Showing posts with label Life Style. Show all posts
Showing posts with label Life Style. Show all posts

Monday, January 28, 2019

Easy access for police clearance in Bangladesh




এবার ঘরে বসেই সহজে নিয়ে নিন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ভিসার আবেদনের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দরকার, কিন্তু ব্যস্ততার জন্য থানায় যাওয়ার সময় হচ্ছে না এছাড়া বিদেশে ভিসা, পাসপোর্ট নবায়ন অথবা গ্রিন কার্ড বা ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবেন, কিন্তু বাংলাদেশ থেকে কিভাবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নেবেন এই নিয়ে সমস্যায় আছেন

এবার সেসব সমস্যার সমাধান ঘরে বসেই করা যাবে কারণ বাংলাদেশ পুলিশ চালু করেছে অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সেবা

যেভাবে অনলাইনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য আবেদন করবেন:

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের জন্য পাসপোর্টে দেওয়া স্থায়ী অথবা বর্তমান ঠিকানার যেকোনো একটি ঠিকানায় আবেদন করতে হবে এটি হতে হবে মেট্রোপলিটন বা জেলা পুলিশের আওতাধীন এরিয়া যদি পাসপোর্টে ঠিকানা উল্লেখ না থাকে তবে ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জন্ম সনদের ফটোকপি দরকার হবে আর এটা হতে হবে ১ম শ্রেণির সরকারি গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত

যদি দেশের বাইরে অবস্থান করেন তাহলে আপনার পক্ষে দেশে যে কেউ আবেদন করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্টের তথ্য পাতার ফটোকপির স্ক্যানকপি দরকার হবে জন্য যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সত্যায়িত থাকতে হবে যদি কুরিয়ারযোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পেতে চান তবে তা আবেদন ফরমে উল্লেখ করতে হবে

অনলাইনে আবেদন:

. অনলাইন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। http://pcc.police.gov.bd:8080/apex/f?p=PCC:REGISTRATION::

. রেজিস্ট্রেশন করার পর লগ-ইন করে Apply মেনুতে ক্লিক করলে একটি আবেদন ফরম আসবে ফরমটিতে যথাযথ তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে

. আবেদন ফরমের Upload অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের স্ক্যানকপি Upload করতে হবে

. এই পর্যায়ে আপনার দেওয়া সকল তথ্য আবার দেখানো হবে কিছু পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়লে তা Back বাটনে ক্লিক করে পরিবর্তন করা যাবে তবে আবেদন ফরমটি চূড়ান্তভাবে সাবমিট করার পর তা আর কোন পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না

. এরপর পুলিশ ভেরিফিকেশন ফি পরিশোধ করার জন্য Pay Offline বাটনে ক্লিক করুন চালানের মাধ্যমে ফি পরিশোধের উপায় এবং পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে দেওয়া তথ্য পড়ে দেখুন বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে (-৭৩০১-০০০১-২৬৮১) কোডে করা ৫০০ টাকা মূল্যমানের ট্রেজারি চালান অথবা অনলাইনে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে নির্ধারিত সার্ভিস চার্জসহ ফি প্রদান করুন

. চালানের মূল কপিটি আপলোড করার আগে অবশ্যই এর উপর এপ্লিকেশন রেফারেন্স নম্বরটি লিখে দিন তা নাহলে আপনার পেমেন্টটি গ্রহণযোগ্য হবে না এবং আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে

আবেদনের আপডেট:

আবেদনের আপডেট পেতে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন PCCS, এরপর আপনার আবেদনের রেফারেন্স নম্বর লিখে পাঠিয়ে দিন 6969 নম্বরে ফিরতি এসএমএস পেয়ে যাবেন আপনার আবেদনের সর্বশেষ আপডেট

সমস্যায় পড়লে হেল্প নিন:

আপনার সমস্যার কথা ০১৭৫৫৬৬০১৭২ নম্বরে জানাতে পারেন রবি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ফোন দেওয়া যাবে

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আবেদনকারীরা সমস্যায় পড়লে যোগাযোগ করতে পারেন এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন হেল্প লাইন: ০১১৯১-০০৬৬৪৪ এবং ০২-৭১২৪০০০ অথবা ডিএমপি ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টারে ০১৭১৩৩৯৮৬৮০ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন

Sunday, December 23, 2018

মোজা পায়ে দিলেই দুর্গন্ধ হয়? মেনে চলুন ঘরোয়া কিছু উপায়





সারা বছর মোজা না পায়ে দিলেও শীতে বাধ্য হন অনেকেই। বাইরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় শরীরকে গরম রাখতে মোজার ব্যবহার অনস্বীকার্য। কিন্তু অনেকেরই মোজা পরলে পা ঘামে।
মোজায় সারা দিন ভিজে চটচটে ভাব, এ দিকে ঘামের গন্ধের চোটে জুতা খোলারও উপায় নেই। প্রতিদিন বাড়ি ফিরে মোজা খুললেই গন্ধের দায়ে টেকা দায় হয়ে ওঠে। পা ধুলেও এই গন্ধ সব সময় যায় না।
সারা বছর এমন সমস্যার মুখোমুখি হলেও, শীতে তুলনামূলকভাবে পা ঘামে বেশি। ঘাম জমা পায়ে খুব দ্রুত ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জন্মায়। ফলে এর থেকে নানা রোগের সৃষ্টি হয়। কিন্তু জানেন কি, খুব সহজেই ঘরোয়া কিছু উপায়ে এই দুর্গন্ধ দূর করা যায়।
মোজা পরার আগে এর মধ্যে যে কোনও একটি উপায় অবলম্বন করলেই পায়ে ঘামের সমস্যা কমবে। জেনে নিন সেসব উপায়।
লবণ পানি: মোজা পায়ে দিলেই পা ঘেমে যাওয়ার সমস্যা নিয়ে নাজেহাল যারা, তাদের জন্য এই উপায় সেরা বিকল্প। বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে ঈষদুষ্ণ লবণ  পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন মিনিট ১৫। ছত্রাক রোধ করতে সক্ষম লবণ। ফলে পা ঘামার সমস্যাকে কমিয়ে দেয় অনেকটাই। একটু সময়সাপেক্ষ হলেও পা ঘামার সমস্যা দূর করতে লবণ পানির জুড়ি নেই।
বেকিং সোডা: এর অ্যাসিটিক উপাদান পায়ে ব্যাকটিরিয়া জন্মাতে দেয় না। ঘামকেও ঠেকিয়ে রাখে। তাই মোজা পরার আগে ভালো করে পা ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন। এবার  সামান্য বেকিং সোডা নিয়ে ঘষে নিন পায়ের পাতায়। জুতার ভিতরেও খানিকটা বেকিং সোডা ছড়িয়ে নিতে পারেন।
তবে এর সঙ্গে মেনে চলুন কিছু অভ্যাস। প্রতিদিন ব্যবহার করুন পরিষ্কার মোজা। একই মোজা পরপর দু’দিন ব্যবহারের বদভ্যাস তাড়ান। এতেও দুর্গন্ধ দূর না হলে জুতা বদলান। অনেক সময় কমদামি জুতার চামড়া থেকেও দুর্গন্ধ ছড়ায় পায়ে।

শীতকালীন বিষণ্নতা দূর করার সাত উপায়




এই শীতে আপনি যদি অলস বা বিষণ্ণ বোধ করেন, মনে রাখবেন এটি আসলে ঋতু পরিবর্তনের কারণে যা সিজোনাল অ্যাফেক্টিভ ডিসওর্ডার (এসএডি) নামে পরিচিত এটি এমন একটি ডিপ্রেশন ফর্ম যা বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় অনুভূত হয় ২০ শতাংশ পর্যন্ত মানুষের মধ্যে এসএডি উপসর্গ দেখা দিতে পারে
সাধারণত, এসএডি-তে আক্রান্তরাই শীতকালীন বিষণ্নতায় ভোগে। ঠাণ্ডা তাপমাত্রা আর দিন ছোট হওয়ায় এই সময় বেশিরভাগ মানুষকে পেশাগত কারণে বাইরে থাকতে হয়। ফলে ঠাণ্ডা আবহাওয়া মানুষের শরীর মনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তবে, এসএডি-এর মোকাবিলার বিভিন্ন উপায় রয়েছে যাতে এই শীতেও আপনি ধারণ করতে পারেন ফুরফুরে মেজাজ
নিচে এর কয়েকটি উপায় দেওয়া হলো :
১। ঘুম থেকে উঠে পড়ুন ভোরে
শীতকালে সূর্য মামা উঠে পড়ে খানিকটা আগেই। এসএডি-এর মোকাবিলার একটি উপায় হলো সূর্যের আলোয় আরো বেশি সময় কাটানো। আপনিও উঠে পড়ুন সূর্য ওঠার সাথে সাথে। এই সময় এটি করা বেশ কঠিন, কিন্তু মনে রাখবেন সূর্যের আলো শীতে আপনার শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে আপনার মেজাজ বেশ ভালো থাকবে। আর যদি আপনি সপ্তাহান্তে ছুটির দিনের আগের দিন মধ্যরাতের পর ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে ওঠেন দুপুরে তবে ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন যাতে অন্তত সকাল ১০টার ভেতর উঠতে পারেন। অন্যথায় শীতজনিত সমস্যাটি আপনার থেকেই যাবে
২। জানালা খুলে পর্দা তুলে দিন
দিনের বেলা যাতে সূর্যালোক আপনার ঘরে প্রবেশ করতে পারে তা নিশ্চিত করুন। ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পাশাপাশি ঘরের জানালা খুলে পর্দাগুলো ওপরে তুলে দেন। সম্ভব হলে জানালার পাশে বসে থাকুন কিছুক্ষণ। তবে জানালার কাচ ভেদ করে আসা সূর্যালোক যেন আপনার শরীরে না লাগে। সরাসরি আসা সূর্যের আলোতে বসুন। এতে শীতজনিত বিষণ্নতা অনেকখানি কেটে যাবে
৩। সকালে হাঁটতে বের হন
ভোরে ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে বের হন। নিজেকে মেলে ধরুন সূর্যালোকে। সময় আপনার শরীর কিছু সজিব বাতাসের স্পর্শও পাবে। তাছাড়া ব্যায়াম তো পুরো শরীরের জন্যই ভালো। এটি শরীরকে চনমনে করে তুলবে। যদি আপনি ঘুম থেকে উঠতে হাঁটতে না পারেন তবে যখনই ওঠেন না কেন সোজা চলে যান জিমে। 
৪। প্রচুর পরিমাণ ফল সবজি খান 
যদি আপনি ভালো খাবার খান তবে আরো ভালো বোধ করবেন। খাবার তালিকায় যোগ করুন প্রচুর পরিমাণ ফল সবজি। শীতে কখনো কখনো কেবল অনুপোযোগী খাবার গ্রহণের কারণেই স্ফীত আর অলস বোধ হয় যা আপনার মেজাজকে খারাপ করে দেয়। কিন্তু যদি আপনি ফল সবজি খেয়ে বাইরে বের হন, দেখবেন কেমন ফুরফুরে বোধ হচ্ছে। কেননা, ফল সবজিতে যে  ভিটামিন অন্যান্য পুষ্টি রয়েছে তা শীতে আপনার শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ
৫। বেশি মদ্যপান এড়িয়ে চলুন
অ্যালকোহল বিষণ্নতা সৃষ্টিকারী এমন একটি উপাদান যা আপনাকে অস্বস্তিতে ভরিয়ে দেবে। প্রচণ্ড শীতে হালকা রেড ওয়াইনে আপনি ভালো বোধ করবেন। কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত মদ্যপান কোনোভাবেই স্বস্তিদায়ক হবে না। অত্যধিক অ্যালকোহল খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনাকে অসাড় করে দেবে। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদে এটি আপনার শরীর বা মনকে ক্ষতিই করবে
৬। কিনতে পারেন হালকা থেরাপি বাতি
আপনি যদি এমন কোনো এলাকায় থাকেন যেখানে শীতকালে সূর্যালোক প্রবেশ করে খুব কম, সেক্ষেত্রে একটি হালকা থেরাপি বাতি কিনতে পারেন। এই ল্যাম্প এমন আলো বিকীর্ণ করে যা সূর্যের আলোর মতোই। এটি আপনার শরীরে সূর্যালোকের বিভ্রম এনে দেবে
৭। দেখা করুন বন্ধুদের সঙ্গে 
বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ বা আড্ডা মনকে ভালো করার একটি দুর্দান্ত উপায় বন্ধুর ডিনারে যাওয়ার বা পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় আপনার নেই, কিন্তু মনে রাখবেন এই  সম্পর্ক রক্ষা করা আপনার ব্যক্তি জীবনের সুখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনে এই মানুষগুলোই আপনার যত্ন নেবে, আপনার পাশে দাঁড়াবে

Copy from:- http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2018/12/17/715673