Sunday, January 24, 2016

ফ্যাক্টরি রিসেট বৃত্তান্ত

ফ্যাক্টরি রিসেটকে অনেকে মাস্টার রিসেটও বলে থাকেন। এটি একটি প্রক্রিয়ার নাম যার মাধ্যমে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের মূল অরিজিনাল সিস্টেমটি থেকে পরবর্তী সময়ে ব্যবহারকারীর মাধ্যমে যে ডাটাগুলো যোগ হয়েছে সেগুলো মুছে সিস্টেমটিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। সহজ ভাবে বললে, ফ্যাক্টোরি রিসেট করলে আপনি প্রথম দিন স্মার্টফোনটি কিনে এনে অন করার পর যে অবস্থাটিতে পেয়েছিলেন আপনার ডিভাইস সেই অবস্থাতেই ফিরে যাবে আপনার ডিভাইসটি।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন 'ফ্যাক্টরি রিসেট' সম্পর্কে। এবার চলুন, কীভাবে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে হয় শিখে নেই।

শুরু করার পূর্বে

মনে রাখবেন, ফ্যাক্টরি রিসেট করার পূর্ব আপনার গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য বা ডাটা ব্যাক-আপ নিয়ে রাখবেন। কেননা, এটি স্মার্টফোনের ইন্টার্নাল স্টোরেজের পুরোটাই মুছে ফেলে ফ্যাক্টরি রিসেটের এই প্রক্রিয়া। তবে হ্যাঁ, এক্সটার্নাল এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো থেকে যাবে তাই আপনি চাইলে এসডি কার্ডে থাকা তথ্যগুলো রেখেও দিতে পারেন। তবে, সাবধানতার খাতিরে হয় সকল তথ্য ব্যাক-আপ করে রাখুন, নতুবা ফ্যাক্টরি রিসেটের পূর্বে মেমরি কার্ডটি খুলে রেখে দিন।
চলুন, এবার তাহলে শুরু করা যাক...।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে




ফ্যাক্টরি রিসেট মূলত দুই ভাবে দেয়া যায়। একটি হচ্ছে, 'সফটওয়্যারের মাধ্যমে' এবং অন্যটি 'হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে'। প্রথমে আমরা সফটওয়্যারের মাধ্যমে কীভাবে দিতে হয় তাই জানবো।
সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াটা তুলনামূলক ভাবে সহজ। এর জন্য আপনাকে যেতে হবে Settings > Backup and Reset > Factory Data Reset অপশনটিতে। প্রায় সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে এভাবেই ফ্যাক্টরি রিসেট করা যাবে।

ফ্যাক্টরি রিসেট সিলেক্ট করার পর আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ড (যদি থাকে) প্রদানের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করতে হবে। পাসওয়ার্ড দেয়ার পর আপনার স্মার্টফোনটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে সমগ্র প্রসেস শেষ করে আবার চালু হয়ে যাবে। কিছুক্ষণ সময় লাগবে এই পুরো প্রসেসটি সম্পন্ন হতে। 

হার্ডওয়্যারের মাধ্যমে




ফিজিক্যাল বাটনের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়াকে অনেক সময় হার্ড রিসেটও বলে থাকে। ধরুন, অনেক সময় হয়তো আপনি আপনার স্মার্টফোনটি চালু করতে পারছেন না ফলে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ফ্যাক্টরি রিসেট করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে হার্ড রিসেটের বিকল্প নেই।
হার্ড রিসেটের জন্য আপনাকে যা করতে হবে, স্মার্টফোনটি বন্ধ থাকা অবস্থায় প্রথমে ভল্যিউম ডাউন এবং পাওয়ার কী ২-৩ সেকেন্ডের জন্য একসাথে প্রেস করে ধরে রাখুন। যতক্ষণ না পর্যন্ত ডিভাইসের বুট মেন্যু দেখতে পাবেন ততক্ষণ পর্যন্ত ধরে রাখুন। বুট মেন্যু দেখতে পেলে সেখান থেকে 'Recovery' অপশন খুঁজে বের করে সিলেক্ট করুন। আপনি একটি লোগো দেখতে পাবেন। এবার, ভলিউম আপ কী ১০ সেকেন্ডের জন্য ধরে রাখুন এবং এরপর খুব দ্রুত পাওয়ার বাটন একবার প্রেস করে রিলিজ করে দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে নতুন একটি মেন্যু দেখতে পাবেন (Recovery Menu) যেখানে Factory Reset বা Factory Hard Reset অপশনটি দেখতে পাবেন। এরপর ফ্যাক্টোরি রিসেট হতে থাকবে এবং এতে কিছুটা সময় লাগবে। অপেক্ষা করুন। ব্যাস হয়ে গেল।

Saturday, January 23, 2016

চিরতরে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করবেন যেভাবে



আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়। অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।

১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা,

২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে। অথবা,

৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক ব্যথা করবে না। 

Wednesday, January 20, 2016

জাল দলিল চেনার ৮ উপায়



জমি কিনতে যাচ্ছেন? কিংবা বাড়ি বা অফিস? যেটাই করুন না কেন, আপনার দলিল যদি জাল বা নকল হয় তাহলে আপনি যে মহা বিপদে পড়বেন সে কথা বলাই যায়। তাই কোন জিনিস কেনা বা ভাড়া নেয়ার আগে অবশ্যই দলিলটি যাচাই করে নেবেন। এক্ষেত্রে জাল দলিল চেনার কিছু উপায় যদি জানা থাকে তাহলে ওই মুহুর্তে ভালো কাজে দেবে।

জাল দলিল চেনার ৮টি উপায়:
১। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষণ করা দলিলের সাথে সাল মিলিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্টভাবে দরখাস্ত করতে হবে। এতে দলিলটির যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের প্রকৃতি অনুযায়ী চারটি রেজিস্ট্রার বা ভলিউমে সংরক্ষিত থাকে।

২। বিক্রেতার কাছ থেকে সব দলিল, বিশেষ করে ভায়া দলিল চেয়ে নিতে হবে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে জানতে হবে সব দলিলের ক্রমিক নম্বর, দলিল নম্বর ঠিক আছে কি না।

৩। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে জমির মিউটেশন বা নামজারি সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে। নামজারিতে ধারাবাহিকতা ঠিক আছে কি না, পর্যবেক্ষণ করুন। যদি দেখা যায়, সিএস জরিপের সঙ্গে বিক্রেতার খতিয়ানের কোনো গরমিল থাকলে ধরে নিতে হতে সমস্যা আছে।

৪। দলিল সম্পাদনের সময় ব্যবহৃত স্ট্যাম্পের পেছনে কোন ভেন্ডার থেকে স্ট্যাম্প কেনা হয়েছে এবং কার নামে কেনা হয়েছে খেয়াল রাখুন। প্রতিটি স্ট্যাম্পের পেছনে একটি ক্রমিক নম্বর উল্লেখ থাকে। এ নম্বরটি ঠিক আছে কি না, প্রয়োজনে স্ট্যাম্প বিক্রেতার সঙ্গে দেখা করে যাচাই করে নিন।

৫। একাধিক মালিকের ক্ষেত্রে সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মূল মালিক কে, তা নির্ণয় করতে হবে। ভূমি অফিস থেকে বিভিন্ন সিল পরীক্ষা করেও জালিয়াতি নির্ণয় করা যায়।

৬। অনেক সময় স্বাক্ষর জালিয়াতি করে দলিলদাতা বা গ্রহীতার সাজা হয়। এ ক্ষেত্রে স্বাক্ষর বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে স্বাক্ষরের সত্যতা যাচাই করিয়ে নেওয়া যেতে পারে। ভালো করে তারিখ, কাগজ, সিল ইত্যাদি লক্ষ্য করুন। দেখুন কোন অসংলগ্ন চোখে পড়ে কিনা।

৭। জরিপ খতিয়ানে জমির পরিমাণ পরবর্তী সময়ে যতবার বিক্রি হয়েছে, তার সঙ্গে জমির পরিমাণ মিল আছে কি না, তা যাচাই করুন। দাগ নম্বর, ঠিকানা এসব ঠিক আছে কি না, পরীক্ষা করুন।

৮। কোনো দান করা জমি হলে দলিলে সম্পাদনের তারিখ দেখে কবে জমিতে গ্রহীতা দখলে গেছে তা যাচাই করতে হবে। দলিলটি রেজিস্ট্রি করা কি না এবং দলিলদাতার সঙ্গে গ্রহীতার সম্পর্ক কী, তা যাচাই করতে হবে।

Monday, January 18, 2016

কীভাবে জানবেন, গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে নাকি মেয়ে!



গর্ভবতী মহিলাদের সাথে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজাদার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মা-বাবারও জানার আগ্রহের কমতি থাকে না। তবে ২০ সপ্তাহের আগে শিশুটির লিঙ্গ সম্পর্কে ডাক্তার জানাতে পারেন না। ২০ সপ্তাহ তো অনেক সময়, একটু চেষ্টা করলেই আগে জানা যায়। অনেক মায়েরাই তাদের গর্ভের সন্তান সম্পর্কে আলট্রাসনগ্রাম করার আগেই জানতে পারেন। কিন্তু, কীভাবে তা সম্ভব হয়, আজ আপনারাও তা জেনে নিন-

১. কোন খাবারের প্রতি আপনার আকর্ষণ?
 বেশীরভাগ মহিলা গর্ভাবস্থায় হরমোন ভারসাম্যহীনতায় ভোগে। যার ফলে তাদের মাঝে বিভিন্ন কিছু খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগে। আপনার ক্ষুধিত খাদ্য টাইপ আপনার গর্ভস্থ শিশুর লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারে। আপনার যদি মিষ্টি বা চিনিযুক্ত খাবার ইচ্ছা হয়, তাহলে সম্ভবত মেয়ে হবে আর যদি নিমকি এবং মসলাদার খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয়, তাহলে ছেলে হতে পারে।

২. পেটে সমস্যা হচ্ছে কি? 
সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের গর্ভাবস্থায় সকালে হালকা বমি বা অন্য কোন সমস্যা হয় নি তাদের ছেলে হয়েছে। তবে, শিশুটি মেয়ে হলে পেটে ব্যথার সৃষ্টি হয় এবং সকালে শারীরিক অসুস্থতা বেশি বৃদ্ধি পায়।

৩. পেটের অবস্থান: 
গর্ভাবস্থায় পেট বেশি ভারী মনে হলে, মেয়ে শিশু হবে। আর যদি ভার কম অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে। শিশুটি যদি পেটের ডানদিকে আছে বলে মনে হয়, তাহলে মেয়ে হবে। আর যদি সমস্ত পেট জুড়ে বা বামদিকে অনুভূত হয় তাহলে ছেলে হবে।

৪. হার্টবিট রেট: 
ডাক্তারের নিকট চেকআপের সময়, যখন ডাক্তার আপনার গর্ভস্থ শিশুর হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করেন তখন লক্ষ্য রাখুন, হৃদস্পন্দনের রেট কত। হৃদস্পন্দন যদি 140 BPM এর বেশি অথবা সমান হয়, তাহলে শিশুটি মেয়ে। আর যদি হৃদস্পন্দনের রেট 140 BPM এর কম হয়, তাহলে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে হবে।

৫. ব্রেকআউট: 
গর্ভাবস্থায় আপনার ত্বকে কি ব্রণ বা অন্য কোন সমস্যা হচ্ছে, যা আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করছে? তাহলে অবশ্যই আপনার মেয়ে হবে। আগের দিনের মানুষ বলত, মেয়ে শিশুরা মায়ের সৌন্দর্য চুরি করে, তাই মায়ের চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। যদিও তা কুসংস্কার।

৬. রিং টেস্ট: একটি আংটি নিয়ে সুতার সাথে বেঁধে নিন। তারপর আপনি শুয়ে আপনার পেটের উপর আংটিটি ঝুলিয়ে দিন। এবার আংটিটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করুন। যদি আংটিটি আপনার মাথা ও পায়ের দিকে সমান সমান দুলতে থাকে, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি রিংটি গোল গোল ঘুরতে থাকে তাহলে আপনার ছেলে হবে।

৭. শিশুদের উপদেশ নিন: গর্ভাবস্থায় থাকা অবস্থায় অনেক আপনজনেরা পেটের সাথে কান লাগিয়ে শিশুটিকে অনুভব করতে চায়। অনেক ছোট ছোট শিশু আছে, যারা পেটের সাথে কান লাগিয়ে কথা বলতে চায়। সেক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখুন, যদি কোন ছেলে শিশু আপনার পেটে কান লাগিয়ে বারবার শিশুটিকে অনুভব করতে চায়, তাহলে আপনার মেয়ে হবে। আর যদি কোন মেয়ে শিশু এ কাজটি করে, তাহলে আপনার ছেলে শিশু হবে।

এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে আপনি ডাক্তার বলার আগেই বুঝতে পারবেন, কে আসছে আপনার জীবনে। তাহলে আগে থেকেই তার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারবেন। যেমন- মেয়ে হলে সবকিছু গোলাপি আর ছেলে হলে নীল। ছেলে ও মেয়ের মাঝে কোন ভেদাভেদ নেই। তবে, জানার আগ্রহ ও কৌতূহল আবিষ্কারের জন্য এই পদ্ধতি। 

Saturday, January 16, 2016

জেনে নিন, ইঁদুর, টিকটিকি, আরশোলা, ছারপোকা থেকে বাঁচার সহজ উপায়



ঘরে ইঁদুর, আরশোলা, ছারপোকা বাসা বেঁধেছে?  খুবই জ্বালাতন করছে? এর থেকে নিশ্চয়ই মুক্তি চান? জেনে নিন এসবের উপদ্রব থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়।

১) ইঁদুর পিপারমিন্টের গন্ধ একদম সহ্য করতে পারে না। তাই পারলে, ঘরের কিছু জায়গায় রাত্রে সামান্য পিপারমিন্ট ছড়িয়ে দিন। দেখবেন, ইঁদুরের উত্‍পাত ঠিক বন্ধ হয়ে যাবে।
২) আরশোলা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল, কালো জিরে, রসুন আর আদাকে একটু পেস্টের সঙ্গে গুলিয়ে নিন। তারপর একটা মিশ্রণ তৈরি করে সেটা ঘরের নানা জায়গায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন আরশোলা পালিয়েছে।
৩) ঘরে মাছির উত্‍পাত বেড়েছে? দরজা, জানলা বন্ধ করে রাখলেও কমছে না? এক কাজ করুন, একটু তুলো কোনও বেশি গন্ধের তেলের মধ্যে চুবিয়ে ঘরে রেখে দিন। দেখবেন মাছি পালিয়ে গিয়েছে।
৪) ছারপোকা দেখতে পেলেই তার গায়ে পেঁয়াজের রস দিয়ে দিন। ছারপোকা তাতেই মরে যাবে। আপনিও পাবেন রেহাই।
৫) যদি ঘরে টিকটিকির পরিমাণ বেড়ে যায়, তাহলে ডিমের খোসা ছাড়িয়ে উপরের দিকে রেখে দিন। দেখবেন, টিকটিকি পালিয়ে যাবে।