ডলার। ইউটিউবকে কিনে গুগল অবশ্যই ভুল করেনি। শুধু ২০১৩ সালেই ইউটিউব থেকে গুগল আয় করে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার। 

Monday, April 13, 2015

বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায়



দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এ মৌসুমে । আর বজ্রপাতের কারণে এ সময় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ লেখায় দেওয়া হলো কয়েকটি উপায়, যা বজ্রপাত থেকে বাঁচতে সহায়ক হবে। এক নিবন্ধে বিষয়টি জানিয়েছে উইকিহাউ। 
১. দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নিন ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে থাকা যাবে না। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে।
২. উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুৎ লাইন থেকে দূরে থাকুন কোথাও বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব
স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।
৩. জানালা থেকে দূরে থাকুন বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।
৪. ধাতব বস্তু স্পর্শ করবেন না বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।
৫. বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র থেকে সাবধান বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।
৬. গাড়ির ভেতর থাকলে… বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
৭. খোলা ও উঁচু জায়গা থেকে সাবধান এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।
৮. পানি থেকে সরুন বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৯. পরস্পর দূরে থাকুন কয়েকজন মিলে খোলা কোনো স্থানে থাকাকালীন যদি বজ্রপাত শুরু হয় তাহলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কোনো
বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
১০. নিচু হয়ে বসুন যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
১১. বজ্রপাতের আগ মুহূর্তের লক্ষণ জানুন আপনার উপরে বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত
হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।
১২. রবারের বুট পরুন বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।
১৩. বাড়ি সুরক্ষিত করুন আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে
হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৪. বজ্রপাতে আহত হলে বজ্রপাতের সময় আশপাশের মানুষের খবর রাখুন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। একই সঙ্গে এ সময় বজ্রাহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখুন।

Wednesday, April 8, 2015

Cell Phone use may lead to brain cancer or other health problems.



The longer someone talks over the phone – in terms of hours and years – the more likely is he/she to develop glioma, a deadly form of brain cancer or others health problems, says a new study.
Brain tumour rates were three times more among people, who spoke on cell or cordless phones after more than 25 years than those who did not use them, the findings showed.
“The risk is three times higher after 25 years of use. We can see this clearly,” Lennart Hardell, lead researcher and oncologist from University Hospital in Orebro in Sweden was quoted by Daily Mail as saying.
Swedes who talked on cell phones for over 25 years had three times the risk of one type of brain cancer, compared with people who used those phones for under a year.
For the study, Lennart Hardell and his colleague Michael Carlberg matched 1,380 patients with malignant brain tumours to people without such tumours.
They also compared their phone use.
People who reported using cordless or mobile phones for 20 to 25 years had higher risk of being diagnosed with glioma as compared with those who reported using them for less than a year, the study found.
However, no link was found between wireless phones and malignant brain tumours besides glioma, pointed out the study.
A World Health Organization (WHO) panel of 31 scientists from 14 countries classified mobile phones as ‘possibly carcinogenic’ in 2011.
The study appeared in the journal Pathophysiology.
Why is there concern that cell phones may cause cancer or other health problems?
There are three main reasons why people are concerned that cell phones (also known as “wireless” or “mobile” telephones) might have the potential to cause certain types of cancer or other health problems:
  • Cell phones emit radiofrequency energy (radio waves), a form of non-ionizing radiation. Tissues nearest to where the phone is held can absorb this energy.
  • The number of cell phone users has increased rapidly. As of 2010, there were more than 303 million subscribers to cell phone service in the United States, according to the Cellular Telecommunications and Internet Association. This is a nearly threefold increase from the 110 million users in 2000. Globally, the number of cell phone subscriptions is estimated by the International Telecommunications Union to be 5 billion.
  • Over time, the number of cell phone calls per day, the length of each call, and the amount of time people use cell phones have increased. Cell phone technology has also undergone substantial changes.
- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/298#sthash.gnLOZQlW.dpuf

Wednesday, February 25, 2015

নষ্ট মেমরি কার্ড ঠিক করতে যা করবেন



মেমরি কার্ড বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের স্মৃতি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে। অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব।  যেমন- ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করে: মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকে রিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে। আর এ জন্য আপনাকে প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার আপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন।  কমান্ড প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন।  এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ।  কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন। এখানে convertlostchainsto files বার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকেFATনির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না। 

Saturday, December 13, 2014

অস্তিত্ব থাকবে না পুরুষের



মাতৃগর্ভে ছেলে নাকি মেয়ে শিশু জন্ম নেবে তা নির্ভর করে পিতা-মাতার ক্রোমোজোমের উপর। ক্রোমোজোমকে বলা হয় বংশগতির ভৌত ভিত্তি। এ ক্ষেত্রে স্ত্রী সূচক ক্রোমোজোমের নাম হল এক্স এবং পুরুষ সূচক ওয়াই।

সম্প্রতি এক গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, পুরুষের (পিতার) রক্তকোষ থেকে ওয়াই ক্রোমোজোম ক্রমে হারিয়ে যেতে পারে। এর পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ ধূমপান। শুধু ওয়াই ক্রোমোজোমই নয়, সাধারণভাবে পুরো ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিউ এসিড (ডিএনএ) এর ক্ষতি করছে ধূমপান।

সুইডেনের গবেষকেরা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছেন। ছয় হাজারের বেশি পুরুষের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখেছেন তারা। সাম্প্রতিক গবেষণাসংক্রান্ত এ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স সাময়িকীতে।

ওই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, পুরুষ যত বেশি ধূমপান করেন ততই তাদের রক্তকোষ থেকে ওয়াই ক্রোমোজোম হারিয়ে যেতে শুরু করে। কিন্তু যারা ধূমপান ছেড়ে দেন, তাদের ক্ষেত্রে আবারও ওয়াই ক্রোমোজোম ফিরে আসতে থাকে। এ ছাড়া যেসব পুরুষের রক্তকোষের ওয়াই ক্রোমোজোম হারিয়ে যায়, তাদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

সুইডেনের গবেষকেরা বলছেন, অধূমপায়ী পুরুষের চেয়ে ধূমপায়ী পুরুষের ক্রোমোজোম তিনগুণ দ্রুত হারিয়ে যায়। ওয়াই ক্রোমোজোম হারানোর সঙ্গে মানুষের আয়ু কমার সম্পর্ক রয়েছে বলেও প্রমাণ পেয়েছেন তারা। গবেষকেরা দাবি করছেন, তাদের এ গবেষণা ধূমপানে নারীর তুলনায় পুরুষের মৃত্যুহার বেশি হওয়ার কারণ জানতে সাহায্য করবে।

সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক লার্স ফর্সবার্গের নেতৃত্বে এ গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, আমাদের এ আবিষ্কার ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগাবে।
প্রসঙ্গত, বংশগতি বিদ্যায় ওয়াই ক্রোমোজোমের উপস্থিতির কারণেই একজন পুরুষ বলে নির্ধারিত হন। ক্রোমোজোমের কাজ হলো বাবা-মার কাছ থেকে জিন সন্তান সন্ততিতে বহন করে নিয়ে যাওয়া। মানুষের চোখের রং, চুলের প্রকৃতি, চামড়ার গঠন ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোম কর্তৃক বাহিত হয়ে বংশগতির ধারা অক্ষুণ্ণ রাখে।

নির্দিষ্ট প্রজাতির জীবের কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা নির্দিষ্ট। প্রতিটি ক্রোমোজোম বহুসংখ্যক জিন দ্বারা গঠিত। নারীর দুটি ক্রোমোজোমই এক্স আর পুরুষের ক্রোমোজোম এক্স ও ওয়াই।

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/details.php?id=30868&page=8#sthash.wULvDJa7.dpuf

যে মাসটি ১৯ দিনে!



মাত্র ১৯ দিনেই এক মাস পূর্ণ হয়, এ কথা শুনলে যে কেউ চোখ কপালে তুলবেন। কিন্তু ঘটনা যে সত্যি। পলাশি যুদ্ধের ৫ বছর আগে অর্থাৎ ১৭৫২ সালে ফিওে গেলেই এর প্রমাণ পাওয়া যাবে। কারণ ১৭৫২ সালের সেপ্টেম্বর মাসটি ছিল ১৯ দিনের।

১৭৫২ সালের ক্যালেন্ডারে কিন্তু এটাই রয়েছে। ১৭৫২ সালে সেপ্টেম্বর মাস ছিল ১৯ দিনের। সে বছরের ইংল্যান্ডে জুলিয়ান ক্যালেন্ডার প্রচলিত ছিল। জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এক বছর ধরা হত ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টাকে। অন্যদিকে, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডকে ধরা হয় এক বছর।

ইউরোপের অন্যান্য দেশে ১৭৫২ সালের আগেই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার-এর প্রচলন শুরু হয়। কিন্তু ইংল্যান্ডে তখনো জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হতো। এর ফলে ইংল্যান্ডের সাধারণ মানুষ আন্তর্জাতিক বিষয়ে খবরাখবরে তারিখের বিভ্রান্তির শিকার হতেন বলে জানা যায়।

অবশেষে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে জুলিয়ান ক্যালেন্ডার সংস্কার করে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণের সিদ্ধান্ত নেয়। অনেকেই এ সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে দ্বিমত পোষণ করেন। কিন্তু পরে আন্তর্জাতিক সুবিধের কথা চিন্তা করে সকলেই নয়া তারিখসূচি মেনে নেন। হিসেব করে দেখা যায়, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ইংল্যান্ড প্রায় ১১ দিন পিছিয়ে ছিল।

এখন এর সমাধান কী? শেষ পর্যন্ত ২ সেপ্টেম্বরের পর জুলিয়ান ক্যালেন্ডার বর্জন করা হয়, ৩ সেপ্টেম্বরকে ৩+১১ অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর হিসেব করার জন্য সকলকে নির্দেশ দেয়া হয়। দোসরা সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডের বাসিন্দারা সমস্ত দপ্তরের কাজে ২ সেপ্টেম্বর তারিখটি ব্যবহার করেন। কিন্তু ওই দিন রাতে, অর্থাৎ ২ সেপ্টেম্বর রাতে ঘুমোতে গেলে, তাদের ঘুম ভাঙে ১৪ সেপ্টেম্বরে।

মাত্র এক রাতের ব্যবধানে ১১টি দিন হারিয়ে যায় ইংল্যান্ডের ইতিহাস থেকে। মজার বিষয়, সে বছর ৩-১৩ সেপ্টেম্বর যাদের জন্ম হয় তারা আর জন্মদিন সেলিব্রেট করতে পারলেন না। 

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/details.php?id=30890&page=8#sthash.hHRQpGZs.dpuf

প্যাটার্ন লক হয়ে গেছে ,ফ্যাক্টরি রিসেট ছাড়াই লক খুলুন(টিউট্ররিয়ালসহ)



এন্ড্রয়েড প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীকে অনেক গুলো নিরাপত্তা স্তরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন রকমের তথ্য নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে। লক স্ক্রিন থেকে শুরু করে প্রতিটি অ্যাপলিকেশনের জন্যেও ইচ্ছে করলে একজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম নিরাপত্তা স্তর। সাধারণ লক স্ক্রিনের নিরাপত্তায় অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তবে নিশ্চয়ই আপনি এতদিনে নিরাপত্তার জন্য লক স্ক্রিনের সিকিউরিটি লেয়ার ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন রকম ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে লক স্ক্রিনের এই সিকিউরিটি লেয়ারে অ্যান্ড্রয়েড এনেছে বিভিন্ন ভ্যারিয়েশন। অক্ষর, ক্রমিক সংখ্যা এবং প্যাটার্ন – রাখা হয়েছে তিন রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে এগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘প্যাটার্ন লক’, কেননা এতে করে সহজে আঙ্গুল না উঠিয়ে স্মার্টফোনটিকে আনলক করে ফেলা যায়। কিন্তু যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে আপনার ডিফাইন করা প্যাটার্ন লকটি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে কি করবেন? চিন্তার কারণ নেই, আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা তাই জানার চেষ্টা করব।
আজকের টিউটোরিয়ালটি আমরা দুই ভাগে ভাগ করেছি। এগুলো হচ্ছে,
১। বেসিক লেভেলঃ এই পদ্ধতিটি সবাই অনুসরণ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এখনও ফ্যামিলিয়ার না হয়ে থাকেন তাহলেও।
২। অ্যাডভান্স লেভেল; এই পদ্ধতিটি অ্যাপলাই করার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু অ্যাডভান্স বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, তবে কঠিন কিছুই না।
তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।
বেসিক লেভেলঃ
কিছু কিছু স্মার্টফোন লক করা অবস্থায় ফিজিক্যাল আনলক হার্ডওয়্যার বাটন চাপ দিলে প্রথমে স্লাইড লক স্ক্রিনে নিয়ে যায় আবার কিছু কিছু সরাসরি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে নিয়ে যায়, যদিও এই প্রক্রিয়াটি পুরোটাই ‘সেটিংস’ এর নির্ভর করে। যাই হোক, ধরুন আপনি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে আছেন। বার বার ভুল প্যাটার্ন কী দেয়ার পর আপনাকে কিছুটা সময় (৩০ সেকেন্ডের মত) অপেক্ষা করতে বলবে। নিচের স্ক্রিন শটটি দেখুন।





এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি আপনার ‘প্যাটার্ন লক’ ভুলে গিয়েছেন তাই অপেক্ষা করে লাভ হচ্ছেনা। তাই, ‘Forgot pattern” অপশন সিলেক্ট করুন। নিচের মত স্ক্রিন দেখতে পাবেন, রম বা থিম ভেদে স্ক্রিনের ইন্টারফেস সামান্য পরিবর্তিত থাকতেই পারে তবে মূল বিষয়গুলো বদলাবে না।
 





এরপর ইউজার নেমের স্থানে আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ইমেইল ঠিকানা লিখুন যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করেছিলেন, এবং পাসওয়ার্ডের স্থানে ইমেইলের পাসওয়ার্ডটি দিন। সঠিক তথ্য প্রদানের পর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার তথ্য চেক করবে এবং সঠিক হলে আপনাকে নতুন প্যাটার্ন ড্র করার জন্য বলবে। প্যাটার্নটি একবার ড্র করার পর কনফারমেশনের জন্য আপনাকে আবারও একবার ড্র করতে বলবে। ব্যাস কাজ শেষ!!
অসুবিধা সমূহঃ
১। অনেকেই স্মার্টফোনের সাথে এখনও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ইন্টিগ্রেটেড করেন না, হয়ত বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। অথবা, একবার জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরে এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান। এরকম হলে এই পদ্ধতিটি কাজে আসবে না।
২। আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আমি অফলাইনে এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
একটি সিকিউরিটি ট্রিকসঃ অনেক স্মার্টফোনেই ডিফল্ট ভাবে ইন্সট্যান্ট লক অ্যাকটিভ করা থাকেনা, একটি নির্দিষ্ট সময় সেট করা থাকে। অর্থাৎ, আপনি লক বাটন প্রেস করলেই আপনার স্মার্টফোনটি ইন্সট্যান্ট লক হবেনা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনি লক বাটন প্রেস করলে আর আপনাকে লক কোড/প্যাটার্ন ব্যবহার করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছে করলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ‘ইন্সট্যান্ট লক’ অ্যাকটিভ করে রাখতে পারেন। এই সেটিংসের জন্য যা করতে হবে,
■  মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
■  সেটিংসে ট্যাপ করুন।
■  লোকেশন এবং সিকিউরিটি অথবা শুধু ‘সিকিউরিটি’ তে ট্যাপ করুন।
■  সিকিউরিটি লক টাইমার এবং ইন্সট্যান্ট লক সেটিং প্রয়োজন মত নির্ধারণ করুন।
স্মার্টফোন ভেদে এই নির্দেশনা সামান্য ভিন্ন হতে পারে।
উপরের পদ্ধতি কাজ না করলে আরও একটি বেসিক পদ্ধতিতে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আনলক করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আপনার স্মার্টফোনটির রিকোভারীতে গিয়ে হার্ড রিসেট করতে হবে। হার্ড রিসেট করার জন্য আপনার স্মার্টফোনের ভলিয়্যুম আপ অথবা ডাউন (একেক স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একেক রকম) এবং লক বাটন একসাথে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ‘রিকভারী’ স্ক্রিন এলে হার্ড রিসেট করে ফেলুন।
অসুবিধাঃ আপনার স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে থাকা ডকুমেন্টস, কন্টাক্টস এবং ম্যাসেজ মুছে যাবে।
অ্যাডভান্স লেভেল
আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, ‘বেসিক’ পদ্ধতিতে কাজ হলে ‘অ্যাডভান্স’ পদ্ধতি কেন? কেননা, উপরের দুটি পদ্ধতিরই বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এজন্যেই আমরা অ্যাডভান্স লেভেল ব্যবহার করব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই পদ্ধতিকে আমি অ্যাডভান্স লেভেল বলেলেও মূলত কাজ মোটামুটি সহজই। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার সময় আমার স্মার্টফোনটি রুটেড ছিল এবং "কাস্টম রিকভারীতে ছিল তবে রুটেড নয়" – এরকম স্মার্টফোনেও কাজ করবে বলে আশা করছি।
সতর্কতাঃ যদিও আমতা ইতোমধ্যে চেষ্টা করে সফল হয়েছি এবং কোন রকম সমস্যার সম্মুখীন হইনি তবুও এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কেউ যদি কোন রকমের ক্ষতির সম্মুখীন হন তবে এর জন্য eurobdnews.com এবং আমি কোন ভাবেই দায়ী থাকবোনা।
এই পদ্ধতির জন্য আপনাকে ‘Aroma File Manager’ ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করতে হবে। আপনি  এখান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
চলুন পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেয়া যাকঃ
আমি ধরে নিচ্ছি আপনার স্মার্টফোনটিতে কাস্টম রিকভারী দেয়া আছে এবং আপনি প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন।
১। ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করুন, এক্সট্র্যাক্ট করবেন না।
১। স্মার্টফোনের মেমরী কার্ড খুলে মেমরী কার্ডের সাহায্যে অ্যারোমা ফাইল ম্যানেজারটি মেমরী কার্ডে প্রবেশ করান। মেমরী কার্ডের কোন ফোল্ডারে রাখবেন না, ফাইলটি মেমরী কার্ডের রুটে রাখুন।
২। আপনার ফোনটি রিকভারীতে রিবুট করুন।
৩। CWM এর ক্ষেত্রে, সবগুলো পার্টিশন মাউন্ট করুন, এমনকি আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে সেটিও মাউন্ট করুন। এবং এরপর ফাইলম্যানেজারটি ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করার সাথে সাথে দেখবেন ফাইল ম্যানেজারের একটি গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস চলে এসেছে।
৪। এখন, /data/system – এ প্রবেশ করুন। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে /sd-ext/system – এ প্রবেশ করুন।
৫। আপনি একটি gesture.key নামের ফাইল দেখতে পারবেন, মুছে দিন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড মুছে দিতে চান তবে password.key মুছে দিন। ব্যাস হয়ে গেল।
খেয়াল করুন, ৩ নম্বর প্রক্রিয়া থেকে TWRP রিকভারীর ক্ষেত্রেও একই হবে। আর স্টক রিকভারীতে যেহেতু মাউন্ট অপশন থাকেনা তাই সরাসরি ফাইলম্যানেজারটি রিকভারী থেকে ফ্ল্যাশ করে ৪ এবং ৫ নম্বর প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।


- See more at: http://eurobdnews.com/science-it-news-of-bangladesh/2014/12/11/90104#sthash.wsDzrp0m.dpuf

Wednesday, December 3, 2014

Sunday, November 30, 2014

Ten World Famous Most Beautiful Mosques


Mosque (Masjid) is a Holy place for the Muslims where is love for all the followers of Islam. It is the place where all the Muslims of the community come together and have their prayers. Mosques or Masjids are excellent examples of excellent architecture of Islam and Muslims.
Here are ten awesome, beautiful mosques from various countries around the world that’ll leave you breathless:

01.  Al Haram Mosque – Macca, Saudi Arabia

The Qur’an said that this was the first house built for humanity to love Allah. The most famous monument in the world, Al Haram mosque or “Grand Mosque” is situated in the city of Mecca, Saudi Arabia. It is the largest mosque in the world and surrounds one of Islam’s holiest places, the Kaaba.
The mosque is also known as the greatest Mosque. Current structure covers an area of 400,800 square meters (99.0 acres), including outdoor and indoor praying spaces and can accommodate up to 4 million people during the period of the Hajj, one of the largest annual worship of the Muslim in the world.

02.  Al-Masjid an-Nabawi – Medina, Saudi Arabia

Al Nabawi Mosque, often called the Prophet’s Mosque, is a mosque built by the Prophet Mohammad (peace and blessings of Allah be upon him) located in the city of Medina. It is the second holiest site in Islam (the first being the Masjid al-Haram in Mecca). It was the second mosque built in history and is now one of the largest mosques in the world after the al-Haram mosque in Mecca.
One of the most important place of this mosque is Green Dome (the center of the mosque), where the tomb of the Prophet Mohammad (peace and blessings of Allah be upon him) is located. In 1279 AD, a wooden cupola was built over the tomb which was later rebuilt and renovated multiple times in late 15th century and once in 1817. The dome was first painted green in 1837, and later became known as the Green Dome.

03.  Al Aqsa Mosque – Jerusalem, Palestine

Al-Aqsa Mosque also known as Al-Aqsa and Bayt al-Muqaddas, is the third holiest site in Islam and an Islamic shrine located in the Old City of Jerusalem. In the mosque itself is part of Al-Haram ash-Sharif or “Sacred Noble Sanctuary” (together with the Dome of the Rock), a site which is also known as Temple Mount as the holiest site in Judaism, because it is believed to be The Temple of Jerusalem once stood.
Muslims believe that the Prophet Mohammad (peace and blessings of Allah be upon him) was transported from the Sacred Mosque in Mecca to the Al-Aqsa Mosque during the Night Journey. Islamic tradition states that Prophet Mohammad (peace and blessings of Allah be upon him) led prayers toward this mosque until the seventeenth month after the emigration, when Allah ordered him to turn to the Kaaba.

04.  Hassan II Mosque – Morocco

The Grande Mosquée Hassan II located in Casablanca, Morocco. It is the largest mosque in the country and the 7th largest in the world. Its minaret is the world’s tallest at 210 metres (689 ft). It was completed in 1993. The minaret is 60 stories high topped by a laser, the light from which is directed towards Mecca.
The mosque stands on a promontory looking out to the Atlantic Ocean, the sea bed being visible through the glass floor of the building’s hall. The walls are of hand-crafted marble and the roof is retractable. A maximum of 105,000 worshippers can gather together for prayer: 25,000 inside the mosque hall and another 80,000 on the mosques outside grounds.

05.  Sultan Omar Ali Saifuddin Mosque – Brunei

Sultan Omar Ali Saifuddien Mosque is a royal Islamic mosque located in Bandar Seri Begawan, the capital of the Sultanate of Brunei. The mosque considered one of the most beautiful mosques in the Asia Pacific and a major landmark and tourist attraction of Brunei. The building was completed in 1958 and is an example of modern Islamic architecture.
The mosque is built in an artificial lagoon on the banks of the Brunei River at Kampong Ayer, the “village in the water”. It has marble minarets and golden domes with courtyards and lush gardens full of fountains. The mosque is surrounded by a large number of trees and floral gardens which in Islam symbolizes heaven. The mosque unites Mughal architecture and Italian styles.

06.  Zahir Mosque – Kedah, Malaysia

The Zahir Mosque is Kedah’s state mosque. It is located in the heart of Alor Star, the state capital of Kedah, Malaysia. It is one of the grandest and oldest mosques in Malaysia. The mosque was built in 1912, funded by Tunku Mahmud, son of the Sultan Tajuddin Mukarram Shah.
The architecture from the mosque inspired by AZIZI Mosque in the city of Langkat in north Sumatra, Indonesia.The mosque was founded with five large domes symbolizing the five main principles of Islam. The state’s Quran reading competition is held annually within the premises of the mosque. This mosque has been voted the top 10 most beautiful mosques in the world.

07.  Faisal Mosque Islamabad – Pakistan

Faisal Mosque in Islamabad is the biggest mosque in south east and southern Asia and the fourth largest mosque in the world. It was the largest mosque in the world of 1986-1993 before defeated measure by the completion of the Mosque of Hassan II in Casablanca, Morocco and after the expansion of Masjid Al-Haram (Grand Mosque) of Mecca and the Al-Masjid Al-Nabawi (Prophet’s (peace and blessings of Allah be upon him) Mosque) in Medina, Saudi Arabia in the 1990s.

08.  Taj ul Mosque – Bhopal, India

Taj-ul-Masajid literally means “The Crown of Mosques” situated in Bhopal, India. The mosque is also used as a Islamic school during the day time. It is one of the largest mosque in asia. The mosque has a pink facade topped by two 18-storey high octagonal minarets with marble domes.
The mosque also has three huge bulbous domes, an impressive main hallway with attractive pillars and marble flooring resembling Mughal architecture the likes of Jama Masjid in Delhi and the huge Badshahi Mosque of Lahore. It has a courtyard with a large tank in the centre. It has a double-storeyed gateway with four recessed archways and nine cusped multifold openings in the main prayer hall.

09.  Badshahi Mosque of Lahore – Pakistan

The Badshahi Mosque or the ‘Royal Mosque’ in Lahore, commissioned by the sixth Mughal Emperor Aurangzeb in 1671 and completed in 1673, is the second largest mosque in Pakistan and South Asia and the fifth largest mosque in the world.
Epitomising the beauty, passion and grandeur of the Mughal era, it is Lahore’s most famous landmark and a major tourist attraction. Capable of accommodating 55,000 worshippers in its main prayer hall and a further 95,000 in its courtyard and porticoes, it remained the largest mosque in the world from 1673 to 1986 (a period of 313 years).

10.  Sultan Mosque, Singapore

Sultan Mosque, located at Muscat Street and North Bridge Road in Kampong Glam Rochor District in Singapore is still considered one of the most significant mosque in Singapore. Sultan mosque has stayed essentially unchanged since it was built, only with improvements made to the main hall in 1960 and annex added in 1993. It set as a national monument on March 14th 1975.