Sunday, May 10, 2015

ইউটিউবের অজানা ১০ তথ্য

অনেকেই এখন কম্পিউটারে আলাদাভাবে গান জমা করে হার্ডডিস্কের গিগাবাইট নষ্ট করতে চান না। পছন্দের কোনো গান শুনতে সার্চ দেন ইউটিউবে। সিনেমার ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। একই ভাবে সংবাদ, বিনোদন সবকিছুর ক্ষেত্রেই আলাদা অবস্থান করে নিয়েছে ইউটিউব। 



এবার জেনে নেয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং এই সাইটটির অজানা কিছু তথ্য।
১.২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা শুরু করে ইউটিউব। তিন প্রতিষ্ঠাতা শ্যাদ হার্লে, স্টিভেন চ্যান ও জাওয়াদ করিম। তিনজনই একসাথে কাজ করতেন অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম পেপ্যালে। কিন্তু ঝামেলা বাঁধে যখন পেপ্যালকে কিনে নেয় অনলাইনে নিলাম ওয়েবসাইট ইবে। তিনজনই চাকরি হারান। চাকরি যাওয়ার পর তাঁরা ভাবতে থাকেন নতুন কী করা যায়। এই সময় তাঁদের মাথায় আসে ইউটিউবের আইডিয়া। সেটা নিয়েই মাঠে নামেন তাঁরা।

২. ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাওয়ান করিম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। বাংলাদেশি বাবা ও জার্মান মায়ের সন্তান জাওয়াদের জন্ম জার্মানিতে। যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া শেষে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন সেখানে। ইউটিউবে প্রথম ভিডিওটি আপলোড করেন জাওয়াদ নিজেই। মি অ্যাট দ্য জু (Me at the Zoo) শিরোনামের এই ভিডিওতে দেখা যায় জাওয়াদের চিড়িয়াখানা ভ্রমণের খানিক অভিজ্ঞতা। মাত্র ১৯ সেকেন্ডের এই ভিডিও এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ২৩ মিলিয়ন বার। প্রথম ভিডিও বলে কথা।

৩.সকলের কাছে ভিডিও শেয়ারিং সাইট হিসেবে ইউটিউব জনপ্রিয় হলেও শুরুতে কিন্তু এমন হওয়ার কথা ছিল না। তিন উদ্যোক্তা একটি অনলাইন ভিডিও ডেটিং সাইট বানাতে চেয়েছিলেন। যেখানে একজন ব্যবহারকারী নিজের সম্পর্কে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারবেন, একই সাথে এ রকম অসংখ্য ভিডিও থেকে খুঁজে নিতে পারবেন নিজের পছন্দের মানুষটিকে।

৪.অ্যালেক্সা রেটিং অনুযায়ী বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভিজিট করা ওয়েবসাইটের তালিকায় ইউটিউবের অবস্থান তৃতীয়। ইউটিউবের উপরে থাকা দুটি ওয়েবসাইট যথাক্রমে ফেসবুক ও গুগল। তবে মজার ব্যাপার ইউটিউব কোনো সার্চ ইঞ্জিন না হওয়া সত্ত্বেও এখানে যতবেশি ‘সার্চ’ করা হয়ে থাকে তা বিং, আস্কডটকম ও ইয়াহুর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মিলিত সার্চের চাইতে অনেক বেশি। সার্চের পরিমাণ হিসাব করলে গুগলের পরই ইউটিউবের অবস্থান।

৫.ইউটিউবের বিশালতা বোঝানো যেতে পারে একটি ছোট পরিসংখ্যান দিয়ে। প্রতি সেকেন্ডে ইউটিউবে আপলোড হচ্ছে প্রায় দেড় ঘণ্টার সমপরিমাণ ভিডিও। আর একটু বড় করে বললে প্রতি মিনিটে প্রায় ১০০ ঘণ্টা অথবা প্রতি ঘণ্টায় ২৫০ দিনের সমপরিমাণ। বছর শেষে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮ শতাব্দীকাল। তাই কেউ যদি ইউটিউবের সব ভিডিও দেখে ফেলার কোনো পরিকল্পনা নিয়ে থাকে। তবে মাথা থেকে সে ভূত নামিয়ে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

৬.ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিওটি দক্ষিণ কোরিয়ান সংগীতশিল্পী সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ গানের মিউজিক ভিডিও। ২০০ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে ভিডিওটি। এর আগে এই অবস্থান ছিল কানাডিয়ান পপ শিল্পী জাস্টিন বিবারের দখলে। ‘বেবি’ শিরোনামের তাঁর গানটি এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ১১৬ কোটি বার।

৭.আপনার কাছে যদি পর্যাপ্ত অবসর থাকে তবে দেখে ফেলতে পারেন ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি ব্যাপ্তির ভিডিওটি। এক/দুই দিনে কিন্তু হবে না, গুনে গুনে ২৫ দিন লাগবে পুরো ভিডিও দেখে শেষ করতে। ৫৯৬ ঘণ্টা ৩১ মিনিট ২০ সেকেন্ডের এই ভিডিওটি বানিয়েছেন জোনাথান হেনড্রিক নামের একজন অ্যাপস ডেভেলপার। কী আছে এই অতিশয় লম্বা ভিডিওতে? জানতে সময় করে বসে পড়ুন একদিন।

৮.ইউটিউব কিন্তু এখন আর নিছক বিনোদনের কোনো সাইট নয়। জীবিকা হিসেবে অনেকেই ‘ইউটিউবার’ পেশাকে বেছে নিচ্ছেন। বিচিত্র ধরনের ভিডিও নির্মাণ ও আপলোডের মাধ্যমেই আয় করা সম্ভব ইউটিউব থেকে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে সারা পৃথিবীর প্রায় ৩০টি দেশের অন্তত ১০ লাখ ‘ইউটিউবার’ আয় করছেন শুধু ইউটিউবে সক্রিয় থেকে, আর এই ১০ লখের প্রায় অর্ধেকেরই একমাত্র পেশা এটি। বলাবাহুল্য, এই সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

৯.প্রতিবছর এপ্রিল ফুল পালন করে ইউটিউব। ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন রকম আয়োজন করে তারা। ২০০৯ সালের পহেলা এপ্রিলের কথাই ধরা যাক। ইউটিউব সেদিন পুরো ওয়েবসাইটটিকেই উল্টো করে দিয়েছিল। ভিডিও দেখতে গিয়ে বেশ ঘাম ছুটে গিয়েছিল সবার।

১০.ইউটিউব প্রতিষ্ঠার মাত্র এক বছরের মাথায় টেক জায়ান্ট গুগল কিনে নিয়েছিল ইউটিউবকে। আর এ জন্য গুগলকে গুনতে হয়েছিল ১৬৫ কোটি ডলার। ইউটিউবকে কিনে গুগল অবশ্যই ভুল করেনি। শুধু ২০১৩ সালেই ইউটিউব থেকে গুগল আয় করে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার। 

দাঁত ঝকঝকে রাখতে যা করবেন



হাসিতে মুক্তো ঝরে- বাক্যটি অনেকে মুখে আওড়ালেও নিজের হাসিতে ফুটিয়ে তুলতে পারেন না। নানা কারণে দাঁত হারাতে পারে রঙ, হারাতে পারে সৌন্দর্য। অতিরিক্ত চা-কফির অভ্যাস বা ধুমপান আপনার দাঁতকে করে দিতে পারে শ্রীহীন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেও দাঁত নিজস্ব রঙ হারায়। আবার অনেক সময় কোনও ওযুধ ব্যবহারের ফলেও দাঁত হলুদ হয়ে যাতে পারে। দাঁতের ফাঁকে কালো ছোপ পড়তে পারে। এক্ষেত্রে চিকিত্‍সকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত স্কেলিং তো করাতেই পারেন, পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিও প্রয়োগ করতে পারেন। 

পাতি লেবু এবং কমলা লেবু:
পাতি লেবুর রসে ব্লিচিং এজেন্ট থাকে। ফলে দাঁত খুব ভালো পরিষ্কার হয় এতে। লেবুর খোসা ফেলে না দিয়ে তা বেটে সেটা দিয়ে দাঁত মাজতে পারেন। অথবা বাজারে লেমন পিল এক্সট্র্যাক্টও মেলে সহজে। সেটাও ব্যবহার করতে পারেন। খানিকটা পাতি লেবুর রসে একটু জল মিশিয়ে মুখ কুলি করলেও ফল পাবেন।একইভাবে কমলা লেবুর খোসা এবং বীজে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সি থাকে যা মুখের ব্যাক্টেরিয়ার সঙ্গে লড়ে। পাতি লেবুর মতো এর খোসা ও পিল এক্সট্র্যাক্ট দিয়ে দাঁত মাজলেও একই উপকার পাবেন।


আপেল:

দিনে একটি আপেল খেলে শুধু ডাক্তারই দূরে থাকেন না, সঙ্গে দাঁতের হলুদ ভাবও দূরে থাকে। আপেল খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলবেন না। খানিক ক্ষণ অপেক্ষা করুন। এর মধ্যে থাকা ম্যালিক অ্যাসিড দাঁত পরিষ্কার রাখে।

বেকিং সোডা:

বেকিং সোডা শুধু ঝকঝকে করে না সঙ্গে দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা প্লাক পরিষ্কার করতেও এর জুড়ি মেলা ভার। আধ চা চামচ বেকিং সোডা নিয়ে টুথপেস্টের সঙ্গে মিশিয়ে সপ্তাহে ২ বার সেটা দিয়ে ব্রাশ করুন। শুধু বেকিং সোডার সঙ্গে খানিকটা জল মিশিয়ে একটু ঘন করে আঙুল দিয়েও মাজতে পারেন সপ্তাহে ২ বার। দাঁত সাদাও থাকবে, সঙ্গে দাঁতের ফাঁকে ময়লাও জমবে না।

তুলসি পাতা:

তুলসি পাতা বেটে পেস্ট বানিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন দাঁত মাজুন। এটা দাঁত শুধু পরিষ্কারই রাখে না, মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও সাহায্য করে।

স্ট্রবেরি:

গুটি কতক স্ট্রবেরি নিয়ে পেস্ট বানিয়ে সপ্তাহে তিন দিন রাতে শোয়ার আগে দাঁত মাজুন। ২ সপ্তাহের মধ্যেই ফল বুঝতে পারবেন। একই রকমভাবে লবন দিয়েও দাঁত মাজতে পারেন। লবনও খুব ভালো দাঁত পরিষ্কার করে।

- See more at: http://www.eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2015/05/09/114553#sthash.NpQG9EYr.dpuf

কম্পিউটারে কাজ করার পর চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে



কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখে সমস্যা দেখা দিতে পারে। আধুনিক সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে কম্পিউটারের সামনে বসতে হবেই। সেইসঙ্গে নিতে হবে চোখের যত্ন। চলুন জেনে নেয়া যাক, কম্পিউটারে কাজ করার পর কীভাবে চোখের যত্ন নেবেন-
চোখে ঝাপসা দেখা
চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। অন্ধকারে চোখ বন্ধ করে আধঘণ্টা বসে থাকুন। গোলাপজলের সঙ্গে শসা থেঁতো করে চার ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সেটা ছেঁকে নিয়ে দুই ফোঁটা করে দিনে দুইবার লাগান। এক চিমটি কর্পূর ত্রিফলা ভেজানো পানিতে মিশিয়ে তিন ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর ছেঁকে সেই পানি দিনে দুবার করে লাগান। গোলাপজলের সঙ্গে এক চিমটি কর্পূর মিশিয়ে লাগালেও উপকার পাবেন।
চোখ লাল হয়ে গেলে
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলে অনেক সময় চোখ লাল হয়ে যায়। এরকম হলে চোখকে বিশ্রাম দিন। কুসুম গরম পানি দিয়ে বারবার চোখ ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা হলুদের রসে গজ ভিজিয়ে তা দিয়ে বারবার চোখে সেক দিন উপকার পাবেন।
চোখ দিয়ে পানি পড়লে
চোখ ডলবেন না। গরম পানির সেক দিন। চোখ যদি লাল হয়ে পিঁচুটি হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আইড্রপ দিন। আমলকীর রস এক ফোঁটা করে দিনে দুবার দিলে উপকার পাবেন। ত্রিফলা ভেজানো পানি ছেঁকে নিয়ে গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে এক ফোঁটা করে দিনে দুবার দিলেও উপকার পাবেন। 

- See more at: http://www.eurobdnews.com/health-news-of-bangladesh/2015/05/07/114265#sthash.GO810SR7.dpuf

ছেলেরা গোলাপি ঠোঁট পেতে যা করবেন




সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি, ধূমপান, চা-কফি পান এবং বয়স ইত্যাদি বিভিন্ন কারণের ছেলেদের ঠোঁটে কালচে ভাব চলে আসে। যা খুবই অস্বস্তিকর। কিন্তু এই সমস্যারও সমাধান রয়েছে। ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে ঠোঁটে পুনরায় গোলাপি আভা আনতে আছে কিছু প্রাকৃতিক ও সহজ পদ্ধতি-


মধু
মধু একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে। রাতে ঘুমানোর আগে সামান্য একটু মধু নিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। কয়েক সপ্তাহ এভাবে প্রতিদিন শোবার পূর্বে ঠোঁটে মধু লাগান। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হতে দেখবেন।

লেবুর রস

লেবুর রস খুব ভালো একটি ব্লিচিং উপাদান হিসেবে পরিচিত। ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে এটি খুবই কার্যকরী একটি উপকরণ। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে সামান্য লেবু চিপে তাজা রসটি দিয়ে ঠোঁট খুব ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন। নিয়ম মেনে প্রতিদিন এই কাজটি করুন। কয়েকদিনের মধ্যেই ঠোঁটের রঙের পার্থক্য দেখতে পাবেন।

চিনি

প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে চিনি ব্যবহার করা হয় অনেক কাজেই। চিনি দিয়ে ঠোঁট স্ক্রাব করলে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হওয়ার সাথে সাথে ঠোঁটের মরা চামড়াও দূর হয়। ত্বকের জন্য স্ক্রাবিং যতটা গুরুত্বপূর্ণ ঠোঁটের জন্যও ঠিক তাই। ৩ চামচ চিনি ও ২ চামচ বাটার একসাথে মিসিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। সপ্তাহে অন্তত ২ বার এই পেস্টটি দিয়ে ঠোঁট স্ক্রাব করুন। এতে আপনার ঠোঁটের মরা চামড়া দূর হবে এবং কালচে ভাব দূর হয়ে ঠোঁটে গোলাপি আভা আসবে।

বীটরুট

বীটরুট ঠোঁটের রঙ হালকা করা ও উজ্জলতা বাড়াতে বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। বীটরুটের রস ঠোঁটে রক্তিম আভা নিয়ে আসে। তাই তাজা বীটরুটের রস ঠোঁটে লাগিয়ে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করতে পারেন।

বরফ
অনেকেই বরফের এই গুনটি সম্পর্কে ধারনা রাখেন না। যে কোন দাগের ওপর বরফ ঘষলে দাগ হালকা হয়ে যায়। ঠোঁটে এক টুকরো বরফ ঘষুন প্রতিদিন। এতে আপনার ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। বরফ ঠোঁটের আদ্রর্তার পরিমান ঠিক রেখে ঠোঁটকে রুক্ষতার হাত থেকেও পরিত্রান দেবে।

দুধের সর
দুধের সরের মাধ্যমে ঠোঁটের গোলাপি আভা ধরে রাখার এই পদ্ধতিটি প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। প্রাচীন যুগে রানীরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। আপনিও এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার ঠোঁটের হারানো দ্যুতি ফিরে পেতে পারেন। দুধের সরে মধু মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান। দিনে বেশ কয়েকবার ব্যবহারে কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।

Monday, April 13, 2015

বজ্রপাত থেকে বাঁচার উপায়



দেশে বজ্রপাতের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায় এ মৌসুমে । আর বজ্রপাতের কারণে এ সময় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ লেখায় দেওয়া হলো কয়েকটি উপায়, যা বজ্রপাত থেকে বাঁচতে সহায়ক হবে। এক নিবন্ধে বিষয়টি জানিয়েছে উইকিহাউ। 
১. দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নিন ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনো অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে থাকা যাবে না। সবচেয়ে ভালো হয় কোনো একটি পাকা দালানের নিচে আশ্রয় নিতে পারলে।
২. উঁচু গাছপালা ও বিদ্যুৎ লাইন থেকে দূরে থাকুন কোথাও বজ্রপাত হলে উঁচু গাছপালা বা বিদ্যুতের খুঁটিতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এসব
স্থানে আশ্রয় নেবেন না। খোলা স্থানে বিচ্ছিন্ন একটি যাত্রী ছাউনি, তালগাছ বা বড় গাছ ইত্যাদিতে বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকে।
৩. জানালা থেকে দূরে থাকুন বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন।
৪. ধাতব বস্তু স্পর্শ করবেন না বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। এমনকি ল্যান্ড লাইন টেলিফোনও স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করেও বহু মানুষ আহত হয়।
৫. বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র থেকে সাবধান বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগযুক্ত সব যন্ত্রপাতি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি বন্ধ করা থাকলেও ধরবেন না। বজ্রপাতের আভাষ পেলে আগেই এগুলোর প্লাগ খুলে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করুন। অব্যবহৃত যন্ত্রপাতির প্লাগ আগেই খুলে রাখুন।
৬. গাড়ির ভেতর থাকলে… বজ্রপাতের সময় গাড়ির ভেতরে থাকলে সম্ভব হলে গাড়িটি নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
৭. খোলা ও উঁচু জায়গা থেকে সাবধান এমন কোনো স্থানে যাবেন না, যে স্থানে আপনিই উঁচু। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনো স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।
৮. পানি থেকে সরুন বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনো পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৯. পরস্পর দূরে থাকুন কয়েকজন মিলে খোলা কোনো স্থানে থাকাকালীন যদি বজ্রপাত শুরু হয় তাহলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কোনো
বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
১০. নিচু হয়ে বসুন যদি বজ্রপাত হওয়ার উপক্রম হয় তাহলে কানে আঙুল দিয়ে নিচু হয়ে বসুন। চোখ বন্ধ রাখুন। কিন্তু মাটিয়ে শুয়ে পড়বেন না। মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
১১. বজ্রপাতের আগ মুহূর্তের লক্ষণ জানুন আপনার উপরে বা আশপাশে বজ্রপাত হওয়ার আগের মুহূর্তে কয়েকটি লক্ষণে তা বোঝা যেতে পারে। যেমন বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যাবে, ত্বক শিরশির করবে বা বিদ্যুৎ অনুভূত
হবে। এ সময় আশপাশের ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে ‘ক্রি ক্রি’ শব্দ পাওয়ার কথা জানান। আপনি যদি এমন পরিস্থিতি অনুভব করতে পারেন তাহলে দ্রুত বজ্রপাত হওয়ার প্রস্তুতি নিন।
১২. রবারের বুট পরুন বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।
১৩. বাড়ি সুরক্ষিত করুন আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে
হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৪. বজ্রপাতে আহত হলে বজ্রপাতের সময় আশপাশের মানুষের খবর রাখুন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। প্রয়োজনে দ্রুত চিকিৎসককে ডাকতে হবে বা হাসপাতালে নিতে হবে। একই সঙ্গে এ সময় বজ্রাহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ বিষয়ে প্রাথমিক চিকিৎসায় প্রশিক্ষণ নিয়ে রাখুন।

মাত্র ১ ঘণ্টায় চিরতরে দূর করুন উকুনের সমস্যা!



মাথার উকুন নিয়ে সমস্যা অনেকেরই আছে। বাসার কাজের মেয়ে থেকে শুরু করে নিজের স্কুলে যাওয়া ছোট্ট বাচ্চাটা পর্যন্ত, উকুনের সমস্যা সাধারণত ওদেরই বেশী হয়ে থাকে। আবার প্রাপ্তবয়স্ক যারা হলে বা মেসে থাকেন,তাঁদেরও হয় এই সমস্যা। কোথাও বেড়াতে গেলে, অন্যের চিরুনি ব্যবহার করলে ইত্যাদি হরেক কারণেই ঘটে উকুনের উপদ্রব। কিন্তু এই সমস্যাকে দূর করবেন কীভাবে? বাজারে হরেক রকম উকুননাশক সাবান ও শ্যাম্পু পাওয়া যায় বটে, কিন্তু এগুলো চুলের সর্বনাশ করে ছাড়ে। অন্য দিকে কিছুদিন পরই আবার ফিরে আসে সেই উকুন। তাহলে কী করবেন? শিখে নিন উকুন সমূলে বিনাশ করার কৌশল। এই কৌশলটি জানা থাকলে আসলে উকুন দূর করা কয়েক মিনিটের খেল মাত্র! চুলের মাঝে যদি রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে উকুন মরে যাবে। এই রক্ত চলাচল বন্ধ করিয়ে দেয়াটাই হচ্ছে আসল।
-উকুন মারার জন্য মাথায় চুলে পেট্রোলিয়াম জেলী বা এমন কোন পদার্থ মেখে রাখুন। আপনি চাইলে মেয়নিজ ব্যবহার করতে পারবেন, তবে সেটা বেশ দামী হয়ে যায়। মেয়নিজ আপনার চুলের জন্য ভালো। উকুন তো মারবেই, সাথে চুলকেও নরম ও মোলায়েম করে তুলবে। মেয়নিজ ব্যবহার করলে সাথে বেশ অনেকটা পেঁয়াজের রস মিশিয়ে নিন। পেঁয়াজের সালফার উকুন মারতে সহায়ক।
    -মেয়নিজ বা পেট্রোলিয়াম জেলী মেখে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট বসে থাকুন (যত বেশী সময় রাখবেন ততই ভালো), তারপর হাত দিয়ে চুল থেকে মেয়নিজ/ভ্যাসেলিন সরিয়ে উকুন নাশক চিরুনি দিয়ে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিন। এতে বড় বড় উকুন থাকলে সব ঝরে যাবে।
    -চুল ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন। শ্যাম্পুর পর চুলে কন্ডিশনার মেখে রাখুন আরও মিনিট পাঁচেক। এই সময়ে চুল আরেকবার ভালো করে উকুন নাশক চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে নিন।
    -চুল ধুয়ে ফেলুন। এবং সম্ভব হলে ধোয়া চুল নিম পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। (পানিতে বেশী করে তেজপাতা দিয়ে আধা ঘণ্টা ফুটিয়ে ছেঁকে নেবেন। এই পানি উকুনের বংশ নির্মূল করতে সহায়ক।)
    -চুল শুকিয়ে গেলে আরেকবার উকুন নাশক চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিন। তবে আঁচড়ানোর আগে চিরুনি ধুয়ে নেবেন অবশ্যই।
মনে রাখবেন
    -যেদিন চুলে এই কাজ করবেন, সেদিনই আপনার বিছানার চাদর থেকে শুরু করে বালিশের কাভার ও সমস্ত আধোয়া কাপড় ধুয়ে ফেলবেন গরম পানি দিয়ে, যেন এসব কাপড়ে রয়ে যাওয়া উকুন বা উকুনের ডিম চুলে ফেরত আসতে না পারে।
    -নিজের চিরুনি থেকে শুরু করে হেয়ার ব্যান্ড পর্যন্ত সবকিছুই বদলে ফেলুন বা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। একটু উকুনের ডিম থেকে গেলেও সেটা থেকে ১০০ উকুন জন্ম নেবে।
    -নিয়ম মেনে করতে পারলে প্রথমবারেই উকুন চলে যাবে। উকুন বেশী হয়ে থাকলে বা আপনার ব্যবহার্য জিনিস ভালোভাবে পরিষ্কার না হলে ২/৩ বার ওয়াশ লাগতে পারে। এই ট্রিটমেন্ট চুলের কোন ক্ষতি করে না। আপনি প্রত্যেক সপ্তাহেই করতে পারেন এটি।

 - See more at: http://www.eurobdnews.com/todays-beauty-tips-of-bangladesh/2015/04/01/108797#sthash.pNX01Ijq.dpuf

Sunday, April 12, 2015

Cut Woman’s Ovarian Cancer Risk.



Developing ovarian cancer was up to 31 per cent lower for tea drinkers
  • 30-year study carried out by scientists at the University of East Anglia
  • Diets of 171,940 women aged 25 to 55 were examined as part of study
  • Those who ate foods high in flavonoids at lower risk of developing tumours
  • Almost 7,000 women a year in UK affected by ovarian cancer
  • Women with ovarian cancer are often diagnosed too late for a cure
Drinking tea and orange juice could cut a woman’s risk of ovarian cancer
Drinking tea and orange juice could cut a woman’s risk of ovarian cancer by up to a third, claim researchers. A major 30-year study found that compounds in tea and citrus fruits could protect against the devastating disease. Ovarian cancer – known as the silent killer because women are often diagnosed too late for a cure – affects almost 7,000 women a year in the UK and kills more than 4,000. The University of East Anglia scientists, who studied the diets of 171,940 women aged 25 to 55 for more than three decades, found that those who ate foods high in the antioxidant compounds flavonoids – including tea, red wine, apples and citrus fruits – had a much lower risk of developing ovarian tumours.
The reduction was up to 31 per cent for tea drinkers and a fifth (21 per cent) for those drinking large amounts of citrus fruit juices, especially orange, the American Journal of Clinical Nutrition reported. Lead researcher Professor Aedin Cassidy, from Norwich Medical School, said: ‘The main sources of these compounds include tea and citrus fruits and juices, which are readily incorporated into the diet, suggesting that simple changes in food intake could have an impact on reducing ovarian cancer risk.’ Flavonoids are thought to provide protection in several ways, such as by improving blood vessel function and preventing inflammation. Dr Simon Newman, head of research at Target Ovarian Cancer, said:
Developing ovarian cancer was up to 31 per cent lower for tea drinkers
‘Whilst the causes and risks of ovarian cancer are complex, a healthy lifestyle with a good diet and regular exercise can reduce your risk slightly.’
Louise Bayne, of the charity Ovacome, said: ‘It is always welcome to see reports of how women might go about avoiding ovarian cancer. But the key in beating this disease is in identifying its symptoms early on… ‘Women also need to talk to their family to find out if there is a history of breast and ovarian cancer.

Cell Phone use may lead to brain cancer or other health problems.



The longer someone talks over the phone – in terms of hours and years – the more likely is he/she to develop glioma, a deadly form of brain cancer or others health problems, says a new study.
Brain tumour rates were three times more among people, who spoke on cell or cordless phones after more than 25 years than those who did not use them, the findings showed.
“The risk is three times higher after 25 years of use. We can see this clearly,” Lennart Hardell, lead researcher and oncologist from University Hospital in Orebro in Sweden was quoted by Daily Mail as saying.
Swedes who talked on cell phones for over 25 years had three times the risk of one type of brain cancer, compared with people who used those phones for under a year.
For the study, Lennart Hardell and his colleague Michael Carlberg matched 1,380 patients with malignant brain tumours to people without such tumours.
They also compared their phone use.
People who reported using cordless or mobile phones for 20 to 25 years had higher risk of being diagnosed with glioma as compared with those who reported using them for less than a year, the study found.
However, no link was found between wireless phones and malignant brain tumours besides glioma, pointed out the study.
A World Health Organization (WHO) panel of 31 scientists from 14 countries classified mobile phones as ‘possibly carcinogenic’ in 2011.
The study appeared in the journal Pathophysiology.
Why is there concern that cell phones may cause cancer or other health problems?
There are three main reasons why people are concerned that cell phones (also known as “wireless” or “mobile” telephones) might have the potential to cause certain types of cancer or other health problems:
  • Cell phones emit radiofrequency energy (radio waves), a form of non-ionizing radiation. Tissues nearest to where the phone is held can absorb this energy.
  • The number of cell phone users has increased rapidly. As of 2010, there were more than 303 million subscribers to cell phone service in the United States, according to the Cellular Telecommunications and Internet Association. This is a nearly threefold increase from the 110 million users in 2000. Globally, the number of cell phone subscriptions is estimated by the International Telecommunications Union to be 5 billion.
  • Over time, the number of cell phone calls per day, the length of each call, and the amount of time people use cell phones have increased. Cell phone technology has also undergone substantial changes.
- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/298#sthash.mLjCykti.dpuf

Wednesday, April 8, 2015

Use Honey everyday for Glowing Skin



There are few things as enviable as a dewy, glowing skin complexion.
But is it only for those with good genes, good doctors or good wallets?  Is there a secret to how to make skin glow?
Well, the good news is that even if you’ve had skin problems in the past and don’t have tons of money to spend on “lotions and potions”, glowing skin is still possible for you.  How so?
Raw honey can be used, not just in our breakfast cereal or dessert, but also get glowing and younger looking skin. Abundant in antioxidants, honey is known to have antibacterial properties too. 

Here's how you can use honey for your skin every day.

-If you have an acne breakout, you can get rid of them using honey. Gently dab honey on the acne-affected area. You can also mix it with tea tree or lavender oil for an extra boost.

-Use a mix of honey and coconut/jojoba oil as a skin cleanser. It not only loosens the makeup but also acts as a moisturizer

-For dry skin, mix honey, vegetable oil and lemon juice and apply on the skin. Leave for 10 minutes and wash off.
Raw honey can be used, not just in our breakfast cereal or dessert, but also get glowing and younger looking glowing skin. Abundant in antioxidants, honey is known to have antibacterial properties too.
- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/293#sthash.pYm2gSOe.dpuf

Cell Phone use may lead to brain cancer or other health problems.



The longer someone talks over the phone – in terms of hours and years – the more likely is he/she to develop glioma, a deadly form of brain cancer or others health problems, says a new study.
Brain tumour rates were three times more among people, who spoke on cell or cordless phones after more than 25 years than those who did not use them, the findings showed.
“The risk is three times higher after 25 years of use. We can see this clearly,” Lennart Hardell, lead researcher and oncologist from University Hospital in Orebro in Sweden was quoted by Daily Mail as saying.
Swedes who talked on cell phones for over 25 years had three times the risk of one type of brain cancer, compared with people who used those phones for under a year.
For the study, Lennart Hardell and his colleague Michael Carlberg matched 1,380 patients with malignant brain tumours to people without such tumours.
They also compared their phone use.
People who reported using cordless or mobile phones for 20 to 25 years had higher risk of being diagnosed with glioma as compared with those who reported using them for less than a year, the study found.
However, no link was found between wireless phones and malignant brain tumours besides glioma, pointed out the study.
A World Health Organization (WHO) panel of 31 scientists from 14 countries classified mobile phones as ‘possibly carcinogenic’ in 2011.
The study appeared in the journal Pathophysiology.
Why is there concern that cell phones may cause cancer or other health problems?
There are three main reasons why people are concerned that cell phones (also known as “wireless” or “mobile” telephones) might have the potential to cause certain types of cancer or other health problems:
  • Cell phones emit radiofrequency energy (radio waves), a form of non-ionizing radiation. Tissues nearest to where the phone is held can absorb this energy.
  • The number of cell phone users has increased rapidly. As of 2010, there were more than 303 million subscribers to cell phone service in the United States, according to the Cellular Telecommunications and Internet Association. This is a nearly threefold increase from the 110 million users in 2000. Globally, the number of cell phone subscriptions is estimated by the International Telecommunications Union to be 5 billion.
  • Over time, the number of cell phone calls per day, the length of each call, and the amount of time people use cell phones have increased. Cell phone technology has also undergone substantial changes.
- See more at: http://mtnews24.com/details/exclusive/298#sthash.gnLOZQlW.dpuf

Wednesday, February 25, 2015

নষ্ট মেমরি কার্ড ঠিক করতে যা করবেন



মেমরি কার্ড বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের স্মৃতি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে। অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব।  যেমন- ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করে: মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকে রিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে। আর এ জন্য আপনাকে প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার আপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন।  কমান্ড প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন।  এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ।  কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন। এখানে convertlostchainsto files বার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকেFATনির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না। 

Sunday, December 14, 2014

আঙ্গুলের দৈর্ঘ্য প্রমাণ করবে পুরুষরা নারীদের সাথে কতটা ভালো


বিয়ের সম্পর্কটা ভেবে চিন্তেই করা উচিত। যারা এর মধ্যে বিয়ের কথা পাকাপাকি করে ফেলেছেন, তারাও একটু ভেবে দেখতে পারেন। বিয়ে ভাঙার নতুন একটি উপলক্ষ্য হাজির করেছেন গবেষকরা। নারীদের খুঁত ধরেননি। এবার ভোগান্তিটা পুরুষদের। বিয়ে করার আগে পুরুষদের আঙ্গুল মেপে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।


তারা বলছেন, আঙ্গুলের মাপের কারণে শরীরের হরমোনের তারতম্য হয়। আঙ্গুলের দৈর্ঘ্য প্রমাণ করে পুরুষরা নারীদের সাথে কতটা ভালো ব্যবহার করবে। যেসব পুরুষদের তর্জনী ও অনামিকা আঙ্গুলের ব্যবধান কম, এরা সাধারণত সহানুভ’তিশীল হন। গবেষক দলের প্রধান কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডেবিট মসকৌজি বলেন, অনামিকা আঙ্গুল তর্জনি আঙ্গুল থেকে ছোট হয়। তবে এ দুটোর পার্থক্য ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। যেসব পুরুষদের অনামিকা ও তর্জনি আঙ্গুলের পার্থক্য কম তারা নারীদের কথা মনযোগ দিয়ে শুনেন, হেসে কথা বলেন। এবং বিশেষ করে নারীদের জন্য ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকে।



অন্যদিকে যাদের এ দুইটি আঙ্গুলের ব্যবধান বেশি, এরা সাধারণত নারীদের সাথে বদমেজাজি হয়ে থাকেন। এদের সাথে খুব সহজে স্ত্রীর বনিবনা হয় না। প্রায় সময়ই ঝগড়া লেগে থাকে। গবেষণাটি প্রকাশ হয় ‘পারসনালিটি এন্ড ইনিিডভিজুয়াল ডিফারেন্স’ নামের এক জার্নালে। গবেষকরা ১৮ থেকে ৫৪ বছর বয়সি ১৫৫ জন নারী ও পুরুষের আঙ্গুলের মাপ নিয়ে এ ফলাফল আবিষ্কার করেছেন। ফলাফলের আরো একটি চমকপ্রদ দিক হলো, নারীরা আঙ্গুল মাপার ঝুঁকি থেকে একেবারেই মুক্ত। কারণ তাদের আঙ্গুলের ব্যবধান আচরণে কোনো প্রভাব ফেলে না।

- See more at: http://eurobdnews.com/different-news-of-bangladesh/2014/12/14/90643#sthash.mFfrtDcG.dpuf

Saturday, December 13, 2014

অস্তিত্ব থাকবে না পুরুষের



মাতৃগর্ভে ছেলে নাকি মেয়ে শিশু জন্ম নেবে তা নির্ভর করে পিতা-মাতার ক্রোমোজোমের উপর। ক্রোমোজোমকে বলা হয় বংশগতির ভৌত ভিত্তি। এ ক্ষেত্রে স্ত্রী সূচক ক্রোমোজোমের নাম হল এক্স এবং পুরুষ সূচক ওয়াই।

সম্প্রতি এক গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, পুরুষের (পিতার) রক্তকোষ থেকে ওয়াই ক্রোমোজোম ক্রমে হারিয়ে যেতে পারে। এর পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ ধূমপান। শুধু ওয়াই ক্রোমোজোমই নয়, সাধারণভাবে পুরো ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিউ এসিড (ডিএনএ) এর ক্ষতি করছে ধূমপান।

সুইডেনের গবেষকেরা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছেন। ছয় হাজারের বেশি পুরুষের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে দেখেছেন তারা। সাম্প্রতিক গবেষণাসংক্রান্ত এ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সায়েন্স সাময়িকীতে।

ওই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, পুরুষ যত বেশি ধূমপান করেন ততই তাদের রক্তকোষ থেকে ওয়াই ক্রোমোজোম হারিয়ে যেতে শুরু করে। কিন্তু যারা ধূমপান ছেড়ে দেন, তাদের ক্ষেত্রে আবারও ওয়াই ক্রোমোজোম ফিরে আসতে থাকে। এ ছাড়া যেসব পুরুষের রক্তকোষের ওয়াই ক্রোমোজোম হারিয়ে যায়, তাদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

সুইডেনের গবেষকেরা বলছেন, অধূমপায়ী পুরুষের চেয়ে ধূমপায়ী পুরুষের ক্রোমোজোম তিনগুণ দ্রুত হারিয়ে যায়। ওয়াই ক্রোমোজোম হারানোর সঙ্গে মানুষের আয়ু কমার সম্পর্ক রয়েছে বলেও প্রমাণ পেয়েছেন তারা। গবেষকেরা দাবি করছেন, তাদের এ গবেষণা ধূমপানে নারীর তুলনায় পুরুষের মৃত্যুহার বেশি হওয়ার কারণ জানতে সাহায্য করবে।

সুইডেনের উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক লার্স ফর্সবার্গের নেতৃত্বে এ গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, আমাদের এ আবিষ্কার ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ জোগাবে।
প্রসঙ্গত, বংশগতি বিদ্যায় ওয়াই ক্রোমোজোমের উপস্থিতির কারণেই একজন পুরুষ বলে নির্ধারিত হন। ক্রোমোজোমের কাজ হলো বাবা-মার কাছ থেকে জিন সন্তান সন্ততিতে বহন করে নিয়ে যাওয়া। মানুষের চোখের রং, চুলের প্রকৃতি, চামড়ার গঠন ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য ক্রোমোজোম কর্তৃক বাহিত হয়ে বংশগতির ধারা অক্ষুণ্ণ রাখে।

নির্দিষ্ট প্রজাতির জীবের কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা নির্দিষ্ট। প্রতিটি ক্রোমোজোম বহুসংখ্যক জিন দ্বারা গঠিত। নারীর দুটি ক্রোমোজোমই এক্স আর পুরুষের ক্রোমোজোম এক্স ও ওয়াই।

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/details.php?id=30868&page=8#sthash.wULvDJa7.dpuf

যে মাসটি ১৯ দিনে!



মাত্র ১৯ দিনেই এক মাস পূর্ণ হয়, এ কথা শুনলে যে কেউ চোখ কপালে তুলবেন। কিন্তু ঘটনা যে সত্যি। পলাশি যুদ্ধের ৫ বছর আগে অর্থাৎ ১৭৫২ সালে ফিওে গেলেই এর প্রমাণ পাওয়া যাবে। কারণ ১৭৫২ সালের সেপ্টেম্বর মাসটি ছিল ১৯ দিনের।

১৭৫২ সালের ক্যালেন্ডারে কিন্তু এটাই রয়েছে। ১৭৫২ সালে সেপ্টেম্বর মাস ছিল ১৯ দিনের। সে বছরের ইংল্যান্ডে জুলিয়ান ক্যালেন্ডার প্রচলিত ছিল। জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এক বছর ধরা হত ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টাকে। অন্যদিকে, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডকে ধরা হয় এক বছর।

ইউরোপের অন্যান্য দেশে ১৭৫২ সালের আগেই গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার-এর প্রচলন শুরু হয়। কিন্তু ইংল্যান্ডে তখনো জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হতো। এর ফলে ইংল্যান্ডের সাধারণ মানুষ আন্তর্জাতিক বিষয়ে খবরাখবরে তারিখের বিভ্রান্তির শিকার হতেন বলে জানা যায়।

অবশেষে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে জুলিয়ান ক্যালেন্ডার সংস্কার করে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণের সিদ্ধান্ত নেয়। অনেকেই এ সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে দ্বিমত পোষণ করেন। কিন্তু পরে আন্তর্জাতিক সুবিধের কথা চিন্তা করে সকলেই নয়া তারিখসূচি মেনে নেন। হিসেব করে দেখা যায়, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ইংল্যান্ড প্রায় ১১ দিন পিছিয়ে ছিল।

এখন এর সমাধান কী? শেষ পর্যন্ত ২ সেপ্টেম্বরের পর জুলিয়ান ক্যালেন্ডার বর্জন করা হয়, ৩ সেপ্টেম্বরকে ৩+১১ অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর হিসেব করার জন্য সকলকে নির্দেশ দেয়া হয়। দোসরা সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডের বাসিন্দারা সমস্ত দপ্তরের কাজে ২ সেপ্টেম্বর তারিখটি ব্যবহার করেন। কিন্তু ওই দিন রাতে, অর্থাৎ ২ সেপ্টেম্বর রাতে ঘুমোতে গেলে, তাদের ঘুম ভাঙে ১৪ সেপ্টেম্বরে।

মাত্র এক রাতের ব্যবধানে ১১টি দিন হারিয়ে যায় ইংল্যান্ডের ইতিহাস থেকে। মজার বিষয়, সে বছর ৩-১৩ সেপ্টেম্বর যাদের জন্ম হয় তারা আর জন্মদিন সেলিব্রেট করতে পারলেন না। 

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/details.php?id=30890&page=8#sthash.hHRQpGZs.dpuf

প্যাটার্ন লক হয়ে গেছে ,ফ্যাক্টরি রিসেট ছাড়াই লক খুলুন(টিউট্ররিয়ালসহ)



এন্ড্রয়েড প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীকে অনেক গুলো নিরাপত্তা স্তরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন রকমের তথ্য নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে। লক স্ক্রিন থেকে শুরু করে প্রতিটি অ্যাপলিকেশনের জন্যেও ইচ্ছে করলে একজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম নিরাপত্তা স্তর। সাধারণ লক স্ক্রিনের নিরাপত্তায় অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তবে নিশ্চয়ই আপনি এতদিনে নিরাপত্তার জন্য লক স্ক্রিনের সিকিউরিটি লেয়ার ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন রকম ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে লক স্ক্রিনের এই সিকিউরিটি লেয়ারে অ্যান্ড্রয়েড এনেছে বিভিন্ন ভ্যারিয়েশন। অক্ষর, ক্রমিক সংখ্যা এবং প্যাটার্ন – রাখা হয়েছে তিন রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে এগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘প্যাটার্ন লক’, কেননা এতে করে সহজে আঙ্গুল না উঠিয়ে স্মার্টফোনটিকে আনলক করে ফেলা যায়। কিন্তু যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে আপনার ডিফাইন করা প্যাটার্ন লকটি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে কি করবেন? চিন্তার কারণ নেই, আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা তাই জানার চেষ্টা করব।
আজকের টিউটোরিয়ালটি আমরা দুই ভাগে ভাগ করেছি। এগুলো হচ্ছে,
১। বেসিক লেভেলঃ এই পদ্ধতিটি সবাই অনুসরণ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এখনও ফ্যামিলিয়ার না হয়ে থাকেন তাহলেও।
২। অ্যাডভান্স লেভেল; এই পদ্ধতিটি অ্যাপলাই করার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু অ্যাডভান্স বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, তবে কঠিন কিছুই না।
তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।
বেসিক লেভেলঃ
কিছু কিছু স্মার্টফোন লক করা অবস্থায় ফিজিক্যাল আনলক হার্ডওয়্যার বাটন চাপ দিলে প্রথমে স্লাইড লক স্ক্রিনে নিয়ে যায় আবার কিছু কিছু সরাসরি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে নিয়ে যায়, যদিও এই প্রক্রিয়াটি পুরোটাই ‘সেটিংস’ এর নির্ভর করে। যাই হোক, ধরুন আপনি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে আছেন। বার বার ভুল প্যাটার্ন কী দেয়ার পর আপনাকে কিছুটা সময় (৩০ সেকেন্ডের মত) অপেক্ষা করতে বলবে। নিচের স্ক্রিন শটটি দেখুন।





এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি আপনার ‘প্যাটার্ন লক’ ভুলে গিয়েছেন তাই অপেক্ষা করে লাভ হচ্ছেনা। তাই, ‘Forgot pattern” অপশন সিলেক্ট করুন। নিচের মত স্ক্রিন দেখতে পাবেন, রম বা থিম ভেদে স্ক্রিনের ইন্টারফেস সামান্য পরিবর্তিত থাকতেই পারে তবে মূল বিষয়গুলো বদলাবে না।
 





এরপর ইউজার নেমের স্থানে আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ইমেইল ঠিকানা লিখুন যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করেছিলেন, এবং পাসওয়ার্ডের স্থানে ইমেইলের পাসওয়ার্ডটি দিন। সঠিক তথ্য প্রদানের পর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার তথ্য চেক করবে এবং সঠিক হলে আপনাকে নতুন প্যাটার্ন ড্র করার জন্য বলবে। প্যাটার্নটি একবার ড্র করার পর কনফারমেশনের জন্য আপনাকে আবারও একবার ড্র করতে বলবে। ব্যাস কাজ শেষ!!
অসুবিধা সমূহঃ
১। অনেকেই স্মার্টফোনের সাথে এখনও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ইন্টিগ্রেটেড করেন না, হয়ত বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। অথবা, একবার জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরে এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান। এরকম হলে এই পদ্ধতিটি কাজে আসবে না।
২। আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আমি অফলাইনে এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
একটি সিকিউরিটি ট্রিকসঃ অনেক স্মার্টফোনেই ডিফল্ট ভাবে ইন্সট্যান্ট লক অ্যাকটিভ করা থাকেনা, একটি নির্দিষ্ট সময় সেট করা থাকে। অর্থাৎ, আপনি লক বাটন প্রেস করলেই আপনার স্মার্টফোনটি ইন্সট্যান্ট লক হবেনা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনি লক বাটন প্রেস করলে আর আপনাকে লক কোড/প্যাটার্ন ব্যবহার করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছে করলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ‘ইন্সট্যান্ট লক’ অ্যাকটিভ করে রাখতে পারেন। এই সেটিংসের জন্য যা করতে হবে,
■  মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
■  সেটিংসে ট্যাপ করুন।
■  লোকেশন এবং সিকিউরিটি অথবা শুধু ‘সিকিউরিটি’ তে ট্যাপ করুন।
■  সিকিউরিটি লক টাইমার এবং ইন্সট্যান্ট লক সেটিং প্রয়োজন মত নির্ধারণ করুন।
স্মার্টফোন ভেদে এই নির্দেশনা সামান্য ভিন্ন হতে পারে।
উপরের পদ্ধতি কাজ না করলে আরও একটি বেসিক পদ্ধতিতে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আনলক করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আপনার স্মার্টফোনটির রিকোভারীতে গিয়ে হার্ড রিসেট করতে হবে। হার্ড রিসেট করার জন্য আপনার স্মার্টফোনের ভলিয়্যুম আপ অথবা ডাউন (একেক স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একেক রকম) এবং লক বাটন একসাথে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ‘রিকভারী’ স্ক্রিন এলে হার্ড রিসেট করে ফেলুন।
অসুবিধাঃ আপনার স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে থাকা ডকুমেন্টস, কন্টাক্টস এবং ম্যাসেজ মুছে যাবে।
অ্যাডভান্স লেভেল
আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, ‘বেসিক’ পদ্ধতিতে কাজ হলে ‘অ্যাডভান্স’ পদ্ধতি কেন? কেননা, উপরের দুটি পদ্ধতিরই বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এজন্যেই আমরা অ্যাডভান্স লেভেল ব্যবহার করব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই পদ্ধতিকে আমি অ্যাডভান্স লেভেল বলেলেও মূলত কাজ মোটামুটি সহজই। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার সময় আমার স্মার্টফোনটি রুটেড ছিল এবং "কাস্টম রিকভারীতে ছিল তবে রুটেড নয়" – এরকম স্মার্টফোনেও কাজ করবে বলে আশা করছি।
সতর্কতাঃ যদিও আমতা ইতোমধ্যে চেষ্টা করে সফল হয়েছি এবং কোন রকম সমস্যার সম্মুখীন হইনি তবুও এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কেউ যদি কোন রকমের ক্ষতির সম্মুখীন হন তবে এর জন্য eurobdnews.com এবং আমি কোন ভাবেই দায়ী থাকবোনা।
এই পদ্ধতির জন্য আপনাকে ‘Aroma File Manager’ ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করতে হবে। আপনি  এখান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
চলুন পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেয়া যাকঃ
আমি ধরে নিচ্ছি আপনার স্মার্টফোনটিতে কাস্টম রিকভারী দেয়া আছে এবং আপনি প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন।
১। ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করুন, এক্সট্র্যাক্ট করবেন না।
১। স্মার্টফোনের মেমরী কার্ড খুলে মেমরী কার্ডের সাহায্যে অ্যারোমা ফাইল ম্যানেজারটি মেমরী কার্ডে প্রবেশ করান। মেমরী কার্ডের কোন ফোল্ডারে রাখবেন না, ফাইলটি মেমরী কার্ডের রুটে রাখুন।
২। আপনার ফোনটি রিকভারীতে রিবুট করুন।
৩। CWM এর ক্ষেত্রে, সবগুলো পার্টিশন মাউন্ট করুন, এমনকি আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে সেটিও মাউন্ট করুন। এবং এরপর ফাইলম্যানেজারটি ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করার সাথে সাথে দেখবেন ফাইল ম্যানেজারের একটি গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস চলে এসেছে।
৪। এখন, /data/system – এ প্রবেশ করুন। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে /sd-ext/system – এ প্রবেশ করুন।
৫। আপনি একটি gesture.key নামের ফাইল দেখতে পারবেন, মুছে দিন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড মুছে দিতে চান তবে password.key মুছে দিন। ব্যাস হয়ে গেল।
খেয়াল করুন, ৩ নম্বর প্রক্রিয়া থেকে TWRP রিকভারীর ক্ষেত্রেও একই হবে। আর স্টক রিকভারীতে যেহেতু মাউন্ট অপশন থাকেনা তাই সরাসরি ফাইলম্যানেজারটি রিকভারী থেকে ফ্ল্যাশ করে ৪ এবং ৫ নম্বর প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।


- See more at: http://eurobdnews.com/science-it-news-of-bangladesh/2014/12/11/90104#sthash.wsDzrp0m.dpuf

Saturday, December 6, 2014

সহবাস যখন সৌন্দর্যের চাবিকাঠি


গবেষণায় নিত্য বেরিয়ে আসছে চমকপ্রদ সব বিষয় এক গবেষণায় যেটা বেরিয়ে আসছে, আরেক গবেষণায় সেটা ভুল প্রমাণিত হওয়ার ঘটনাও কম নয় একটি স্কটিশ গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের মতো উন্নত যৌন জীবন নারীদেরকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে এতে নারীদের ত্বক আরো মসৃণ সতেজ হয় অর্থাৎ, নিজেকে ফিট সুন্দরী হিসেবে দেখতে চাইলে নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি

স্কটিশ ওই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকদের মতে, যখন আপনি দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর থেকে তিন ধরনের হরমোন নিসৃত হয় এই তিন ধরনের হরমোন সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে ত্বকে যে ক্ষতি হয় তা পূরণ করে দেয়

এছাড়াও সময় যে ঘাম বের হয় তার মাধ্যমে একধরনের এসিড অবমুক্ত হয় যেটা সুন্দর মলিন ঠোট উজ্জ্বল চোখ তৈরিতে ভূমিকা রাখে

গবেষণায় নিত্য বেরিয়ে আসছে চমকপ্রদ সব বিষয়। এক গবেষণায় যেটা বেরিয়ে আসছে, আরেক গবেষণায় সেটা ভুল প্রমাণিত হওয়ার ঘটনাও কম নয়। একটি স্কটিশ গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের মতো উন্নত যৌন জীবন নারীদেরকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে। এতে নারীদের ত্বক আরো মসৃণ ও সতেজ হয়। অর্থাৎ, নিজেকে ফিট ও সুন্দরী হিসেবে দেখতে চাইলে নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি।
স্কটিশ ওই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকদের মতে, যখন আপনি দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর থেকে তিন ধরনের হরমোন নিসৃত হয়। এই তিন ধরনের হরমোন সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে ত্বকে যে ক্ষতি হয় তা পূরণ করে দেয়।
এছাড়াও এ সময় যে ঘাম বের হয় তার মাধ্যমে একধরনের এসিড অবমুক্ত হয় যেটা সুন্দর মলিন ঠোট ও উজ্জ্বল চোখ তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/life.../2014/12/04/47722#sthash.FQysBzEu.dpuf
গবেষণায় নিত্য বেরিয়ে আসছে চমকপ্রদ সব বিষয়। এক গবেষণায় যেটা বেরিয়ে আসছে, আরেক গবেষণায় সেটা ভুল প্রমাণিত হওয়ার ঘটনাও কম নয়। একটি স্কটিশ গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষের মতো উন্নত যৌন জীবন নারীদেরকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তোলে। এতে নারীদের ত্বক আরো মসৃণ ও সতেজ হয়। অর্থাৎ, নিজেকে ফিট ও সুন্দরী হিসেবে দেখতে চাইলে নিয়মিত যৌনজীবন খুবই দরকারি।
স্কটিশ ওই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকদের মতে, যখন আপনি দৈহিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন, তখন আপনার শরীর থেকে তিন ধরনের হরমোন নিসৃত হয়। এই তিন ধরনের হরমোন সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে ত্বকে যে ক্ষতি হয় তা পূরণ করে দেয়।
এছাড়াও এ সময় যে ঘাম বের হয় তার মাধ্যমে একধরনের এসিড অবমুক্ত হয় যেটা সুন্দর মলিন ঠোট ও উজ্জ্বল চোখ তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/life.../2014/12/04/47722#sthash.FQysBzEu.dpuf