Saturday, May 24, 2014

কনডম-ওষুধ ছাড়া যৌন মিলন করলেও সন্তান হবে না!



জন্ম নিয়ন্ত্রণের ওষুধ, কিংবা কনডমসহ আধুনিক যেকোন পদ্ধতি ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে জম্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এটি ভালভাবে জানা থাকলে এর জন্য কোন চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার দরকার হয় না মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্র (গবহংঃৎঁধষ পুপষব) প্রাকৃতীকভাবে নির্ধারিত এতে এমন কিছু দিন আছে যা নিরাপদ দিবস (ঝধভব ঢ়বৎরড়ফ) হিসেবে ধরা হয় এই দিবসগুলোতে মিলনের ফলে মেয়েদের সন্তান সম্ভবা হবে না এই নিরাপদ দিনগুলো প্রকৃতি গতভাবেই নির্দিষ্ট পদ্ধতি বলা হয় প্রাকৃতিক পরিবার পরিকল্পনা

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এটাকে অনেক সময় ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলে থাকেন। তবে পদ্ধতি কার্যকর করতে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার সঙ্গীনীর ঋতুচক্রের নিরাপদ দিনগুলো। জন্য সবার আগে জানা চাই তার মাসিক নিয়মিত হয় কিনা, হলে তা কতদিন পরপর হয়।
এবার সবচেয়ে কম যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ওই দিনটিই হলো প্রথম অনিরাপদদিন। সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১০ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে দিনটিই হলো শেষ অনিরাপদ দিন।

মনে করুন মাসিক ২৮ থেকে ৩০ দিন পরপর হয়। তাহলে ২৮-১৮=১০, অর্থাৎ মাসিকের শুরুর পর থেকে প্রথম দিন আপনার জন্য নিরাপদ দিবস, এই দিনগুলোতে অন্য কোনো পদ্ধতি ছাড়াই সঙ্গম করা যাবে। ১০ম দিন থেকে অনিরাপদ দিবস, তাই ১০ম দিন থেকে সঙ্গমে সংযম করতে হবে। আবার যেহেতু ৩০ দিন হলো দীর্ঘতম মাসিকচক্র।

তাই ৩০-১০=২০, অর্থাৎ ২০ তম দিন আপনার জন্য শেষ অনিরাপদ দিবস। ২১ তম দিবস থেকে আপনি আবার অবাঁধ সঙ্গম করতে পারবেন। তাতে সন্তান গর্ভধারণের সম্ভাবনা নাই। তবে এই উদাহরণে শুধু ১০ থেকে ২০ দিবস পর্যন্ত আপনি অবাঁধ সঙ্গম করলে আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা আছে।

উপরে যেভাবে বলা হয়েছে, তাতে অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। তবে হিসাবের জন্য খুব সহজ পদ্ধতি হল, মাসিক শুরুর পর ১ম দিন আর মাসিক শুরুর আগের দিন অবাঁধ সঙ্গম করা নিরাপদ। মানে, এই সময় মিলন করলে সন্তান গর্ভে আসার সম্ভাবনা নাই।

Sunday, April 27, 2014

Rankstel Network Coverage Area (11/05/2015)






Dhaka City / Narayangonj City, Sonargaon & Meghna Ghat/ Narsingdi, Madhobdi, Polash & Bhulta Gauche /Munshigonj/ Gazipur City & Mawna/ Noahkhali/ Feni Town/ Chittagong City / Potiya Town/ Chodonish Town/ Fotikchori/ Cox's Bazaar City/ Chokoria/ Khulna City/ Bogra City / Sylhet City. is under RanksTel Network Coverage at the moment.



For more queries & home delivery please feel free to Contact customer care number 121 from any RanksTel number & 04470000121, 04470001732 from any other mobile operator.





Regional Office
Time
Office Location
Contact No
 Dhaka office
9.00 am to 5.00 pm (Saturday to Thursday)
Rangs Bhaban, 117/A, Old Airport Road, Bijoy Sharani circle, Tejgaon, Dhaka- 1215.
04470001250
 Chittagong office
9.00 am to 5.00 pm (Saturday to Wednesday)



9.00 am to 2.30 pm (Thursday)
Suraiya Mansion (6th Floor), 30, Agrabad C/A, Chittagong - 4100.
04430001000
 Sylhet office
Idris Center (2nd Floor), Dorga Gate, Airport Road, Sylhet - 3100.
04494440001
 Bogora Office
Ranks Bhabon, Yakubia School More, Sherpur Road, (Beside Rangs-Toshiba showroom) Bogra - 5800
04458450000
 Khulna Office
Munna Tower (6th Floor), 7, KDA Avenue,Shibbari More, Khulna - 9100.
04444431000


 Or  You can visit web side "http://www.rankstelecom.com

Saturday, August 17, 2013

অ্যাপেন্ডিক্স আসলে ভাল ব্যাকটেরিয়ার থলে!

অবশেষে মিলেছে মানবদেহে এপেন্ডিক্সের প্রয়োজনীয়তার হদিস। এতদিন আমরা জেনে এসেছি অ্যাপেন্ডিক্স একটা অপ্রয়োজনীয় অঙ্গ। কিন্তু অ্যামেরিকান রিসার্চাররা বলছেন অ্যাপেন্ডিক্সের এক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে মানবদেহে।
নর্থ ক্যারোলিনার ডিউক ইউনিভার্সিটির মেডিকেল সেন্টারের বিজ্ঞানীদের মতে অ্যাপেন্ডিক্স আসলে ‘ভাল ব্যাকটেরিয়ার’ সেফ হাউজ। তীব্র কলেরা বা ডায়রিয়া হলে এই ব্যাকটেরিয়াগুলো অ্যাপেন্ডিক্স থেকে বের হয়ে পাকস্থলীকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত পাকস্থলীকে হজমে সহয়তা করতে পারে।
তবে প্রফেসর বিল পার্কার বলেন এর মানে এই নয় যে যে কোনো মূল্যে অ্যাপেন্ডিক্সকে শরীরে রাখতেই হবে।
তিনি বলেন, সবারই বোঝা উচিত যে অ্যাপেন্ডিক্স প্রায়শই ক্ষতির কারন হয়ে ওঠে। এর কোনো ফাংশন আছে এটা জেনে কেউ যেন মনে না করেন যে তাদের অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যাথায় ঘরে বসে থাকা উচিত।
এই গবেষণায় অ্যাপেন্ডিক্সের মূল কাজ কি তা জানা গেছে, কিন্তু অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যাথায় আক্রান্ত হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শমত চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

পুরুষত্বের সমস্যা সমাধানে...

অনেক সময় অনেক ভাঙনের শব্দ হয় না। অনেক ক্ষত থাকে যা চর্মচক্ষে দেখা যায় না। তবুও চোরাস্রোত ভেঙে দেয় সুখনদীর দুকূল। একই ছাদের নীচে থাকা দুজন মানুষকে নিয়ে যায় অশান্তির নরকে। অসুখী দাম্পত্য, বিবাহ বিচ্ছেদ-কলহ, এগুলো এখন নতুন কিছু নয়। অথচ এসব কিছুর অনেকগুলোর পেছনেই থাকে যৌনতার সমস্যা। যার সমাধান পেতে অনেকে ডাক্তারের কাছে যেতে সংকোচ করেন।
অনাদিকাল থেকে যৌনতা নিয়ে মানুষের গবেষণার শেষ নেই। এই আধূনিক যুগে এ নিয়ে গবেষণা চরম মাত্রা পেয়েছে। গবেষকদের মধ্যে হুল্লুড় হলেও এখনকার সমাজে প্রকাশে এ নিয়ে কেউ টু শব্দটি করেন না। অথচ যৌন শিক্ষা নিয়ে প্রাপ্ত বয়স্কদের সম্যক জ্ঞান রাখা জরুরি বৈকি। কারণ এটি আমাদের জীবনের বড় একটা অংশ। বিবাহিত দম্পতিদের তো এ নিয়ে সাধারণ জ্ঞানটুকু থাকা একেবারেই জরুরি। সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবধি মানবজাতির এক অপার কৌতূহলের বিষয় যৌনতা। কীভাবে যৌনতাকে আরও উৎকর্ষ করে তোলা যায়। এ প্রশ্ন সার্বজনীন। বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন। বৈদিক যুগের মুনি-ঋষি থেকে শুরু করে আধুনিক যুগের চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ নিয়ে বিস্তর মতবাদ আছে। কিন্তু প্রশ্ন একটাই, ‘যৌনশক্তি বৃদ্ধির সেই অমৃত উপাদান আসলে কী?’ আমাদের সমাজে যৌণবিষয়ক আলোচনা যেন ব্রাত্য। কিন্তু দাম্পত্য জীবনে এর প্রভাব অনস্বীকার্য। এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞানের অভাব দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিবাহ-বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে। সংসারে নিত্য মন কষাকষিতো আছেই।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌণতার সম্পর্ক স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দুজনের কারো যদি সমস্যা থেকে থাকে সেটার জন্য ব্যবস্থা নেয়া আবশ্যক। শুধু যে ওষুধ খেয়েই রোগ তাড়াতে হবে-বিষয়টা কিন্তু এমনও নয়। খাবারের মেন্যুতে কিছু পরিবর্তন আনলেও আমরা পেতে পারি সঠিক দাওয়াই। কৃত্রিম পন্থায় যৌনশক্তি বাড়াতে ভায়াগ্রা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অন্ত নেই। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এর আগের প্রতিবেদনে ‘ভায়াগ্রার কাজ করবে তরমুজ’ শিরোনামে পরামর্শমূলক একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। পাঠকদের ব্যাপাক সাড়া মিলেছে এতে। আজ আলোচনা করা হবে ঘরোয়াভাবে কিভাবে অনেক যৌন সমস্যার সমাধান করা যায় তা নিয়ে। (প্রসঙ্গত, এই লেখা ডাক্তারি কোনো ব্যবস্থাপত্র নয়; পরামর্শমূলক প্রতিবেদন মাত্র।)
এক গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষত্বের সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে কুন্ঠিত বোধ করেন অনেকে। এ কারণে আমরা চেষ্টা করেছি এর প্রাথমিক চিকিৎসা আপনি যাতে আপনার বাড়িতেও করতে পারেন। এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম ধাপের চিকিৎসায় দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কি কি উপকারে আসে।
রসুন
প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান ৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে ৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উত্পাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ
কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
গাজর
১৫০ গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা কম হতে পারে৷
কিছু খাবার এর নাম বলব যেগুলো যৌন ক্ষমতা বাড়াতে যাদুমন্ত্রের মত কাজ করে । এগুলোর কিছু কিছু আমাদের চারপাশে পাওয়া যায় আবার কিছু পাওয়া যায় না । যা পান হাতের কাছে সেটাই খেতে পারেন । ভাল ফলাফল পাবেন । আসুন খাবারগুলোর নাম জেনে নেওয়া যাক
১. তরমুজ
২. কালো চকোলেট
৩. অ্যাস্পারাগাস
৪. ঝিনুক
৫. কুমড়া বীজ
৬. রসুন
৭. বাঁধাকপি
৮. কলা
৯. আভোকাডো
১০. বাদাম
১১. ডিম
১২. তৈলযুক্ত মাছ
১৩. মরিচ
১৪. আখরোট
১৫. ব্রকলি
১৬. গরুর মাংস
১৭. শিমের বীচি
১৮. সেলেরি
১৯. সয়া
২০. মাকা গাছের শিকড়
২১. গোজি বেরি
২২. মধু
২৩. ডুমুর
২৪. সবুজ জলপাই
২৫. আমলকী
২৬. আলমণ্ড
২৭. আম
২৮. স্ট্রবেরি
২৯. পিচ ফল
৩০. আনারস। (খাবারগুলো আবার অতিভোজনের পর্যায়ে নিয়ে যাবেন না যেন। পরিমিত খান।)
এ-তো গেল কিছু উপকারী খাবারের তালিকা। এবার বলব কিছু টিপস-এর কথা। ১. দুজনই রাগ নিয়ন্ত্রণ করুন ২. নিজেদের দুর্বলতাগুলো জানুন ৩. সাথীর প্রতি নমনীয় থাকুন ৪. হাজারো ব্যস্ততার মধ্যে পরস্পরকে সময় দিন। এবং ৫. একে অপরের দোষ-গুণগুলোকে মানিয়ে নিয়ে, পরস্পরকে শ্রদ্ধা করে ভালবাসার বাঁধনে বাধুন। সুখ ধরাছোঁয়ার বাইরের কিছু না। সুখের ঠিকানা হাতের মুঠোয়।

Tuesday, August 6, 2013

সুইস ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের বিচী হাতানোর ব্যবস্থা করে দিব

এক লোক সুইস ব্যাঙ্কে প্রতিদিন হাজার হাজার ডলার জমা দেয়…
মানেজারের একদিন সন্দেহ হল, ভদ্রলোককে ডেকে পাঠালেন…
ম্যানেজার – আপনি প্রতিদিন এত টাকা জমা করেন, আপনার আয়ের উতস কী?
লোকটি – ভাই আমি একজন জুয়াড়ী, আমি বাজী ধরে টাকা রোজগার করি …
ম্যানেজার – কী বলেন! বাজী ধরে এত টাকা… এ অসম্ভব! নিশ্চই আপনার কোনো দুই নম্বরী ব্যবসা আছে…
লোকটি – নারে ভাই আমি সত্য বলছি। আচ্ছা চলেন আপনার সাথেই একটা বাজী হয়ে যাক…
ম্যানেজার – কী বাজী…??!!!
লোকটি – এক সপ্তাহ পরে আমি যখন আসব তখন আপনার একটা বিচী থাকবে আরেকটা নাই, ১০,০০০ ডলার বাজী…
ম্যানেজার একটু ভয় পেলো, কী জানি জুয়াড়ী মানুষ,
রাস্তায় বের হলে যদি বিচী কেটে নেয়… তারপর কী একটু ভেবে সে রাজী হল…
লোকটি চলে যাবার পর ম্যানেজার তার সিকিউরিটি ডাবল করল,
বাসায় ফোন করে বলল এক সপ্তাহের জন্য বাইরে যাচ্ছে, বাসায় ফিরবে না…
এক সপ্তাহ সে ব্যাংকেই কাটিয়ে দিলো… এক সপ্তাহ পর …
সেই লোকটি এল সাথে এক চীনা ভদ্রলোক,
ম্যানেজার পকেটে হাত ঢুকিয়ে একবার দেখে নিলো…নাহ ঠিক আছে….
তখন লোকটি বলল…..
লোকটি – সব ঠিক আছে?
ম্যানেজার – হ্যা দুইটাই তো আছে…
লোকটি – আচ্ছা (চীনা লোককে দেখিয়ে) ইনি পরীক্ষা করে দেখবেন…আপনারা দুজন বাথরুমে যান…
বাথরুমে গিয়ে চীনা লোক ম্যানেজারের বিচী ধরে পরীক্ষা করে ফিরে এসে জানালো দুইটা বিচী আছে…
তো সেই লোক ম্যানেজার ১০,০০০ ডলার দিয়ে বিদায় হল।আধা ঘন্টা পর সেই লোক ১০,০০০ ডলার জমা দিতে এলো…!!
ম্যানেজার তখন অবাক হয়ে তাকে ডেকে বললেন……..
ম্যানেজার – কী ব্যপার আপনি না এই মাত্র আমার কাছে বাজীতে হারলেন…?!!
লোকটি – হুম তা ঠিক আছে, কিন্তু আমি ঐ চীনা ভদ্রলোকের সাথে বাজী ধরেছিলাম যে সুইস ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের বিচী হাতানোর ব্যবস্থা করে দিব ২০,০০০ ডলার ;) :P
হা হা হা…..হো হো হো……..
মজা পাইলে প্লিজ লাইক দিতে ভুলবেন না।