Monday, March 20, 2017

অ্যানড্রোয়েডের জরুরি কোডগুলো জেনে রাখুন


আজকাল যতো স্মার্টফোন রয়েছে তার বেশির ভাগই অ্যানড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত সব অ্যানড্রোয়েড ফোনেরই আছে কিছু জরুরি কোড যার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইলের জরুরি কাজগুলো সম্পাদন করতে পারেন অ্যানড্রোয়েড ফোনের জরুরি কিছু কোড তুলে ধরা হলো-
. ভয়েস ডায়াল মোড অ্যাক্টিভ করতে ডায়াল করুন *#*#৮৩৫১#*#*
. সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পেতে ডায়াল করুন *#১২৫৮০*২৬৯#
. ক্যামেরা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে ডায়াল করুন *#*#৩৪৯৭১৫৩৯#*#*
. মোবাইলের বেসিক তথ্য জানতে ডায়াল করুন *#*#৪৬৩৬#*#*
. ফ্যাক্টরি রিসেট সেটিংয়ের জন্য ডায়াল করুন *#*#৭৭৮০#*#*
. ব্লুটুথ ঠিক আছে কিনা জানার জন্য ডায়াল করুন *#*#২৩২৩৩১#*#*
. ্যামের মেমোরি ভার্সান জানার জন্য ডায়াল করুন *#*#৩২৬৪#*#*

. মোবাইলের আইএমইআই নম্বর জানার জন্য ডায়াল করুন *#০৬#

Sunday, March 5, 2017

Sunday, February 12, 2017

ফলের স্টিকারে যে 'সংখ্যাটি' লেখা থাকলে সাবধান!



বাজারে বিভিন্ন ফলের গায়ে ছোট একটি স্টিকার অনেকেই দেখেছেন আর এই স্টিকারেই ফলটির বিষয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয় এটি দেখে আপনি ফলটি খাবেন কি না, তার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এই স্টিকার কোন ফল ক্ষতিকর, এবং কোন ফল আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী সে সম্পর্কেও ইঙ্গিত দেয় 

এই স্টিকার যদি নির্দিষ্ট বিধি মেনে তৈরি হয়ে থাকে, তা হলে স্টিকারের একেবারে নীচের দিকে একটি চার অঙ্কের সংখ্যা লেখা থাকবে এবং এই চার অঙ্কের সংখ্যার প্রথম অঙ্কটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ

. যদি সংখ্যাটি অথবা দিয়ে শুরু হয় তাহলে বুঝতে হবে, এই ফলটি নট-জিএমও প্রোডাক্ট জিএমও বলতে বোঝায়, জেনেটিক্যালি মডিফায়েড অরগ্যানিজম, অর্থাৎ ডিএনএ- অদলবদলের মাধ্যমে প্রস্তুত ফল নট-জিএমও ফলের অর্থ, রাসায়নিক বা পেস্টিসাইড ব্যবহার করে প্রস্তুত নয় এই ফল 
. যদি সংখ্যাটির প্রথম অঙ্ক হয় , তা হলে এই ফল অর্গানিক অর্থাৎ এগুলো জৈব ফল রাসায়নিকের ব্যবহার হয়নি এই ফল উৎপাদনে 
. যদি সংখ্যাটি দিয়ে শুরু হয়, তা হলে এটি জিএমও ফুড অর্থাৎ এটি জেনেটিক্যালি মডিফায়েড 

কাজেই বার বাজার থেকে ফল কেনার সময়ে ভাল ভাবে খেয়াল করুন ফলের গায়ের স্টিকারটি যদি স্টিকারের নীচে থাকে চার অঙ্কের সংখ্যা, এবং সেই সংখ্যার প্রথম অঙ্কটি হয় , তা হলে ফলটি কিনবেন কি না তা আপনার সিদ্ধান্ত

Saturday, February 11, 2017

পাউরুটি ব্যবহারেই সারবে পায়ের পাতার কড়া



পায়ের পাতায় কড়া  কিংবা চামড়া শক্ত হয়ে যাওয়ার সসম্যায় ভোগেন অনেকেই। পায়ের পাতায় কোনও একটি জায়গায় ক্রমাগত আঘাত লাগতে থাকলে ওই অংশের বহির্ত্বকটি শক্ত হয়ে যায়। সেই শক্ত অংশটিকেই বলে কড়া। চামড়ার অভ্যন্তরীণ কোমলতর অংশে চাপ দিয়ে তখন সেই কড়া ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।  
এই ধরনের কড়ায় দীর্ঘ দিন ধরে কষ্ট পাচ্ছিলেন নর্থ ক্যারোলিনার বাসিন্দা ক্রিস্টিনা জোহানসেন। পেশায় নিউট্রিশনিস্ট ক্রিস্টিনা ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ খেয়ে দেখেছেন। তাতে খুব ভাল কাজ হয়নি। তিনি তাই খুঁজছিলেন কড়ার সমস্যার কোনও ঘরোয়া সমাধান। এই নিয়ে গবেষণা করতে করতে তিনি পেয়েও গেলেন কড়ার অব্যর্থ ওষুধ।
এক রাত্রে পাউরুটির একটি টুকরো ভিনিগারে ভিজিয়ে তিনি লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে জড়িয়ে দিলেন পায়ের পাতার কড়া আক্রান্ত অংশটিতে। তার পর ঘুমিয়ে পড়লেন স্বাভাবিক ভাবে। পরের দিন সকাল বেলা উঠে দেখেন, একেবারে সেরে গিয়েছে পায়ের পাতার কড়া। সম্প্রতি নিজের আবিষ্কৃত এই সহজ ঘরোয়া টোটকা ক্রিস্টিনা শেয়ার করেছেন নিজের ব্লগে। আটলান্টা ইউনিভার্সিটির হেলথ ডিপার্টমেন্টের বিশেষজ্ঞরা ক্রিস্টিনার ব্লগটি পড়ে বলছেন, কৌশলটি বেশ ভাল। ভিনেগার এবং পাউরুটি একত্রে এমন একটি রাসায়নিকের জন্ম দেয়, যা পায়ের পাতার শক্ত হয়ে যাওয়া চামড়াকে নরম হতে সাহায্য করে। ফলে এক রাত্রেই সেরে যায় পায়ের পাতার কড়া।