Showing posts with label Interesting & Increadible. Show all posts
Showing posts with label Interesting & Increadible. Show all posts

Tuesday, September 27, 2016

জি-মেইলের বিকল্প চমৎকার কিছু ই-মেইল



এ কথা সত্য যে, যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো ই-মেইল। আর ই-মেইলের জগতে জিমেইল ইতিমধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-মেইল সেবাপ্রদানকারী প্রোগ্রামে পরিণত হয়েছে। যদিও আরো কিছু ই-মেইল রয়েছে যেগুলো কেউ কেউ ব্যবহারও করেন। জেনে নিন জি-মেইলের বিকল্প আরো কয়েকটি চমৎকার ই-মেইলের খবর। 

১. জোহো : এতে ফিচার অনেক কম। কিন্তু যেকোনো বিজ্ঞাপন এতে দেখায় না। ন্যূনতম ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহারে অনেক মজা পাবেন। আধুনিক ই-মেইল ব্যবস্থার সব প্রোটোকলই সমর্থন করে জোহো। ই-মেইলে ৫ জিবি বিনামূল্যে প্রদান করে জোহো।  

২. আউটলুক ডট কম : মাইক্রোসফটের প্রতি খুব বেশি আগ্রহ থাকলে আউটলুকের সেবা নিতে পারেন। মাইক্রোসফটের অন্যান্য পণ্যের সুবিধায় এর যোগ রয়েছে। ওয়ানড্রাইভ বা অফিস অনলাইন ইত্যাদির সুবিধা মিলবে এখান থেকে। সুইপ, পিন বা আলিয়াসোসের মতো ফিচারও রয়েছে এর।  

৩. ইয়ানডেক্স : কিছুটা অপরিচিত নাম। তবে এটা বানিয়েছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন প্রতিষ্ঠান। ফ্রি স্টোরেজ দিবে ১০ জিবি। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, প্রতিমাসে এই স্টোরেজ ১ জিবি কর বাড়তে থাকে। এভাবে ২০০ বিজি পর্যন্ত বিনামূল্যে স্টোরেজ মেলে। আধুনিক ই-মেইলের সব সুবিধাই রয়েছে এতে।  

৪. মেইল ডট আরইউ : রাশিয়ার আরেকটি জনপ্রিয় ই-মেইল। এটি অন্য এক কম্পানির যারা বেশ কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট পরিচালনা করে। এতে অনেক ফিচার রয়েছে। জিমেইল থেকেও ইমেইল নিয়ে আসতে পারে এটি। ক্লাউড স্টোরেজে ২৫ জিবি পর্যন্ত ফ্রি দেয়।  

৫. প্রোটোনমেইল : যদি নিরাপত্তা চান, তবে প্রোটোনমেইল সেরাদের একটি। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনলজি এবং ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চের বিজ্ঞানীরা এটি বানিয়েছেন। প্রোটোনমেইল একটি ইনক্রিপ্টেড ই-মেইল যা সুইজারল্যান্ড থেকে হোস্ট করা হয়। এখানে দুই স্তরের পাসওয়ার্ড দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।  

৬. টুটানোটা : এটি নিরাপদ, কিন্তু সহজ। এটা ব্যবহার করলে মনে হবে, একেই খুঁজছিলেন আপনি। টুটানোটা ই-মেইল থেকে অন্য টুটানোটাতে ই-মেইল পাঠালে তা এনক্রিপ্ট হয়ে যাবে। টুটানোটা একটি ওপেন সোর্স। ফলে বিশেষজ্ঞরা চাইলেই তার নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে দেখতে পারেন।  

৭. স্ক্রিপ্টমেইল : এটাও একটা নিরাপদ ই-মেইল সিস্টেম। এতে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশনের ব্যবস্থা রয়েছে। এতে কোনো থার্ড পার্টি স্ক্রিপ্টের ব্যবস্থা নেই। এতে শক্তিশালী এইচটিটিপিএস এনক্রিপশন ব্যবস্থা মানসম্পন্ন প্রোটোকলগুলোকে সমর্থন করে। অন্যান্য ই-মেইল থেকে পাঠানো ই-মেইলগুলো পিন ব্যবহারের মাধ্যমে এনক্রিপ্ট হয়।  

৮. আইক্লাউড : নিয়মিত অ্যাপলের পণ্য ব্যবহার করে থাকলে আইক্লাউড নিঃসন্দেহে সেরা। কন্ট্যাক্ট, ক্যালেন্ডার, আইড্রাইভ ইত্যাদির সুবিধা মিলবে। এর মেইলে বিজ্ঞাপন নেই।

৯. ভিভালডি : অপেরা সফটওয়্যারের সাবেক সিএফও জন স্টিফেনসন ভন টেজৎনার প্রতিষ্ঠা করেন ভিভালডি টেকনলজি। এর ইন্টারফেসটি সত্যিই অনেক ঝকঝকে পরিষ্কার। ন্যূনতম ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। এর কন্ট্যাক্ট সাব মডিউলের মাধ্যমে সহজেই যোগাযোগের নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি গুছিয়ে রাখা যায়।

Sunday, March 20, 2016

পরিচয় গোপন রেখে ইমেইল যেভাবে পাঠাবেন!জানেন?



যদি আপনার ফোন নম্বর গোপন করে কাউকে কল করার প্রয়োজন হয়, তবে তা করার জন্য বর্তমানে অনেক ধরনের কৌশল আছে। এমন কী নম্বর গোপন রেখে মোবাইলে টেক্সট পাঠানোর জন্যও অনেক ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ রয়েছে। কিন্তু পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর জন্য কোনো কৌশল আপনার জানা আছে কী? হুম! আপনি চাইলেই আপনার নাম পরিচয় গোপন করেই পাঠাতে পারেন ইমেইল। কিন্তু প্রতিবারে একটি করে ইমেইল আপনি পাঠাতে পারবেন। 

ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প দিচ্ছে পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর এমনই এক সার্ভিস, নিজের ব্যবহার করা ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকেই এই সার্ভিস নেয়া যাবে। আপনাকে শুধু আপনার ইমেইলটি লিখতে হবে আর আপনার পাঠানো ঠিকানাটি yourfriend_at007_theirdomain.com@blankstamp.io এর মত করে সাজাতে হবে। উদাহরণ হিসাবে, আপনি পরিচয় গোপন করে আপনার বন্ধু জাহিদ এর জিমেইলে মেইল পাঠাবেন, সেক্ষেত্রে আপনাকে অ্যাড্রেস jahid_at007_gmail.com@blankstamp.ip এর মত করে লিখতে হবে। যখন ইমেইলটি আপনার বন্ধুর কাছে পৌঁছাবে সে একটি ছদ্মনাম দেখতে পাবে। ইমেইলটি যিনি পাবেন তিনি চাইলে সেই ছদ্মনামে রিপ্লাইও করতে পারবেন। 

যদি কেউ আপনাকে এই ধরনের ইমেইল পাঠায় তার মানে তিনি আগে থেকেই আপনাকে জানেন। পরিচয় গোপন করে ইমেইল পাঠানোর বিষয়টির সঙ্গে বিভিন্ন অপব্যবহার ও স্পামিং জড়িত রয়েছে। তবে এই বিষয়ে ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, পরিচয় গোপন করে এর বিভিন্ন অপব্যবহার রোধ করার কাজও তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। আপনি যদি এই ধরনেই ইমেইল ভবিষ্যতে না চান তবে ইমেইল এর শেষে ব্লক করার লিংকে ক্লিক করে বন্ধ করে দিতে পারবেন। ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প বর্তমানে তাদের এই সার্ভিস সীমিত করে দিয়েছে। আপনি সপ্তাহে ৫টি ইমেইল পরিচয় গোপন করে পাঠাতে পারবেন। এবং শুধু মাত্র টেক্সট ফরম্যাটে। কোনো ফাইল যুক্ত করতে পারবেন না।

Sunday, February 28, 2016

পৃথিবীতে সবথেকে আশ্চর্যজনক নাম্বার কোনটি?

বলা হচ্ছে, পৃথিবীর নতুন ম্যাজিক নম্বর হল ৭৩ কেন? কারণ অনেক তা জানতে হলে খুব ভালো করে দেখ নিতে হবে তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক একে একে স্বীকার করতে বাধা নেই, অবাক হতে বাধ্য



২১তম প্রাইম নম্বর হল ৭৩ এর সংখ্যাগুলি ঠিক উল্টো করে নিলে হয় ৩৭ আশ্চর্যজনকভাবে, সেটি ১২তম প্রাইম নম্বর ২১-এর ফ্যাক্টর বা উৎপাদক কী কী? এবং !
এবারে ৩৭+১২=৪৯ অর্থাৎ, এর বর্গ এবং ৭৩+২১= ৯৪ অর্থাৎ, ৪৭-এর দ্বিগুণ ৪৭+=৪৯ অর্থাৎ, -এর বর্গ
৭৩-এর বাইনারি হল ১০০১০০১ ২১-এর বাইনারি ১০১০১ এই সংখ্যা দুটি প্যালিন্ড্রোম অর্থাৎ, যে দিক দিয়েই দেখুন, একই রকম
৭৩-এর বাইনারিতে ৭টি সংখ্যা রয়েছে, সঙ্গে রয়েছে ৩টি
৭৩ হল ৩৭-এর সঙ্গে পারমিউটেব্ প্রাইম
ট্যানটেলাম-এর অ্যাটোমিক নম্বর হল ৭৩
মহাকাশযান চ্যালেঞ্জার ওভি-০৯৯- উৎক্ষেপণের কতক্ষণ পরে বিস্ফোরণ ঘটেছিল জানেন? ৭৩ সেকেন্ড
ক্যাথলিক ভার্সান- ‘‘বুক অফ জেরেমায়া’’ থেকে ‘‘বুক অফ ল্যামেন্টেশনস’’-কে যদি পৃথক হিসেবে ধরা হয়, তা হলেবাইবেল’-এর থাকে ৭৩টি বুক

ডিসকর্ডিয়ান ক্যালেন্ডারে ৭৩টি মাসের উল্লেখ রয়েছে

Tuesday, May 12, 2015

দিনে ভীষণ ঘুম পায়? সাবধান!

রাতে বেশ ভালো ঘুমিয়েছেন। সকালে উঠে রোজকার কাজ সেরে অফিসেও গিয়েছেন। কাজে বসেই ফের চোখ ঢুলছে। গোটা কতক বড় বড় হাইও তুলে ফেলেছেন। খানিকক্ষণ ঠিকঠাক। ফের একই অবস্থা। একটা বালিশ পেলে তখনই একটা 'পাওয়ার ন্যাপ' নিয়ে ফেলেন আর কি! যদি সত্যিই এমনটা হয়, তাহলে সাবধান হোন। এটা শরীরে মারণ রোগ বাসা বাঁধার সংকেত হতে পারে।

সম্প্রতি আমেরিকার পেন স্টেট কলেজ অফ মেডিসিনের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে, দিনে অত্যাধিক ঘুম পাওয়ার অর্থ, শরীরে দু'টি রোগ বাসা বাঁধার আগাম পূর্বাভাস। ওবিসিটি এবং ডায়াবেটিস। সঙ্গে এটাও জানা গিয়েছে, অতিরিক্ত ডিপ্রেশন থেকেও এমনটা হতে পারে। পরে এটাই ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে। যদি রাতে ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমোনোর পরও সকালে উঠে জলখাবার খেয়েই ফের ঘুম পায় তাহলে এটাকে ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় এক্সেসিভ ডেটাইম স্লিপিনেস বা EDS। কলেজের অধ্যাপক জুলিও ফার্নান্দেজ মেনডোসা জানাচ্ছেন, যদি এমনটা হয় তা হলে দেরি না করে ওজন কমানোর দিকে নজর দেওয়া উচিত। সঙ্গে এটাও জানিয়েছেন, যদি ওজন তেমন বেশি না হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

এমনিতে আমাদের একটা চলতি ধারণা রয়েছে, যে রাতে ভালো ঘুম না হলে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরেও দীর্ঘ ক্ষণ ঘুম ঘুম ভাব থেকে যায়। সময়-অসময়ে ঘুমও পায়। তবে সব সময় এমনটা হলে চিন্তার বিষয়। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা আরও একটি বিষয়ে আলোকপাত করেন। তাঁরা জানান, যাঁদের ওজন বেশি বা ওবিসিটির পর্যায় পৌঁছে গিয়েছেন, তাঁদের ঘাড়ের পেছনে অতিরিক্ত মেদ জমার ফলে উইন্ড পাইপে শোয়ার সময় চাপ পড়ে। এতে রাতে বহুবারই তাঁদের ঘুম ভেঙে যায়। তার সঙ্গে শরীরে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণও বাড়তে থাকে। তাই দিনের বেলায়ও ভীষণ ঘুম পেতে পারে। তার সঙ্গে শরীরেও নানা সমস্যা দেখা দেয়। তেমনই ডিপ্রেশনে ভোগা কোনও ব্যক্তিও ঠিক করে ঘুমোতে পারেন না। কারণ, একটা চিন্তা নিয়ে শোয়ার ফলে ব্রেন সজাগ থাকে। ঘুম পেতেও বেশ দেরি হয়। এই অনিদ্রা থেকেই দেখা দেয় নানা সমস্যা।

নাক ডাকা বন্ধ করার কার্যকর কৌশল



আপনার নাক ডাকায় কি ব্যতিব্যস্ত আপনার সঙ্গী? আপনি নাসিকায় তীব্র তর্জন-গর্জন তুলে দিব্যি ঘুমোলেও, আপনার পাশের জন বিছানায় তিষ্ঠাতে পারেন না আপনারই জন্য। আর তা ষোলআনা জানলেও, একটু অস্বস্তিতে পড়া ছাড়া আপনার আর কিছুই করার থাকে না। কারণ এ রোগের তো কোনও ওষুধ নেই! আছে, আছে। এ রোগেরও ওষুধ আছে। মুখ আর জিভে কয়েকটি ব্যায়াম নিয়মিত করলেই, বাগে আনতে পারবেন নাক ডাকার অভ্যেস।

আমেরিকার কেনটাকি কলেজ অফ মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক তিন মাস ধরে ৩৯ জনের ওপর একটি পরীক্ষা চালান, যাঁদের তীব্র নাক ডাকা অভ্যেস। এই পরীক্ষায় উঠে আসা তথ্যের ভিত্তিতে গবেষকদের দাবি, কয়েকটি ব্যায়াম করলেই নাক ডাকাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় ৫৯%।

কীভাবে করতে হবে এই ব্যায়াম...
১. জিভের ডগাটা মুখের ভেতর, উপরের দিকে লাগাতে হবে। এরপর জিভটাকে টানতে হবে পেছনের দিকে।

২. পুরো জিভটাকে মুখের ভেতর, উপরের দিকে চেপে ধরে রাখতে হবে।

৩. জিভের পেছনের অংশ দিয়ে মুখের নিচের দিকে চাপ দিতে হবে। সেই সময় জিভের ডগা ঠেকানো থাকবে মুখের ভেতরে নিচ বরাবর, সামনের দিকে অর্থাত্‍ জিভের ডগা সামনের দাঁতে লেগে থাকবে।

এভাবে কয়েকবার করে করতে পারলেই কেল্লা ফতে। নাক ডাকা অনেক পরিবারেই ডেকে এনেছে অশান্তি। সারাদিন খাটা-খাটনির পর, রাতের ঘুমে এমন অনাহূতের আবির্ভাবে সম্পর্কে ইতি টানার ঘটনাও ঘটেছে। তাই যাঁদের ঘুমোনোর সময় নাক ডাকে, তাঁরা একদম দেরি না করে, শিগগিরই ট্রাই করে ফেলুন মার্কিন গবেষকদের এই নতুন টোটকা।


Monday, May 11, 2015

এক ব্রাউজারে একসঙ্গে দুই অ্যাকাউন্টে ঢোকা

কখনো ব্রাউজারে একাধিক ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন পড়তে পারে। কিন্তু একই সময়ে একাধিক অ্যাকাউন্টে ঢোকা (লগইন) সহজ নয়। অনেকেই একটি অ্যাকাউন্ট থেকে বেরিয়ে (লগ-আউট) করে অন্য অ্যাকাউন্ট লগইন করে থাকেন। আবার সুবিধার জন্য আলাদা ব্রাউজার ব্যবহার করেন। চাইলেই এখন মজিলা ফায়ারফক্স বা গুগল ক্রোম থেকে একাধিক আলাদা অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন।
যেভাবে কাজ করে
বর্তমানে প্রায় সব ব্রাউজারে ‘প্রাইভেট ব্রাউজিং’ নামে একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য যুক্ত থাকে। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে একাধিক আলাদা ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন একই সময়ে। সে ক্ষেত্রে ব্রাউজার তার মুড পরিবর্তন করে এবং কোনো ঠিকানা, কুকি, হিস্ট্রি বা ক্যাশ সংরক্ষণ করে না।
গুগল ক্রোমের জন্য
ব্রাউজার চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এরপর দ্বিতীয় অ্যাকাউন্ট লগইন করার জন্য Ctrl + Shift + N একসঙ্গে চেপে ইনকগনিটো মুড খুলুন। অথবা ক্রোম ব্রাউজারের ওপরের ডান পাশে মেনু থেকে New incognito Window-তে ক্লিক করলেই হবে। এখানে পরের অ্যাকাউন্টটি লগইন করে নিতে পারবেন। তাহলে এক ব্রাউজার থেকে একসঙ্গে দুটি অ্যাকাউন্টেই ঢোকা যাবে।
ফায়ারফক্সের জন্য
মজিলা ফায়ারফক্স চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এবার File মেনু থেকে New Private Window খুলুন অথবা CTRL + SHIFT + P চেপেও খুলতে পারেন। এটি সক্রিয় হয়ে গেলে এখানের অ্যাড্রেস বারে ঠিকানা লিখে অন্য যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করতে পারবেন।

খোঁজ মিলল হীরা গাছের!





সমগ্র বিশ্বজুড়ে যখন হীরার খনি খোঁজ করতে ব্যস্ত। তখন খনি খোঁজ পাওয়াটা আরো সহজ হয়ে গেল। কেননা প্রকৃতির এই মূল্যবান খনিজ সম্পদের খোঁজ পেতে সাহায্য করবে এক ধরনের গাছ। হীরার খনির আশপাশেই জন্মায় এগুলো।

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ড. স্টিফেন হ্যাগার্টি সর্বপ্রথম ওই গাছ চিহ্নিত করেন। পামগাছের মতো দেখতে কাঁটাওয়ালা এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Pandanus candelabrum। ড. হ্যাগার্টি জানান, হীরার জন্ম হয় মাটির কয়েক শ ফুট গভীরে। হীরক- আরো ওপর দিকে উঠে আসে কিম্বারলাইট নামে এক ধরনের আগ্নেয় শিলার স্তর আশ্রয় করে। এগুলোকে বলা হয় কিম্বারলাইট পাইপ।

দেখা গেছে, কিম্বারলাইটসমৃদ্ধ মাটিতেই কেবল জন্ম নেয় ওই বিশেষ উদ্ভিদ। কিম্বারলাইটে যে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস থাকে সেগুলো থেকেই পুষ্টি গ্রহণ করে ওই উদ্ভিদকুল। পৃথিবীর অন্য কোথাও এ ধরনের উদ্ভিদের দেখা পাওয়া যায় না বলে দাবি করেছেন ড. হ্যাগার্টি। তার দাবি সত্য হলে হীরার খনির খোঁজ পেতে আগে যতটা সময় আর অর্থ ব্যয় করতে হতো, সেখান থেকে রেহাই মিলবে। Pandanus candelabrum-সংলগ্ন এলাকায় খোঁড়াখুঁড়ি করেই পাওয়া যেতে পারে আর্থিক আর বৈজ্ঞানিক উভয় সূত্রে মূল্যবান হীরার সন্ধান।

Monday, September 1, 2014

এক ডিম ৬৪ লাখ টাকা!



বিলুপ্তপ্রায় এলিফ্যান্ট বার্ড প্রজাতির বিরাটাকায় পাখির বিশালাকায় একটি ডিম নিলামে ৫০ হাজার পাউন্ড বা বাংলাদেশী মুদ্রায় ৬৪ লাখ টাকা বা তার চেয়েও বেশি দামে বিক্রি হতে যাচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি এখন পর্যন্ত পাওয়া ‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ ডিম’। দৈর্ঘ্যে ১ ফুট লম্বা এ ডিমটি আকৃতিতে এতোটাই বড় যে এর অভ্যন্তরে ৭টি উটপাখির ডিম, ১০০টি মুরগির ডিম ও ১২ হাজারটি হামিংবার্ডের ডিমের সমান উপাদান রয়েছে।

ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্সে সামার প্লেস অকশন্স এ নিলামের আয়োজন করবে। ওয়েস্ট সাসেক্সের বিলিংসহার্স্টে আয়োজিত এ নিলামে ডিমটি ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার পাউন্ডে বিক্রি হবে বলে ধারণা করছে নিলাম সংস্থাটি।

হাতির বিষ্ঠা থেকে সবচেয়ে দামি কফি!


পৃথিবীর সবচেয়ে দামি কফির নাম কী? অনেকেই জানেন তার নাম- আইভরি কফি। একবার চুমুক দিলে বাকি জীবন মনে গেঁথে থাকবে তার স্বাদ। এক কাপ আইভরি কফির দাম কত জানেন? ৪২০০ ডলার। প্রায় তিন লাখ ৩৬ হাজার টাকা!
কিন্তু এই কফি কিভাবে তৈরি হয় তা জানলে হয়ত কফির স্বাদ দ্বিতীয়বার নিতে চাইবেন না। কারণ এই আইভরির কফির স্বাদের পিছনে রয়েছে হাতির বিষ্ঠার অবদান। হাতির বিষ্ঠা ব্যবহার করেই তৈরি হয় এই দুর্মূল্য ও বিশেষ স্বাদের কফি।


থাইল্যান্ডের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল অঞ্চলে এই কফি তৈরি কো হয়। প্রথমে নানা রকম ফলের সঙ্গে কফির দানা মিশিয়ে খাওয়ানো হয় হাতিকে। তিন দিন ধরে হাতির পেটে থাকার হওযার পর বিষ্ঠার সঙ্গে বেরিয়ে আসে সেই কফির দানা। পরে ওই কফির দানা ধুয়ে, শুকিয়ে, রোস্ট করে তৈরি হয় বিশেষ এই কফি।

৪৪ বছরের কানাডার ব্যবসায়ী ব্লেক দিনকিন জানিয়েছেন, এই তথ্য। পাশাপাশি তিনি এও বলেন ৩৩ পাউন্ড কফির দানা থেকে মাত্র ১ পাউন্ড কফি পাউডার তৈরি করা সম্ভব।

তার মতে, হাতির মতো তৃণভোজী প্রাণীর খাদ্য পেটে গেঁজে তৈরি হয় সেলুলোজ। এই কফি বা বিয়ারের ক্ষেত্রে ‘গাঁজানো’ ব্যাপারটি খুবই জরুরি। এর ফলে কফির বীজে মিষ্টতা আসে। গাঁজানোর ফলে কফির তিক্তভাব কেটে মিষ্টতা আসে। এই জন্যই আইভরি কফিতে আলাদা করে চিনি মেশানোর দরকার পড়ে না। কফি পাউডার তৈরির আগে কফি বিনের গন্ধটা অনেকটা ফুলেল ও চকোলেটের মিশ্রিত গন্ধের মতো এবং স্বাদে তা চকোলেট মল্ট ও চেরির মিশ্রণের মতো।